বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। এই নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইশতেহার ঘোষণা করেছে বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের একটি পক্ষ (হারুন-শাকিল)।

আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে প্যানেল পরিচিতি ও নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন তাঁরা।

এই অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন অধ্যাপক হারুন আল রশীদ। তিনি সভাপতি পদপ্রার্থী। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী আমলে যাঁরা বিভিন্ন নির্যাতন সহ্য করেছেন এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের যেকোনো সমস্যায় এগিয়ে গেছেন, তাঁরাই ড্যাবের এবারের কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে (হারুন-শাকিল অংশে) প্রার্থী হয়েছেন।

বিগত স্বৈরাচারের আমলে অসংখ্য মানুষ পুলিশের গুলিতে আহত ও নিহত হন। বিএনপিপন্থী এই চিকিৎসকেরা সেসব নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়ান বলে উল্লেখ করেন হারুন আল রশীদ।

সংবাদ সম্মেলনে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন মহাসচিব পদপ্রার্থী মো.

জহিরুল ইসলাম শাকিল। তিনি বলেন, নির্বাচনে তাঁরা জয়ী হলে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করবেন।

হারুন-শাকিল অংশের ইশতেহারে স্বল্পমেয়াদি (এক থেকে তিন বছর) কর্মপরিকল্পনায় সবার জন্য স্বাস্থ্য ও সর্বজনীন চিকিৎসা, স্বাস্থ্য খাতে সমতাভিত্তিক আইন, সরকারি চিকিৎসকদের সুষম চাকরি নীতিমালা, এমবিবিএস, পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ও নার্সিং শিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে রূপান্তরকরণ, ঔষধ নীতির সময়োপযোগী পরিবর্ধন ও সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ, বেসরকারি স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার এবং সরকারি চাকরিতে চিকিৎসকদের বয়সসীমা ৩২ থেকে ৩৪ বছরে উন্নীত করাসহ ১৪ দফা প্রতিশ্রুতি রয়েছে।

মধ্যমেয়াদি (এক থেকে পাঁচ বছর) কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে স্বাস্থ্যকার্ড প্রবর্তনের প্রস্তাব, স্বাস্থ্যব্যবস্থার অটোমেশন, বিগত ১৫ বছরে বঞ্চিত চিকিৎসকদের চাকরিতে নিয়োগ এবং দুর্নীতিমুক্ত চাকরির নীতিমালা ও মেধাভিত্তিক পদোন্নতি নিশ্চিত করা। হারুন-শাকিল অংশের ইশতেহারে দীর্ঘমেয়াদি (এক থেকে দশ বছর) কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে চিকিৎসাব্যবস্থার পুনর্বিন্যাস ও স্বাস্থ্যবিমা চালুকরণ।

সভাপতি ও মহাসচিব ছাড়াও এই অংশের প্যানেলে রয়েছেন সিনিয়র সহসভাপতি পদপ্রার্থী অধ্যাপক মো. আবুল কেনান, কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী মো. মেহেদী হাসান এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব পদপ্রার্থী অধ্যাপক খালেকুজ্জামান দিপু।

মো. মেহেদী হাসানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন হারুন-শাকিল অংশের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মোসাদ্দেক হোসেন, সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম এবং ড্যাবের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এম এ সেলিম প্রমুখ।

ড্যাবের কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে কাকরাইলের উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজে। ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার বেলা একটা থেকে তিনটা পর্যন্ত।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চ ক ৎসকদ র পদপ র র থ

এছাড়াও পড়ুন:

স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি, আগামীতে সুফল পাওয়া যাবে

দেশের স্বাস্থ্য খাতে ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। আগামী দিনগুলোতে এর সুফল পাওয়া যাবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

বৃহস্পতিবার শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত এক বছরে স্বাস্থ্য খাতের অর্জন এবং ভবিষ্যৎ সংস্কার পরিকল্পনা বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী প্রমুখ।

আরো পড়ুন:

বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ

ড. ইউনূসকে প্রধান করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের দাবি

এ সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের সুষ্ঠু চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, “জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে চৌদ্দ হাজারের অধিক সংখ্যক মানুষ আহত হন। ছাত্র আন্দোলনে এখন পর্যন্ত আহত ১৩৮১১ জনের নাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। গেজেটে প্রকাশিত ভেরিফাইড আহতের সংখ্যা ১২,০৪২ জন। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক ও গণমাধ্যমের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন স্থানে আহতদের তথ্য পাওয়া মাত্রই তা জেলা সিভিল সার্জনের মাধ্যমে যাচাইপূর্বক এমআইএসের সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে মোট ৪০ জন জুলাই আহতকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণ করা হয়। যাদের মধ্যে থাইল্যান্ডে ২৬ জন, সিঙ্গাপুরে ১৩ জন এবং রাশিয়ায় ১ জন রোগী চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এসব রোগী মূলত চোখ, অঙ্গহানী, ব্রেইন এবং স্পাইনাল কর্ডে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত।”

তিনি আরো বলেন, “গত ২৭ জুলাই পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ কর্তৃক মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশের ভিত্তিতে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার নিমিত্তে প্রেরণের লক্ষ্যে ১০৪ জন রোগীর তালিকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৩৮ জন রোগীকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে প্রেরণ করা হয়েছে।”

