2025-11-17@10:05:59 GMT
إجمالي نتائج البحث: 22
«হরম ন র ব যবহ র»:
মেনোপজের আগে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণগর্ভধারণ ও স্তন্যদান।জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য পিল কিংবা অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতি ব্যবহার।অতিরিক্ত কম বা বেশি ওজন, অতিরিক্ত ভারী ব্যায়াম কিংবা অতিরিক্ত মানসিক চাপ।থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি কিংবা আধিক্য, পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম কিংবা অন্য যেসব রোগের কারণে হরমোনের তারতম্য হয়।ডিম্বাশয়ের টিউমার কিংবা ডিম্বাশয় বা জরায়ুতে কোনো অস্ত্রোপচার।উচ্চ রক্তচাপ, অ্যালার্জি, বিষণ্নতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যায় ব্যবহৃত ওষুধ।কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি।ডিঅ্যান্ডসির (ডায়ালেশন ও কিউরেটেজ নামের একটি অস্ত্রোপচারপদ্ধতি) মাধ্যমে গর্ভপাত।আরও পড়ুনমাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা হয় কেন? ২৩ এপ্রিল ২০২৫কৈশোরে মাসিক শুরু না হওয়ার কারণনির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছেও যাঁর মাসিক শুরু হয়নি, তাঁর জন্য কারণটা হতে পারে জিনগত। নারীর জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে যেসব গ্রন্থি, সেসবের অস্বাভবিকতাও থাকতে পারে কারও কারও ক্ষেত্রে। যোনিপথ বা অন্যান্য প্রজনন অঙ্গের গঠনগত ত্রুটিও থাকতে পারে।কত দিন মাসিক না...
আমাদের প্রতিদিন ব্যবহার করা অনেক জিনিসপত্রই শরীরের ক্ষতি করে। এর মধ্যে অন্যতম মাইক্রোপ্লাস্টিক। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে এই ক্ষতিকর উপাদান। প্লাস্টিকের বোতল, ব্যাগ, মাছের জাল—ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে তৈরি হচ্ছে সেকেন্ডারি মাইক্রোপ্লাস্টিক। ফলে এসব বহুদিন ধরে জমছে আমাদের পানি ও মাটিতে। এমনকি কৃত্রিম কাপড় (পলিয়েস্টার ও নাইলন) ধোয়ার পরও পানিতে মিশে যাচ্ছে মাইক্রোপ্লাস্টিক।প্রাইমারি মাইক্রোপ্লাস্টিকফেসওয়াশ, টুথপেস্ট বা অন্যান্য পরিষ্কারকে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিড, গ্লিটার, প্লাস্টিক তৈরির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উপাদান হলো মাইক্রোপ্লাস্টিক। পরিবেশ থেকে এসব বিভিন্ন প্রাণীর (মুরগি, মাছ ইত্যাদি) খাবারে পরিণত হয়। সেই প্রাণী যখন আমরা খাই, তখন আমাদের দেহেও প্রবেশ করে মাইক্রোপ্লাস্টিক। এভাবেই বাড়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি। এভাবেই পানি, মাটি, বাতাস—সব জায়গা থেকেই বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ আজকাল আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে, যা হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। নারীদের ঝুঁকি কীপ্রতিদিনের...
