2025-10-03@08:38:33 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11
«র করমজল খ ল»:
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে সুভ্রত মণ্ডল (৩২) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল খালে কুমিরের আক্রমণের শিকার হন তিনি। নিহত সুভ্রত খুলনার দাকোপ উপজেলার ঢাংমারী গ্রামের কুমুদ মণ্ডলের ছেলে। তিনি পেশায় জেলে ছিলেন। আরো পড়ুন: সুন্দরবনের দুয়ার খুলেছে, বনজীবীরা জলদস্যু আতঙ্কে সুন্দরবনে অবৈধভাবে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক বন বিভাগ জানায়, মঙ্গলবার সকালে সুভ্রত ঢাংমারী স্টেশনে রাজস্ব পরিশোধ করে পাশ সংগ্রহের পর মাছ ধরতে বনে প্রবেশ করেন। ফেরার পথে বিকেলে করমজল খাল সাঁতরে পার হওয়ার সময় একটি কুমির তাকে আক্রমণ করে পানিতে টেনে নেয়। সঙ্গে থাকা অন্য জেলেরা চেষ্টা করেও তাকে রক্ষা করতে পারেননি। পরে বন বিভাগ ও স্থানীয়রা নদীতে তল্লাশি চালিয়ে রাতে সুভ্রতর মরদেহ উদ্ধার করে। ...
সুন্দরবনে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে কুমিরের আক্রমণে সুব্রত মণ্ডল (৩২) নামে এক জেলে নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল খালে ওই ঘটনা ঘটে। প্রায় সাত ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাঁর লাশ উদ্ধার হয়েছে।নিহত সুব্রত খুলনার দাকোপ উপজেলার ঢাংমারী এলাকার কুমুদ মণ্ডলের ছেলে। পেশায় তিনি একজন জেলে ছিলেন।অনেক খোঁজাখুঁজির পর সুন্দরবনের করমজল খালের গজালমারী এলাকায় পানির নিচ থেকে গ্রামবাসীরা তাঁর লাশ উদ্ধার করে বলে জানিয়েছেন ঢাংমারী গ্রামের ইস্রাফিল বয়াতি। সুব্রতকে কুমির আক্রমণ করেছে—এমন খবর জানার পর ইস্রাফিলসহ অর্থশতাধিক গ্রামবাসী নৌকা ও ট্রলার নিয়ে তাঁর সন্ধানে সুন্দরবনের করমজল খালে তল্লাশি শুরু করেন।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সুব্রত মণ্ডল সুন্দরবনে নদী–খালে মাছ ও কাঁকড়া ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন।বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল...
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে সুভ্রত মণ্ডল (৩২) নামের এক জেলে নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল খালে এ ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।সুভ্রত মণ্ডল খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার ঢাংমারী এলাকার কুমুদ মণ্ডলের ছেলে। তিনি সুন্দরবনে মাছ ও কাঁকড়া ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন।বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে সুভ্রত মণ্ডল ঢাংমারী স্টেশন থেকে রাজস্ব জমা দিয়ে পাস সংগ্রহ করে মাছ ধরতে সুন্দরবনে প্রবেশ করেন। ফেরার পথে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে তিনি সাঁতরে করমজল খাল পার হচ্ছিলেন। এ সময় একটি কুমির তাঁকে ধরে টেনে নিয়ে যায়। সঙ্গে থাকা অন্য জেলেরা চেষ্টা করেও তাঁকে উদ্ধার করতে পারেননি। ঘটনার পর বন বিভাগের লোকজন ও স্থানীয় গ্রামবাসী করমজল...