“বর্তমানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সহযোগিতায় মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশের আলোকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আরো আহত রোগীকে বিদেশের হাসপাতালে প্রেরণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গত ২৭ জুলাই পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য সর্বমোট ৭৮ জনকে বিদেশে পাঠানো হয়েছে। দেশের চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার পরও বিশ্বের ৭ দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে চিকিৎসা নিশ্চিত করেছি। সিঙ্গাপুর, নেপাল, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, যুক্তরাজ্য ও থাইল্যান্ড হতে এ পর্যন্ত ২৬ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বাংলাদেশে এসে আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছেন এবং বেশ কয়েকজন আহতের সার্জারি সম্পন্ন করেছেন।”

তিনি আরো বলেন, “স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ আহত রোগীদের উন্নত চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সহায়তা করবে। অভ্যুত্থানে আহত জুলাই যোদ্ধাদের আজীবন সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রাপ্তির জন্য স্বাস্থ্য কার্ড দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে গেজেটভুক্ত ১২,০৪২ জন জুলাই যোদ্ধার মাঝে ৭৩৬৩ জনকে স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।”

“রোগীদের খাবারের গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে পথ্য খাতে জনপ্রতি বরাদ্দ ১৭৫ টাকা হতে ২৫০ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এছাড়া, আহতদের বিনামূল্যে হাসপাতালের বেড সেবা দেওয়া হয়েছে। পক্ষাঘাতগ্রস্ত জুলাই আহতদের উন্নত মানের চিকিৎসা দিতে সরকার চীনের সহায়তায় রোবটিক ফিজিওথেরাপি সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে।”

“এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক রোবটিক ফিজিওথেরাপি সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এখানে প্রতিদিন প্রায় ৩০০ জন রোগীকে উচ্চমানের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। রোবোটিক ফিজিওথেরাপি সেন্টারটিতে থাকছে ৬২টি উন্নত রোবোটিক থেরাপি ইউনিট, যার মধ্যে ২২টি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে চালিত হবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপির জগতে এক অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সংযোজন ঘটবে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা ছাড়াও অন্য রোগীদের জন্যও এ সেন্টার হতে সেবা গ্রহণের দ্বার উন্মোচিত হবে।”

চিকিৎসা কাঠামো ও পদোন্নতি-নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, “চিকিৎসকদের পেশাগত মর্যাদা ও কর্মপরিবেশ উন্নয়নের অংশ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকার প্রায় ৭ হাজার চিকিৎসককে পদোন্নতি প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রথমবারের মতো সুপার নিউমারারি পদ সৃষ্টি করে চিকিৎসকদের ব্যাপক পরিসরে পদোন্নতির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”

তিনি বলেন, “ইতোমধ্যে বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, পরিচালক, জুনিয়র কনসালটেন্ট ইত্যাদি পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) এর মাধ্যমে ৮৬টি বিষয়ে প্রায় ৮০০ চিকিৎসককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শূন্য পদে পদোন্নতির কার্যক্রম শেষে সুপার নিউমারারি পদে আরো প্রায় ৬ হাজার চিকিৎসককে বিভিন্ন পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে।”

তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য খাতে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট সমাধানে আমরা নিয়োগ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করেছি। ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ৩,০০০ জন চিকিৎসক নিয়োগের জন্য কার্যক্রম চলছে। পিএসসিতে সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে আরো ৩ হাজার ৫০০ জনের অধিক চিকিৎসক নিয়োগ কার্যক্রমও চলমান। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা যাবে এবং চিকিৎসক সংকট অনেকাংশে লাঘব হবে। শুধু চিকিৎসক নয় ইতোমধ্যে পিএসসির মাধ্যমে ৩ হাজার ৫১২ জন সিনিয়র স্টাফ নার্সের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে এবং এখন পদায়নের কার্যক্রম চলছে। এছাড়া, আরো ৯০০ জন সিনিয়র স্টাফ নার্সের নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন এবং ৫ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স ও ৪ হাজার মিডওয়াইফের জন্য পদ সৃষ্টি সংক্রান্ত প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে।”

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেন, “গত ২১ জুলাই মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। সরকারি বেসরকারি আটটি হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ দুর্ঘটনার শিকার শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও পাইলটসহ এ পর্যন্ত ৩৪ জন মারা গেছেন। বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে ৩৪ জন রোগী ভর্তি আছে। দেশীয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়াও সিঙ্গাপুর চীন ও ভারত থেকে বিশেষজ্ঞ এসে চিকিৎসা প্রদান করেছে। এছাড়া যুক্তরাজ্য ও একটি চিকিৎসক দল পাঠাবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। হতাহত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মানসিক আঘাত প্রশমনে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে জরুরি ভিত্তিতে চালু করা হয়েছে হটলাইন, বিশেষ ‘আউটডোর সাইকিয়াট্রিক সেল’ এবং অন্তর্বিভাগে সংরক্ষিত বেড। পাশাপাশি মানসিকভাবে বিপর্যস্তদের সহায়তায় দ্রুত গঠন করা হয়েছে একটি বিশেষ কমিটি। চালু হয়েছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে আউটডোর সেবা এবং মাঠপর্যায়ে আউটরিচ কার্যক্রম। পাশাপাশি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস (বিএপি) এর সহায়তায় তিন শিফটে হটলাইন চালু রাখা হয়েছে, যাতে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত যেকোনো ব্যক্তি সরাসরি পরামর্শ নিতে পারেন।”

ঢাকা/আসাদ/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে বরিশালের সড়কে জুমার নামাজ আদায়
  • স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি, আগামীতে সুফল পাওয়া যাবে
  • রমেক ক্যাম্পাসে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সময় ড্যাব নেতা আটক