গর্ভাবস্থায় মায়ের দেহে হরমোনের কারণে মেটাবলিজম বা বিপাকপ্রক্রিয়া, হৃদ্যন্ত্র ও রক্ত সঞ্চালন এবং রোগ প্রতিরোধবিষয়ক প্রচুর পরিবর্তন দেখা দেয়। হরমোনের মধ্যে ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরনসহ নানাবিধ হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় দেহে জলীয় অংশসহ রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে দেহের বিভিন্ন অংশে যেমন পরিবর্তন আসে, তেমনি চোখেও এর প্রভাব পড়ে। এই পরিবর্তনের অনেকগুলোই নির্দোষ এবং প্রসবের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যায়। কোনো কোনো বিষয়ে হয়তো সাময়িক কোনো ব্যবস্থা নিতে হতে পারে। তবে কিছু কিছু পরিবর্তন আছে, যেগুলো চোখের জন্য বেশ ক্ষতিকর।দেহে জলীয় অংশের পরিমাণ বেড়ে গেলে চোখের কর্নিয়াতেও পরিবর্তন আসে। কর্নিয়া হলো চোখের সামনের কালো অংশ, যা লেন্স হিসেবে কাজ করে। কর্নিয়াতে অধিকতর তরল সংযোজিত হওয়ায় এর পুরুত্ব ও বক্রতা বেড়ে যায়। ফলে রিফ্রেকশনে পরিবর্তন দেখা দেয়, অর্থাৎ দৃষ্টির সমস্যা দেখা দেয়।...
যতবারই গর্ভধারণ করুন না কেন, গর্ভধারণ যেন কখনো অবাঞ্ছিত বা অপরিকল্পিত না হয়। এই মূলমন্ত্র সামনে রেখে প্রতিবছর ২৬ সেপ্টেম্বর বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস বা কন্ট্রাসেপশন ডে পালিত হয়।আদিকাল থেকেই কিন্তু পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ছিল, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গর্ভরোধ পদ্ধতির নানা বিবর্তন হয়েছে। সরল, সহজ, জটিলতামুক্ত পদ্ধতির জন্য গবেষণা চলছে এখনো। কন্ট্রাসেপশনের জন্য বহুবিধ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।পরিকল্পিত গর্ভধারণ নারীর প্রজননস্বাস্থ্যের জন্য দরকারি। একটি মেয়ের মা হওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া, পরপর সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে সময় নেওয়া এবং মায়ের শারীরিক–মানসিক ফিটনেস অর্জনের পর সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করা উচিত। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় নারীর নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ থাকে না। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত বাবা–মা উভয়ে মিলেই নেবেন। তাঁদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ও নিরাপদ পদ্ধতি কোনটি, সেটা বাছাই করার অধিকারও থাকা উচিত। এ জন্য দরকার নতুন...
গর্ভাবস্থায় কেন চুলকানি হয়গর্ভধারণ ও ওজন বৃদ্ধির জন্য ত্বক প্রসারিত হয়। তাই ত্বক ফাটা বা চুলকানি হতে পারে। বিশেষত পেটের ত্বকে বেশি হয়। এ ছাড়া হাত, পা বা স্তনেও হতে পারে। ত্বকের শুষ্কতা চুলকানির একটি কারণ। ত্বক প্রসারিত হওয়ার সময় ত্বকের কোলাজেন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে প্রদাহ হতে পারে। শুষ্ক ত্বকে এটি বেশি হয়। গর্ভকালে থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিলে ত্বকের শুষ্কতা বেড়েও চুলকানি হয়। যাঁদের আগে থেকে ত্বকের সমস্যা বা অ্যালার্জি আছে, তাঁদের এ সময় সমস্যার তীব্রতা বাড়তে পারে। গর্ভাবস্থায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায় বলে নানা ছত্রাক সংক্রমণ হতে পারে।অনেক ঘাম হলে হতে পারে ঘামাচিও। হরমোনের প্রভাবে গর্ভকালে পিত্তরস প্রবাহে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে হতে পারে তীব্র চুলকানি।আরও পড়ুনগর্ভাবস্থায় রক্তপাত হলেই কি মিসক্যারেজ?১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫কী করবেনশুষ্ক ত্বকে চুলকানি বেশি হয়। তাই...
