2025-05-21@14:11:07 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«ব পৎস ম র»:
বৃষ্টি কমে যাওয়া এবং উজান থেকে ঢল না থাকায় শেরপুরের নদীগুলোর পানি মঙ্গলবার (২০ মে) রাত থেকে কমেতে শুরু করেছে। বুধবার (২১ মে) সকাল থেকে চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে, মহারশি নদীর বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়েছে। তাদের ধারণা, যে কোনো সময় বৃষ্টি শুরু হলেই ভাঙতে পারে বাঁধ। বুধবার (২১ মে) সকাল ৯টায় শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভোগাই নদীর পানি নালিতাবাড়ী পয়েন্ট বিপৎসীমার ২৪৬ সেন্টিমিটার নিচে, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র বিপৎসীমার ৬৩৭ সেন্টিমিটার মিটার নিচে এবং চেল্লাখালী নদীর বাতকুচি পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আরো পড়ুন: শেরপুরে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, সতর্কতা জারি ফেনীতে বন্যায় আশ্রয় হারানো ১১০ পরিবার পেল নতুন ঘর স্থানীয়রা বলছেন,...
গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় শেরপুরের বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। ফলে জেলার চারটি পাহাড়ি নদ–নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উজান থেকে নেমে আসা নদীতে পাহাড়ি ঢল না থাকায় বন্যার শঙ্কা থেকে স্বস্তি পেয়েছেন এলাকাবাসী।শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৭৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর ভোগাই নদের পানি বিপৎসীমার ২৪৬ সেন্টিমিটার ও শেরপুরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৬৩৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঝিনাইগাতীতে মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি রাত থেকে কমতে শুরু করেছে।এর আগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছিল, ২০ মে পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও রংপুর বিভাগের নিম্নাঞ্চলগুলো সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। এ...
সিলেটে টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি ও ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়েছে। তবে কোনো নদ-নদীর পানি এখনো বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। বৃষ্টি ও ঢল অব্যাহত থাকলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে বলে মনে করছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) কর্মকর্তারা।পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ প্রথম আলোকে বলেন, কয়েক দিন ধরে সিলেটের নদ-নদীতে ক্রমাগত পানি বেড়েই চলছে। ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলই পানি বাড়ার মূল কারণ। ভারতে বৃষ্টি কমে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এ ছাড়া সিলেটে টানা ভারী বর্ষণও পানি বাড়ার অন্যতম কারণ।পাউবোর তথ্যমতে, আজ সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সিলেটের প্রধান দুই নদী সুরমা, কুশিয়ারাসহ অন্যান্য নদ-নদীতে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। তবে পানি বাড়ছে।এদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চলের কিছু এলাকায় পানি ঢুকে...
থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি এবং সীমান্ত নদীতে পাহাড়ি ঢলের কারণে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে নদনদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল, দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। এমন পরিস্থিতিতে শেরপুর, নেত্রকোনা, সিলেট ও সুনামগঞ্জে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বন্যার শঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। এ মাসের শেষ দিকে একটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। জ্যৈষ্ঠের শুরুতে দু-তিন দিন ধরে ঢাকায় দফায় দফায় বৃষ্টি হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানেও কমবেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে আজ বুধবার থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর মধ্যে গতকাল দিনভর বৃষ্টিতে বোরো ধান, আম ও লিচুর ক্ষতি হয়েছে। আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা বলেন, বুধবার থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসবে; রোদের দেখা মিলবে। এর পর ২৭...
ভারতের মেঘালয়ে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের বিভিন্ন নদ–নদীর পানি বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায় চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্য নদ–নদীর পানি বাড়ছে। টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকলে ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ীতে বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে। শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, আজ বেলা তিনটায় চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে ভোগাই নদের পানি বিপৎসীমার ১৮৪ সেন্টিমিটার ও শেরপুরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৬৬৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঝিনাইগাতীতে মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি সকাল থেকে বাড়তে শুরু করেছে।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, ২০ মে পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও...
ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বর্ষণের ফলে পাহাড় থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা চার দিনের টানা বৃষ্টিপাতে শেরপুরের চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সোমবার (১৯ মে) রাত ১০টায় পানি উন্নয়ন বোর্ড এ তথ্য জানায়। তবে আজ (মঙ্গলবার) সকাল ১০ টায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, পানি বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে অন্য নদীর পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে আগাম বন্যার শঙ্কায় রয়েছেন এলাকাবাসী। তবে জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলা সবচেয়ে বেশি পানির চাপে রয়েছে। মঙ্গলবার (২০ মে) সকাল ১০ টায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভোগাই নদীর পানি নকুগাঁও পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৯৭ সেন্টিমিটার নিচে, ভোগাই নদীর নালিতাবাড়ী পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫৭ সেন্টিমিটার...
হজ ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটি। তবে বাঙালি মুসলমানদের জন্য হজ পালন একটি পবিত্র স্বপ্ন। তবে তিন-চার দশক আগেও হজযাত্রা ছিল অত্যন্ত কঠিন, দীর্ঘ ও বিপৎসংকুল। বাঙালিরা সমুদ্রপথে জাহাজে বা স্থলপথে দীর্ঘ যাত্রা করে মক্কা-মদিনার পথে রওনা হতেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্মৃতি খুঁজতে এবং কাবা শরিফ ও হাজরে আসওয়াদের স্পর্শে নিজেকে পবিত্র করতে। এ নিবন্ধে সেকালের বাঙালির হজযাত্রার প্রেক্ষাপট, চ্যালেঞ্জ ও সামাজিক তাৎপর্য তুলে ধরা হলো। সেকালের হজযাত্রার পটভূমিতিন-চার দশক আগে হজযাত্রা ছিল একটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। প্রস্তুতির জন্য বছরের পর বছর লেগে যেত। তখন হজযাত্রীরা ইহজীবনের সব দায়িত্ব থেকে মুক্ত হয়ে হজের উদ্দেশে রওনা হতেন। উল্লেখযোগ্য হলো ছেলেমেয়ের বিয়েশাদি সম্পন্ন করা, সম্পত্তির ভাগ-বাঁটোয়ারা ও আর্থিক লেনদেনের পাট চুকানো এবং পারিবারিক ও সামাজিক দায়িত্ব পালন ইত্যাদি।অধিকাংশ বয়স্ক লোকই হজযাত্রী ছিলেন। কারণ,...
সৌদি আরবে বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি কেমন হলো? কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক প্রস্তুতি ম্যাচ ছাড়াই শিলংয়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স ভালো হবে তো? এসব প্রশ্ন কেউ করছে না। এসব নিয়ে যেন কারও কোনো ভাবনাও নেই। শিলংয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বাংলাদেশ-ভারত এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের ম্যাচের আগে আপাতত সিগনেচার টাইপ প্রশ্ন একটাই– বাংলাদেশ দলে কোন পজিশনে খেলবেন হামজা? জামাল ভূঁইয়া, তপু বর্মণদের দলের অন্দরমহল থেকে যে খবর বাইরে আসছে, সে অনুযায়ী হোল্ডিং মিডফিল্ডার পজিশনেই খেলবেন হামজা। তবে তাঁর খেলার ধরনে একটু স্বাধীনতা দিয়ে মাঝমাঠে অবাধ বিচরণের সুযোগ করে দিতে যাচ্ছেন হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। সব তথ্য জোড়া লাগালে যা হচ্ছে, ভারতের ৮ নম্বর বিপৎসংকেত হতে যাচ্ছেন হামজা। কারণ বাংলাদেশ দলে ৮ নম্বর পজিশনে খেলবেন শেফিল্ড ইউনাইটেডের এই মিডফিল্ডার। ফুটবলে ‘ওয়ান ম্যান টিম’ কথায় আমার বিশ্বাস নেই। তবে...