প্রোটিয়াদের হারাল বাংলাদেশ ইমার্জিং নারীরা
Published: 11th, May 2025 GMT
দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দলকে ১৪ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল। ৩ ম্যাচের সিরিজের শেষটিতে এই জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করেছে স্বাগতিক ইমার্জিং নারীরা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরুতে ব্যাট করে বাংলাদেশ নারী ইমার্জিং দল ২৫৩ রান তোলে। ওপেনার ইশমা তানজিম ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন। মিডলে সুমাইয়া আক্তার ৩৮ রান করেন। পাঁচে নেমে রাবেয়া হায়দার ৩৪ রানের ইনিংস খেলেন।
এছাড়া ছয়ে নামা আফিয়া ইরা ৪৪ রান ও সাতে নামা স্বর্ণা আক্তার ৩০ বলে ৪১ রানের ইনিংস খেলেন। জবাব দিতে নেমে প্রোটিয়া ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল ২ বল থাকতে ২৩৯ রানে অলআউট হয়ে যায়।
দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী দল ওপেনিং জুটিতে ৯৭ রান যোগ করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হাতে নেয়। ওপেনার ডি কিয়ার্ক ৪২ রান করেন। অন্য ওপেনার লওরেন্স খেলেন ৬৮ রানের ইনিংস। এছাড়া চারে নামা ফায়ে ৫৫ রানের ইনিংস খেলেন। তবে মিডল অর্ডারে তাদের দ্রুত আউট করে ম্যাচ জিতে নেয় বাংলাদেশ ইমার্জিং নারী দল।
স্বাগতিকদের হয়ে ম্যাচ সেরা হওয়া স্বর্ণা আক্তার ৩ উইকেট নেন। দুই উইকেট তুলে নেন সাবিকুন্নাহার। বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল এবার তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক র ক ট দল র ন র ইন
এছাড়াও পড়ুন:
বাঁধের গেট খুলে দিল ভারত, পাকিস্তানের দিকে যাচ্ছে পানি
অস্ত্রবিরতির পরদিনই চেনাব নদীতে দেওয়া বাঁধের একাধিক গেট খুলে দিয়েছে ভারত। এর ফলে আবারও পাকিস্তানের দিকে পানি প্রবাহিত হতে শুরু করেছে।
পহেলগাঁওয়ের হামলায় নিহতের পর ভারত একাধিক কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর মধ্যে অন্যতম ছিল পাকিস্তানের দিকে পানি প্রবাহ বন্ধ করা এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের দেশ ছাড়ার নির্দেশ।
ভারত সরকার সাময়িকভাবে সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করে এবং চেনাব নদীর বাগলিহার ও সালাল বাঁধের গেট লাগিয়ে প্রবাহ আটকে দেয়। ফলে পাকিস্তানের দিকে চেনাব নদীর জলস্তর আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায়।
দেশটির প্রশাসনের বরাতে ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে টানা বৃষ্টির কারণে বাগলিহার ও সালাল বাঁধে পানিরস্তর বেড়ে গিয়েছিল। বাঁধে অতিরিক্ত জল জমে থাকায় তা ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পানি না ছাড়লে বাঁধের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারত।
যদিও সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত বাঁধের গেট খোলার প্রকৃত কারণ জানানো হয়নি। গেট খোলার ফলে পাকিস্তানে চেনাব নদীর শুকিয়ে যাওয়া এলাকাগুলোতে আবারও জল প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীর নিচু অঞ্চলগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
পাকিস্তানি প্রশাসন ইতিমধ্যেই কিছু এলাকায় বন্যার সতর্কতা জারি করেছে।