‘ড্রাগন ৮০ টাকা, ড্রাগন ১০০ টাকা। নিয়ে যান, মজা করে খান।’ সন্ধ্যা হলেই রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ফল বিক্রেতাদের এভাবে হাঁকডাক শুরু হয়। কেউ মুখে, কেউবা হ্যান্ড মাইকে স্বয়ংক্রিয় ভয়েস রেকর্ড চালিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন।অফিস শেষ করে বাসায় যাওয়ার পথে প্রায়ই কারওয়ান বাজার থেকে ড্রাগন ফল কেনেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় প্রতিনিধি আজহার উদ্দিন। গতকাল সন্ধ্যায় তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘বছর কয়েক আগে ড্রাগন কেনার সাহস করতাম না। এমনকি আশপাশেও যেতাম না। ৬০০ টাকা দিয়ে এক কেজি ড্রাগন কেনার কথা ভাবতেই পারতাম না। দাম ছিল নাগালের বাইরে। এখন ১০০ টাকার মধ্যে পাই, তাই সন্তানদের জন্য নিয়ে যাই।’বছর তিনেক আগেও ড্রাগনকে মনে করা হতো ‘উচ্চবিত্তের ফল’। এই ফল কেজিতে বিক্রি হতো গড়ে ৫০০ টাকায়। ২০২৩ সাল থেকে ড্রাগন ফলের দাম...
সন্তান ধারণ ও নারীদেহের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য সরাসরি হরমোনের সঙ্গে সম্পর্কিত।জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলে থাকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোন। তাই বুঝতেই পারছেন, জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সাদামাটা কোনো ওষুধ নয়। পিল গ্রহণের কারণে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। আবার কিছু রোগের চিকিৎসায়ও পিল ব্যবহার করা হয়। কেবল জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য নয়, কিছু রোগের উপসর্গ প্রশমন করতেও কাজে আসে এসব পিল। কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন, হঠাৎ পিল খাওয়া ছেড়ে দিলে তখন দেহে কি কোনো ধরনের পরিবর্তন হতে পারে?অনিয়মিত মাসিকপিল ছেড়ে দিলে মাসিকের স্বাভাবিক চক্রে কিছুটা পরিবর্তন আসে। তাই মাসিক হতে পারে অনিয়মিত। হতে পারে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ কিংবা তলপেটে ব্যথা। কয়েক মাসের মধ্যে এসব সমস্যা সেরেও যায়। তবে রক্তক্ষরণ বেশি হলে কিংবা পেটব্যথা খুব তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো। এসব উপসর্গের পেছনে অন্য কোনো কারণ দায়ী হলে,...
চোখের রেটিনার ছবি বিশ্লেষণ করে একজন মানুষের প্রকৃত বয়স জানাতে সক্ষম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল তৈরি করেছেন চীনের গবেষকেরা। গবেষকদের দাবি, মডেলটি চোখের ফান্ডাস ইমেজ বিশ্লেষণ করে একজন মানুষের প্রকৃত বয়স নির্ধারণের পাশাপাশি ‘রেটিনাল এজ’ নির্ধারণ করতে পারে। বয়স নির্ধারণের এই প্রযুক্তি শুধু বার্ধক্য শনাক্তেই নয়, নারীর প্রজননস্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণেও সহায়ক হতে পারে।গবেষকদের তথ্যমতে, মানুষের প্রকৃত বয়স ও চোখের বয়সের মধ্যে পার্থক্য বা ‘রেটিনাল এজ গ্যাপ’ যদি বেশি হয়, তাহলে তা দেহের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গেও দ্রুত বার্ধক্যের ইঙ্গিত দিতে পারে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে এই বয়সের পার্থক্য সন্তান ধারণের সক্ষমতা বা দ্রুত মেনোপজের ঝুঁকি সম্পর্কে আগাম ধারণা দিতে পারে। এই গবেষণার পেছনে রয়েছে ‘ফ্রোজেন অ্যান্ড লার্নিং এনসেম্বল ক্রসওভার’ বা ফ্লেক্স নামের একটি উন্নত এআই মডেল। গবেষকেরা ১০ হাজারের বেশি মানুষের চোখের ২০ হাজারের...
বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি রপ্তানি পথ হরমুজ প্রণালি বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করছে ইরান, দেশটির এক আইনপ্রণেতার এমন মন্তব্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। ইরান সত্যিই প্রণালিটি বন্ধ করলে বিশ্বজুড়ে তেলের দাম আকাশছোঁয়া হতে পারে। ইরানের সঙ্গে ইসরায়েলের চলমান সংঘাতের মধ্যে প্রভাবশালী আইনপ্রণেতা ইসমাইল কোসারি ইরানি বার্তা সংস্থা আইআরআইএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এমন সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে শুধু জ্বালানির বাজারে অস্থিরতা নয়, পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে। কৌশলগত জলপথটি কী ও কেনই-বা তা বিশ্ববাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, সে বিষয়ে জানা যাক:হরমুজ প্রণালি কোথায়হরমুজ প্রণালি পারস্য উপসাগরে যাওয়ার একমাত্র সামুদ্রিক প্রবেশপথ। এর এক পাশে ইরান, অন্য পাশে ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তথ্য সংস্থা বলছে, বিশ্বের মোট জ্বালানি তেল সরবরাহের প্রায় ২০ শতাংশ এ পথ দিয়ে পরিবাহিত হয়। সংস্থাটি একে ‘বিশ্বের...
তেল আবিবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরপরই গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দিয়েছে ইরান। দেশটির সশস্ত্র বাহিনী তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে এক ঘোষণায় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হরমুজ প্রণালি দিয়ে কোনো জাহাজ চলতে পারবে না। এরই মধ্যে অপরিশোধিত তেলের দামও বেড়ে গেছে। এই ঘোষণায় স্পষ্ট হয়ে গেছে, ইরান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আরও জোরদার করবে এবং হরমুজ প্রণালিকে কৌশলগতভাবে ব্যবহার করবে, যা বিশ্ব জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ জলপথ। হরমুজ প্রণালি বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং কৌশলগতভাবে সংবেদনশীল একটি সমুদ্রপথ। এটি পারস্য উপসাগরকে ওমান উপসাগরের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং ইরান ও ওমানের মাঝখানে অবস্থিত। প্রণালিটির প্রস্থ খুব বেশি নয়, সবচেয়ে সংকীর্ণ জায়গায় মাত্র ৩৯ কিলোমিটার, যার মধ্যে কেবল দুটি সংকীর্ণ চ্যানেল দিয়ে বড় জাহাজ চলাচল করতে পারে। তবে ছোট এই পানিপথ দিয়েই প্রতিদিন...
চারঘাটের রাওথা এলাকার আমচাষি শফিকুল ইসলাম তিন বিঘা বাগান দুই বছরের জন্য লিজ দিয়েছিলেন। শর্ত ছিল হরমোন ব্যবহার করা যাবে না। এর পরও গোপনে হরমোন প্রয়োগ করেছেন ব্যবসায়ী। পর পর দুই বছর প্রচুর মুকুল এলেও এ বছর আম টেকেনি। উল্টো ১৩টি গাছ মরে গেছে। এ বিষয়ে গ্রাম্য আদালতে অভিযোগ করেছেন। বাঘা উপজেলার মীরগঞ্জ এলাকার আমচাষি শরিফুল ইসলামও এ বছর গাছে হরমোন ব্যবহার করেছেন। ৩২টি গাছে প্রচুর মুকুল এসেছে। কিন্তু আম টেকানো যায়নি। মাত্র ১৭ হাজার টাকার আম বিক্রি করেছেন। অথচ গত বছর মুকুল কম এলেও ৬২ হাজার টাকার আম বিক্রি করেছেন। হরমোনের প্রভাবে এলাকার সব বাগানের একই অবস্থা। চারঘাটের ভায়ালক্ষ্মীপুর এলাকার আবু সিনা বলেন, আমের এমন দুরবস্থা এক যুগেও দেখিনি। বাধ্য হয়ে গত সপ্তাহে পাঁচ বিঘা আমের বাগান কেটে ফেলেছি।...
