বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকে রাখা ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেয়াপ্ত করেছে দেশটি। 

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সিআইডি থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া, এ বিষয়ে বিকেল ৩টায় মালিবাগ সিআইডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজনে করা হয়েছে। সেখানে সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি  মো.

ছিবগাত উল্লাহ বিস্তারিত জানাবেন।

আরো পড়ুন:

ক্রেডিট কার্ডে বাংলাদেশিদের খরচ বেড়েছে যুক্তরাজ্যে

শিগগিরই প্রশাসকরা দায়িত্ব নেবে ৫ ব্যাংকের

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ৮১ মিলিয়ন ডলার চুরি হয়েছিল ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ ব্যাংক চুরির এই ঘটনা গোপন রেখেছিল ২৪ দিন। ঘটনা জানাজানি হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে একই বছরের ১৫ মার্চ তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার।

একই দিন বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল থানায় মামলা করে এবং পরের দিন মামলা হস্তান্তর করা হয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বা সিআইডির কাছে। ফরাসউদ্দিন কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় একই বছরের ৩০ মে। ঘটনা নিয়ে তদন্ত করেছে সিআইডিও। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) পৃথক তদন্ত করেছে। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে একটি ফৌজদারি মামলার নথিতে এফবিআইয়ের তদন্তের তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মতিঝিল থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দায়ের করা এ মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়।

  ঢাকা/এমআর/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স আইড তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

রিজার্ভ চুরি: আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকে রাখা ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেয়াপ্ত করেছে দেশটি। 

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সিআইডি থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া, এ বিষয়ে বিকেল ৩টায় মালিবাগ সিআইডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজনে করা হয়েছে। সেখানে সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি  মো. ছিবগাত উল্লাহ বিস্তারিত জানাবেন।

আরো পড়ুন:

ক্রেডিট কার্ডে বাংলাদেশিদের খরচ বেড়েছে যুক্তরাজ্যে

শিগগিরই প্রশাসকরা দায়িত্ব নেবে ৫ ব্যাংকের

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ৮১ মিলিয়ন ডলার চুরি হয়েছিল ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ ব্যাংক চুরির এই ঘটনা গোপন রেখেছিল ২৪ দিন। ঘটনা জানাজানি হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে একই বছরের ১৫ মার্চ তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার।

একই দিন বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল থানায় মামলা করে এবং পরের দিন মামলা হস্তান্তর করা হয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বা সিআইডির কাছে। ফরাসউদ্দিন কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় একই বছরের ৩০ মে। ঘটনা নিয়ে তদন্ত করেছে সিআইডিও। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) পৃথক তদন্ত করেছে। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে একটি ফৌজদারি মামলার নথিতে এফবিআইয়ের তদন্তের তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মতিঝিল থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দায়ের করা এ মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়।

  ঢাকা/এমআর/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