বাগেরহাটের মোংলায় সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে ঢুকে পড়া দুটি হরিণ উদ্ধার করেছে বনবিভাগ। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) উপজেলার চিলা ইউনিয়নের সুন্দরতলা গ্রামে হরিণ দুটি দেখতে পান স্থানীয়রা। বনবিভাগকে খবর দিলে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের বনরক্ষীরা গিয়ে হরিণ দুটি উদ্ধার করেন। করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও পর্যটন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার মোহাম্মদ আজাদ কবির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘বাঘের তাড়া খেয়ে দুটি হরিণ মোংলার পশুর নদী পাড়ি দিয়ে লোকালয়ে চলে আসে। খবর পেয়েই দ্রুত তাদের উদ্ধার করি। হরিণ দুটি নিরাপদে সুন্দরবনের করমজল এলাকায় অবমুক্ত করা হয়েছে।’’ ঢাকা/শহিদুল/রাজীব
প্রকৃতিতে মহাবিপন্ন প্রজাতির বাটাগুর বাসকা বা কালি কাইট্টা প্রজাতির ৬৫টি কচ্ছপ জন্ম নিয়েছে সুন্দরবনে। রোববার থেকে বনের করমজল বন্য প্রাণী প্রজননকেন্দ্রে ডিম ফুটে কচ্ছপছানাগুলো বেরিয়ে আসতে শুরু করে। বিশেষ ইনকিউবেটরের সাহায্যে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডিম থেকে ফোটা বাচ্চাগুলোকে কেন্দ্রের কচ্ছপ লালন-পালনকেন্দ্রের সংরক্ষিত প্যানে রাখা হয়েছে।গেল ১৫ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রের পুকুরপাড়ে তিনটি বাটাগুর বাসকা মোট ৮২টি ডিম দেয়। পরে সেগুলো সংগ্রহ করে বিশেষ ইনকিউবেটরে (পুকুরপাড়ের বালুর চর) রাখা হয়। রোববার থেকে বাচ্চাগুলো ফুটে বের হতে শুরু করে। সব মিলিয়ে সোমবার সকাল পর্যন্ত ৬৫টি বাচ্চা হয়। অবশিষ্ট ডিমগুলো নষ্ট হয়েছে।সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের করমজল বন্য প্রাণী ও প্রজননকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, করমজল কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত ৫২১টি ডিম থেকে ৪৭৫টি বাচ্চা ফুটেছে। এ বছর তিনটি বাটাগুর বাসকা মোট ৮২টি ডিম দিয়েছিল। নিবিড়...
সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজননকেন্দ্রে জন্ম নিয়েছে মহাবিপন্ন হিসেবে চিহ্নিত কেটো কচ্ছপ বা কাইট্টা কচ্ছপের ৬৫টি ছানা। গতকাল সোমবার সকালে কেন্দ্রের পুকুরপাড়ের স্যান্ডবিচে রাখা ডিম ফুটে ছানাগুলো বের হতে শুরু করে। সেগুলো তুলে রাখা হয় কচ্ছপ লালনপালন কেন্দ্রের সংরক্ষণ প্যানে। এই কচ্ছপের বৈজ্ঞানিক নাম বাটাগুর বাসকা। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তপশিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতি সংরক্ষিত। করমজল বন্যপ্রাণী ও প্রজননকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির কচ্ছপ আছে। এর মধ্যে এই অঞ্চলে এক সময় পাওয়া যেত প্রায় ২৬টি প্রজাতি। বাটাগুর বাসকা প্রজাতির কচ্ছপ আর দেখা যাচ্ছিল না। এ কারণে ২০০০ সাল থেকে গবেষকরা ধারণা করেন, পৃথিবীতে এ প্রজাতির অস্তিত্ব নেই। বিষয়টি নিশ্চিত হতে ২০০৮ সালে তারা প্রকৃতিতে বাটাগুর বাসকা খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে...
সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা প্রজাতির কচ্ছপের ডিম ফুটে ৬৫টি বাচ্চা জন্ম নিয়েছে। সোমবার (৫ মে) সকালে ডিম থেকে বাচ্চাগুলো ফুটে বের হয়। পরে সেগুলোকে কেন্দ্রের কচ্ছপ সংরক্ষণ প্যানে রাখা হয়েছে। করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির জানান, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রজনন কেন্দ্রের একটি বাটাগুর বাসকা কচ্ছপ ৮২টি ডিম দেয়। সেগুলো বালুর নিচে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল। নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে সোমবার সকালে ৬৫টি বাচ্চা ডিম থেকে ফুটে বের হয়। বর্তমানে এসব বাচ্চাকে প্যানে রেখে লালন-পালন করা হচ্ছে। পরে এসব কচ্ছপকে বড় পুকুরে স্থানান্তর করা হবে। আরো পড়ুন: সুন্দরবন থেকে ১০ কিলোমিটারের মধ্যে ‘শিল্প বা প্রকল্প নয়’ সুন্দরবনে আগুন লেগে সাড়ে ৫ একর বনভূমি ক্ষতিগ্রস্ত তিনি আরো জানান, করমজলে...