কৈশোরে মাসিকের শুরু। সেই থেকেই প্রতি মাসের কয়েকটা দিন হয়ে ওঠে একটু আলাদা। যদিও তা সবার জন্যই স্বাভাবিক। তবু কিশোরী বয়স থেকে এই স্বাভাবিক বিষয়টিকে সামলে চলতে শিখতে হয়। মাসের কোনো না কোনো সময়ে চলমান রক্তক্ষরণের অস্বস্তি নিয়েই একে একে স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম, কর্মক্ষেত্রের চ্যালেঞ্জ, সংসার এবং সন্তান পালনের দায়িত্ব সামলান নারী। কোনো একটি জায়গার পরিবেশ যদি নারীবান্ধব না হয়, তাহলে এই স্বাভাবিক বিষয়টাই হয়ে দাঁড়ায় আলাদা এক চ্যালেঞ্জ। স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেডের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. ফারজানা রশীদ জানান, কৈশোর থেকেই মাসিকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। নইলে খুব সহজেই হতে পারে জীবাণু সংক্রমণ। দেখা দিতে পারে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাবসহ বিভিন্ন কষ্টদায়ক উপসর্গ। সংক্রমণ মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেলে প্রজননক্ষমতাও ঝুঁকিতে পড়ে। তাই মাসিকের সময়ের স্বাস্থ্যসচেতনতার কিছু দিকনির্দেশনাও...
‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও...যেটা ছিল না ছিল না সেটা না পাওয়াই থাক, সব পেলে নষ্ট জীবন...।’ কয়েক দিন থেকেই এই গানটার একটা প্যারোডি মাথার মধ্যে ঘুরঘুর করছে। সেটা হচ্ছে, ‘আমাকে আমার মতো পাকতে দাও, যেটা পাকেনি পাকেনি সেটা না খাওয়াই ঠিক, সব খেলে নষ্ট জীবন...।’ ১৭ মে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নোন্দাপুর চাত্রাপুকুর এলাকায় ক্ষীরশাপাতি আম পাড়তে দেখা গেছে। অপরিপক্ব এই আমে ‘টম টম’ নামের একধরনের রাসায়নিক ছিটানো হচ্ছে। আবার উপজেলার কাঁকনহাট পৌর এলাকার সাহাপুর মহল্লায় গোপালভোগ আম পেড়ে একইভাবে হরমোন ছিটাতে দেখা গেছে। চাষিরা বলছেন, এই হরমোন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়। আমগুলো একসঙ্গে পাকবে আর সুন্দর একটা রং হবে, পচবে না, সে জন্য তাঁরা এই হরমোন ব্যবহার করছেন। তাঁরা বলছেন, দেশে এই হরমোন অনুমোদিত।তবে ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার ঘোষণার সময় প্রশাসনের...
রাজশাহীর কোনো কোনো এলাকায় গাছের সব আম একসঙ্গে পাকাতে ও রং ধরাতে ব্যবহার করা হচ্ছে একধরনের রাসায়নিক। ফল গবেষণাকেন্দ্র বলছে, এটা ‘রাইপেনিং হরমোন’। মাত্রা অনুযায়ী পরিপক্ব আমে ব্যবহার করা হলে কোনো ক্ষতি নেই। রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, এর আগে টমেটোতে এই হরমোন প্রয়োগ করে তারা পরীক্ষা করেছে, এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আমেও এই হরমোন ব্যবহার করছেন অনেক আমচাষি ও ব্যবসায়ী।আরও পড়ুনরাজশাহীতে আম পাড়া শুরু, ৪৮ কেজিতে মণ১৬ মে ২০২৫রাজশাহীতে ঘোষিত ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ১৫ মে থেকে গুটি জাতের আম ভাঙা হচ্ছে। ২২ মে থেকে গোপালভোগ ও ৩০ মে ক্ষীরশাপাতি বা হিমসাগর আম বাজারজাত করার কথা। কিন্তু এরই মধ্যে গোপালভোগ আমে বাজার ভরে গেছে। এমনকি নির্ধারিত সময়ের ১২ দিন আগেই ক্ষীরশাপাতি আম পাড়া শুরু হয়েছে।গত শনিবার রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার...
