রাঙামাটি বিলাইছড়িতে কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। একটি নৌকা থেকে পড়ে গিয়ে হ্রদের পানিতে তলিয়ে যান তিনি। পরে হ্রদে জাল ফেলে ওই নারীর লাশ উদ্ধার হয়। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার বিলাইছড়ির কেরণছড়ি এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার হয়েছে।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত নারীর নাম লতা মারমা (৩২)। তিনি উপজেলার কেংড়াছড়ি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের শামুকছড়ি বাসিন্দা মিলন কান্তি চাকমার স্ত্রী।

কেংড়াছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রামাচরন মারমা প্রথম আলোকে বলেন, সকালে লতা মারমা নৌকায় করে বাড়ি থেকে বিলাইছড়ি বাজারে যাচ্ছিলেন। কেরণছড়ি এলাকায় নৌকা থেকে পড়ে যান তিনি। নৌকায় তাঁর ভাশুরের দ্বিতীয় শ্রেণি পড়ুয়া একটি ছেলেও ছিলেন। তিনি বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে বলার পর লতা মারমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়।

রামাচরন মারমা বলেন, খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লতা মারমার অচেতন দেহ কাচকি জালে উঠে আসে। এরপর এটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বিলাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নূর উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই লতা মারমার মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুর খবরে লতা মারমার স্বামী ও শ্বশুর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।

বিলাইছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মানস বড়ুয়া প্রথম আলোকে দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, নিহত ব্যক্তির পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব ল ইছড়

এছাড়াও পড়ুন:

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

রাঙামাটি বিলাইছড়িতে কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। একটি নৌকা থেকে পড়ে গিয়ে হ্রদের পানিতে তলিয়ে যান তিনি। পরে হ্রদে জাল ফেলে ওই নারীর লাশ উদ্ধার হয়। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার বিলাইছড়ির কেরণছড়ি এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার হয়েছে।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত নারীর নাম লতা মারমা (৩২)। তিনি উপজেলার কেংড়াছড়ি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের শামুকছড়ি বাসিন্দা মিলন কান্তি চাকমার স্ত্রী।

কেংড়াছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রামাচরন মারমা প্রথম আলোকে বলেন, সকালে লতা মারমা নৌকায় করে বাড়ি থেকে বিলাইছড়ি বাজারে যাচ্ছিলেন। কেরণছড়ি এলাকায় নৌকা থেকে পড়ে যান তিনি। নৌকায় তাঁর ভাশুরের দ্বিতীয় শ্রেণি পড়ুয়া একটি ছেলেও ছিলেন। তিনি বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে বলার পর লতা মারমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়।

রামাচরন মারমা বলেন, খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে লতা মারমার অচেতন দেহ কাচকি জালে উঠে আসে। এরপর এটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বিলাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নূর উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই লতা মারমার মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুর খবরে লতা মারমার স্বামী ও শ্বশুর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।

বিলাইছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মানস বড়ুয়া প্রথম আলোকে দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, নিহত ব্যক্তির পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