ফটোশ্যুট শেষে, ফিরতি পথে ট্রলারের যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। ফুলে ওঠা সাগর আভাস দিচ্ছে জোয়ারের কারণে জল বেড়ে যাচ্ছে। সামিহাকে জল থেকে তুলে কোলে নিতেই কান্না শুরু করল। কান্না দেখে মনে হচ্ছে ওর সাথে সাগরের ঢেউয়ের মিতালি হয়ে গেছে! বুকে নিয়ে বললাম, কেঁদো না আমার কাঁদুনে বুড়ি। তুমি বড় হলে বাবা আবার ঘুরতে নিয়ে আসবে। হঠাৎ চোখে পড়ল, মাথার উপর আকাশে চক্কর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে মরাখেকো শকুনের দল। ওরা লালচে নগ্ন মাথা ঘুরিয়ে কালো চোখে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে। আকাশ অতিক্রম করার সময় ওদের পাখার আওয়াজে পতপত শব্দ হচ্ছে। অনেক বছর পর বিলুপ্তপ্রায় শকুনের ঝাঁক দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠল। জীবনের মায়া ত্যাগ করে জীবিকার তাগিদে হাজারো মানুষ ছুটে আসে দুবলার চর। ওরা সাগরকোলের বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপে গড়ে তুলেছে শুঁটকিপল্লি।...
পর্যটকদের কাছে অপার বিষ্ময়ের নাম সুন্দরবন। বিশ্বঐতিহ্য সুন্দরবনের সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা। জীববৈচিত্র্যের প্রাণ-প্রাচুর্যের কারণে সুন্দরবন পৃথিবীর অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র। এ বনের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের নাম। এছাড়া সুন্দরবনে আছে নানা ধরনের পাখি, চিত্রল হরিণ, বন্য শুকর, কুমির, ডলফিনসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর অসংখ্য দেশি-বিদেশি পর্যটক ভ্রমণে আসেন। বিশেষ করে শীত মৌসুমে পর্যটকদের আনাগোনা বেশি ঘটে। এখন সেই পর্যটকের সমাগম ঘটছে সুন্দরবনে। বলা যায়, পর্যটকে ভরপুর এখন সুন্দরবন। নভেম্বর মাস শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন শুরু হয়। শীত যত বাড়তে থাকে, সেই সঙ্গে সুন্দরবনেও বাড়তে থাকে পর্যটকের সংখ্যা। গত ২৭ জানুয়ারি খুলনা প্রেসক্লাবের শতাধিক সদস্যের একটি টিম সুন্দরবন ভ্রমণে যায়। তিন...
সুন্দরবনে একটি কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার সংযুক্ত করে সেটি অবমুক্ত করা হয়েছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চরাপুটিয়া খালে কুমিরটি অবমুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে কুমিরটির বিচরণ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে। এ সময় করমজল বন্যপ্রাণি প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) প্রকল্পের সমন্বয়কারী সারোয়ার আলম দীপুসহ বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অবমুক্ত করা কুমিরটির দৈর্ঘ্য ৭ ফুট এবং বয়স ১২ বছর। এর মাধ্যমে কুমিরের চলাচল, জীবনাচরণ এবং খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে বলে জানান আজাদ কবির। আজাদ কবির জানান, সুন্দরবনে কুমিরের সংখ্যা ক্রমশ কমে যাচ্ছে এবং প্রজনন ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে। এ গবেষণা কুমিরের প্রজনন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা...
বনলতা ও সুন্দরবন। সুন্দরবন নামটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বাঘ, হরিণ, কুমির,বন,পানি। যান্ত্রিক কোলাহল থেকে, ইট-পাথরের জীবন থেকে ঘুরতে, মন প্রফুল করতে, ক্লান্তি দুর করতে অনেকেই এই শীতে নানা জায়গায় যাচ্ছেন। আপনার ঘুরার জায়গাটি হতে পারে মোংলায় (সুন্দরবনে) বনলতা ইকো রিসোর্ট। ঢাকা থেকে মোংলার বাসে গিয়ে নামবেন লাউডোভ ফেরিঘাট, তারপর আপনার আর কিছু করতে হবে না, রিসোর্টের ব্যবস্হাপনায় আপনি যাবেন তাদের রিসোর্টে, থাকবেন সুন্দরবনের ভিতর, ঘুরবেন প্রাণখুলে, এবার আসুন তাদের প্যাকেজ ও সুযোগ সুবিধা নিয়ে আলোচনা করি। জনপ্রতি ২ হাজার ৪৯৯ টাকায় ঘুরে আসুন সুন্দরবনের কোলঘেঁষে এই মনোরম রিসোর্ট থেকে। এই প্যাকেজে থাকছে তিন বেলা খাবার, সুন্দরবনের কোলঘেঁষে এই মনোরম রিসোর্টে একদিন/এক রাত থাকার সুযোগ, ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে সুন্দরবনের ক্যানেলে ভ্রমণ ও লাউডোপ ফেরিঘাট থেকে বাই রোডে...