আসছে কোরবানির ঈদে দেশে ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি পশু মজুদ আছে। সাধারণত দেশে যে পরিমাণ পশু কোরবানি করা হয়, সে হিসেবে এবার প্রায় ২৪ লাখ গবাদিপশু উদ্বৃত্ত থাকবে। রোববার সচিবালয়ে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উদযাপন উপলক্ষে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোরবানির পশুর অবাধ চলাচল বা পরিবহন সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, এ বছর কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর মধ্যে ৫৬ লাখ ২ হাজার ৯০৫টি গরু-মহিষ, ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার ৯২০টি ছাগল-ভেড়া এবং ৫ হাজার ৫১২টি অন্যান্য প্রজাতিসহ সর্বমোট ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি গবাদিপশুর প্রাপ্যতা আশা করা যাচ্ছে। এ বছর প্রায় ২০ লাখ ৬৮ হাজার ১৩৫টি গবাদিপশুর উদ্বৃত্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। মৎস্য ও প্রণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন,...
আমরা অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে ফোন ব্যবহার করি অথবা টেলিভিশন দেখি। এগুলোর ব্লু লাইট আমাদের ঘুম ক্ষতিগ্রস্ত করে। ধীরে আমাদের ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। মনোযোগের ঘাটতি তৈরি হয়। আমরা শারীরিকভাবে দুর্বল অনুভব করতে শুরু করি। এরজন্য বিশেষভাবে দায়ী ফোনের ব্লু লাইট। বিশেষজ্ঞরা ব্লু লাইটের ক্ষতি থেকে বাঁচার উপায় জানিয়েছেন। আই ট্রাস্ট নেটওয়ার্কের তথ্য, রাতে দীর্ঘক্ষণ ধরে ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকলে শরীর পরের দিনের জন্য প্রস্তুত বোধ করে না। নীল আলোর সংস্পর্শে মস্তিষ্ক বিভ্রান্ত হয়। কারণ এই আলো সূর্যের আলোর মতো উজ্জ্বল। ফলে মস্তিষ্ক মেলাটোনিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয়, এটি এমন একটি হরমোন যা শরীরকে ঘুমের ইঙ্গিত দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘সন্ধ্যার পর যখন আমরা ব্লু লাইট দেখি, তখন ব্লু লাইটের সিগন্যালটা ব্রেনে ঢুকে পিটুইটারি গ্ল্যান্ডে যায়। বা আমাদের...
ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে কণ্ঠের ওঠানামা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কথা কী প্রভাব সৃষ্টি করবে, তার ৩৮ শতাংশ নির্ভর করে কণ্ঠের ওঠানামার ওপর। পেশাগত কণ্ঠ ব্যবহারকারী মানুষ যেমন গায়ক, অভিনেতা, শিক্ষক, উকিল, ধারাভাষ্যকার, বিক্রয়কর্মী, কলসেন্টারের কর্মী, কণ্ঠশিল্পীদের জন্য কণ্ঠই সবকিছু।কণ্ঠনালির প্রদাহএ প্রদাহ দুই ধরনের। সাময়িক ও দীর্ঘমেয়াদি ল্যারিনজাইটিস। ভাইরাস, আবহাওয়া পরিবর্তন, পরিবেশদূষণেও কণ্ঠনালির প্রদাহ হতে পারে। পাকস্থলীর অ্যাসিড রিফ্লাক্সের জন্য কণ্ঠনালির দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ হতে পারে। ধূমপান, অতিরিক্ত চা বা পানীয় পান করলে, হাঁপানির জন্য ইনহেলার ব্যবহার করলে বা যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের দীর্ঘমেয়াদি ল্যারিনজাইটিস হতে পারে।কণ্ঠস্বরের অতিব্যবহারঅতিরিক্ত চিৎকারের কারণে যেমন স্বর ভেঙে যায়, তেমনি আবার মৌসুম বদলের সময়ও এমন সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। তাপমাত্রার তারতম্যের সময় কণ্ঠনালি বা টনসিলের প্রদাহের উপসর্গ হিসেবে স্বর ভেঙে যেতে পারে। এসব ক্ষেত্রে সপ্তাহখানেকের মধ্যেই রোগী সুস্থ...
