হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন মানেই প্রাণের অস্তিত্ব। মিনিটে ৬০-১০০ বার স্পন্দিত হয় হৃৎপিণ্ড। এমনিতে হৃৎপিণ্ডের ধুকপুক আওয়াজ হয়তো আমরা সেভাবে টের পাই না। হৃৎস্পন্দন জোরালোভাবে অনুভব করা স্বাভাবিকও নয়। এ বিষয়ে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন, জেনে নিন।

অধিকাংশ সময়ই আলাদাভাবে এই স্পন্দন আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করে না। তবে কখনো কখনো আপনি এই স্পন্দন অনুভব করতে পারেন। কখনো মনে হতে পারে হৃৎপিণ্ড খুব দ্রুত চলছে, কখনো মনে হতে পারে হৃৎপিণ্ডের গতি ধীর হয়ে এল। কেউ কেউ আবার বুঝতে পারেন, হৃৎপিণ্ড স্বাভাবিক ছন্দে চলছে না; বরং ছন্দটা অনিয়মিত হয়ে পড়েছে।

আরও পড়ুনচুল পড়ে মাথা প্রায় ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে, কী করি১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪কিছু কারণ জানা থাক

ভয়, দুশ্চিন্তা, উত্তেজনা বা মানসিক চাপের মুহূর্তে আপনার মনে হতে পারে—হৃৎপিণ্ডটা বুঝি দ্রুত দৌড়াচ্ছে। চা, কফি, চকলেট, তামাক গ্রহণ করলেও এ রকম মনে হতে পারে। কিছু ওষুধের প্রভাবেও এমনটা হয়। জ্বর হলে বা ব্যায়াম করার পর বাড়ে হৃৎপিণ্ডের গতি।

হরমোনের তারতম্য হলেও হৃৎপিণ্ডের গতি হেরফের হয়। তবে হৃৎপিণ্ডের নিজস্ব কিছু সমস্যায় এই গতি বা ছন্দ এলোমেলো হয়ে পড়তে পারে।

হৃৎপিণ্ডের গতি বা ছন্দের তারতম্য হলে মাথা ঘোরাতে পারে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ‘১৫ সেকেন্ডের’ মিছিল

চট্টগ্রাম নগরের ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কিছু নেতা-কর্মী। কার্যক্রম–নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির সমর্থনে আজ মঙ্গলবার সকালে নগরের কাজীর দেউড়ি এলাকায় এই মিছিল করেন তাঁরা।

মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের একটি ব্যানার নিয়ে মিছিলটিতে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। ব্যানারটির নিচে লেখা—‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম মহানগর’। মিছিলে শেখ হাসিনার নাম নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম প্রথম আলোকে বলেন, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ একটি মিছিল বের করেছে। সাত-আটজন ছেলে ১৫ সেকেন্ডের মিছিলটি বের করেন। সবাইকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এর আগে গত রোববার ভোরে নগরের ষোলশহর এলাকায় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে একটি মিছিল বের হয়। মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