সিআইডির ট্রেনিং নেওয়ার পরও হুমকির মুখে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন নির্মাতা
Published: 6th, August 2025 GMT
বলিউডের জনপ্রিয় থ্রিলার ‘গুপ্ত’ ও ‘মোহরা’র পরিচালক রাজীব রাইয়ের জীবন যেন এক রুদ্ধশ্বাস থ্রিলারের চেয়ে কম কিছু নয়। নব্বইয়ের দশকে যখন মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ওপর আন্ডারওয়ার্ল্ডের ছায়া ঘনিয়ে এসেছিল, তখন গ্যাংস্টারদের টার্গেটে পরিণত হন তিনি। অফিসে হামলা হয়, ফোনে আসত একের পর এক হুমকি। আত্মরক্ষার জন্য সিআইডির কাছ থেকে নিতে হয়েছিল নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ। শেষ পর্যন্ত পাড়ি জমাতে হয় যুক্তরাজ্যে। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ কাননের এক সাক্ষাৎকারে নিজের সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানালেন এই চিত্রপরিচালক।
হুমকি ফোন, আতঙ্কের দিন
রাজীব রাই বলেন, ‘“গুপ্ত”-এর পরই সমস্যা শুরু হয়। এরপর আমি দুটি ছবি বানিয়েছিলাম, যেগুলো চলেনি। তখনই ল্যান্ডলাইনে ফোন আসে। কেউ টাকা চায়নি, আমি কথা বলিনি। প্রথম কলেই বুঝে গিয়েছিলাম কিছু একটা গড়বড় আছে। পুলিশের সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করি। পুলিশ জানিয়ে দেয়, কোনোভাবেই যেন যোগাযোগ না রাখি।’
‘গুপ্ত’ সিনেমার দৃশ্য। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সাভারে ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৮
সাভারে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আলহাজ আবুল বাশার (৭৫) নামে এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে তিনি মারা যান। এছাড়া, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ভাইরাসে আক্রান্ত ২৮ জন ভর্তি আছেন।
আরো পড়ুন:
রোগী সেজে সাভার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযান দুদকের
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের হামলা: গুলিবিদ্ধ যুবকের মৃত্যু
আবুল বাশার ধামরাই উপজেলার বাসনা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সাভারের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিনোদ বাইদ এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। সাভার বাজার রোড বাইতুল নুর জামে মসজিদের ক্যাশিয়ার হিসেবে প্রায় ১০ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন তিনি।
স্বজনরা জানান, গত চারদিন ধরে জ্বর ছিল আবুল বাশারের। অবস্থার অবনতি হলে তাকে এনাম মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান।
এনাম মেডিকেলের ডিউটি ম্যানেজার মো. মিরাজ বলেন, “আমাদের হাসপাতালে আবুল বাশার নামে এক ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তিনি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন।”
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, “বৃহস্পতিবার শুধু সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রয়েছেন ২৮ জন রোগী। এই উপজেলায় প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী বাড়ছে।”
ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