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস, থাইরয়েডসহ অন্যান্য হরমোনজনিত রোগের প্রকোপ অনেক বেশি। মোট জনসংখ্যার ৫০ শতাংশের বেশি কারও না কারও হরমোনজনিত সমস্যা আছে। তবে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করলে ডায়াবেটিসসহ হরমোনজনিত রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। বর্তমানে দেশেই এসব রোগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বিশ্ব হরমোন দিবস উপলক্ষে গত ১৯ এপ্রিল রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সমকাল সভাকক্ষে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে হরমোন বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। সমকাল ও অ্যাসোসিয়েশন অব ক্লিনিক্যাল এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট অ্যান্ড ডায়াবেটোলজিস্ট অব বাংলাদেশ (এসেডবি) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। সার্বিক সহযোগিতায় ছিল রেনাটা পিএলসি। অধ্যাপক ডা. মো. ফরিদ উদ্দিন বাংলাদেশে ডায়াবেটিস, থাইরয়েডসহ অন্যান্য হরমোনজনিত রোগের প্রকোপ অনেক বেশি। মোট জনসংখ্যার ৫০ শতাংশের বেশি কারও না কারও হরমোনজনিত সমস্যা আছে। তবে তাদের বেশির ভাগই এটি জানেন না। হরমোনের চিকিৎসা তেমন জটিল নয়। বাংলাদেশেই এসব সমস্যার চিকিৎসা সম্ভব। ডায়াবেটিস,...
ছয় মাসে দুইবারের বেশি বা বছরে তিনবারের বেশি ইউরিন ইনফেকশন হলে আমরা একে রিকারেন্ট ইনফেকশন বা বারবার মূত্রনালির সংক্রমণ বলি। বারবার ইনফেকশন হলে ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি আমরা খোঁজার চেষ্টা করি, কেন ইনফেকশন হচ্ছে। কারণগুলো হলো— শারীরিক গঠনগত সমস্যাএমনিতেই মেয়েদের মূত্রনালির দৈর্ঘ্য ছোট হওয়ায় ব্যাকটেরিয়া সহজেই প্রবেশ করতে পারে। আবার কিছু শারীরিক সমস্যা, যেমন কিডনি বা মূত্রনালি বা থলিতে পাথর, ইউটেরাইন প্রলাপস বা জরায়ু বের হয়ে এসে মূত্রনালিতে চাপ দেওয়া, ব্লাডার ফিস্টুলা—এই কারণগুলো রিকারেন্ট ইনফেকশনের জন্য দায়ী।প্রস্রাব আটকে থাকাঅনেক সময় ধরে প্রস্রাব আটকে থাকলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সুযোগ পায়। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি, ছেলেদের প্রস্টেট গ্ল্যান্ড বড় হয়ে যাওয়া, প্রস্টেট ক্যানসার ও কিছু নিউরোলজিক্যাল কারণেও এমন হয়।আরও পড়ুনকোন রঙের প্রস্রাবের কী মানে০১ এপ্রিল ২০২৩ হরমোনের তারতম্যমেনোপজের পর ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে যাওয়ার কারণে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।...
বাংলাদেশেও অন্যান্য দেশের মতো সন্তানপ্রত্যাশী ব্যক্তিদের ব্যর্থতার হার বেড়ে চলেছে। প্রজননক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষ ও নারী উভয়ের বা কোনো একজনের সমস্যা ভূমিকা রাখে। পুরুষদের বন্ধ্যত্বের পেছনে পরিবেশদূষণ উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে স্বীকৃত। এ দূষণ শুক্রাণুর গুণমান, হরমোনের ভারসাম্য ও সামগ্রিক প্রজননস্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আসুন, এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক:বায়ুদূষণপার্টিকুলেট ম্যাটার: বাতাসের অতিসূক্ষ্ম কণা রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি করতে পারে, যা শুক্রাণুর ডিএনএর ক্ষতি করে ও শুক্রাণুর গতিশীলতা হ্রাস করে।নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড ও সালফার ডাই-অক্সাইড গ্যাসগুলো শুক্রাণুর কম ঘনত্ব ও অস্বাভাবিক আকারের সঙ্গে যুক্ত।পলিসাইক্লিক অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন: এটি যানবাহনের নিষ্কাশন ও শিল্প নির্গমনে পাওয়া যায়, যা হরমোনের ভারসাম্য ব্যাহত করতে পারে এবং শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত করতে পারে।পানিদূষণভারী ধাতু: পানির উৎসে থাকা সিসা, ক্যাডমিয়াম ও পারদের মতো দূষিত পদার্থগুলো শরীরে...
১. শরীর সতেজ রাখেশরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না পুদিনাপাতা। তাই গরমে পুদিনাপাতা ভেজানো পানি খেলে উপকার পাবেন। শরবতেও যোগ করতে পারেন।২. হজমের গোলমাল ঠেকাতেহজমজনিত সমস্যা কমবেশি সবারই মাঝেমধ্যে হয়। স্বস্তি পেতে ওষুধের বিকল্প হতে পারে পুদিনাপাতা। পুদিনায় আছে মেনথল, যা হজমশক্তি বাড়ায়। শুধু তা–ই নয়, পেটের অন্যান্য সমস্যারও অবসান ঘটায় পুদিনা।৩. মাথাব্যথায় সমাধানপুদিনাপাতায় থাকা মেনথল পেশি শিথিল করায় বলে ব্যথা কমে। এই পাতার নির্যাস থেকে তৈরি মলম মাথাব্যথা সারাতে ব্যবহৃত হয়। মলম ব্যবহার করতে না চাইলে সরাসরি পুদিনাপাতার রস কপালে মাখলেও মাথাব্যথা কমে।আরও পড়ুনচিয়া সিড কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে সবচেয়ে বেশি উপকার?১৮ নভেম্বর ২০২৪৪. মানসিক শান্তিসুগন্ধিভিত্তিক চিকিৎসায় পুদিনাপাতা প্রথম সারির উপাদান। এর কড়া সুগন্ধ মানসিক চাপ, হতাশা দূর করে শরীরকে চনমনে করে তোলে। রক্তে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে...
অস্টিওপোরসিস হাড়ের ক্ষয়জনিত একটি রোগ। আক্ষরিক অর্থে অস্টিওপোরসিস হচ্ছে ছিদ্রযুক্ত হাড় বা অস্থি। নির্দিষ্ট বয়সের পর হাড়ের ঘনত্ব প্রাকৃতিক নিয়মেই কমতে থাকে। হাড় ছিদ্রযুক্ত, দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। অস্টিওপোরসিস একটি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক সমস্যা। প্রতিবছর এ রোগে বিশ্বে প্রায় ৯০ লাখের বেশি মানুষের হাড় ভাঙে। অস্টিওপোরসিসের ঝুঁকি lবয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপোরসিস বা হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়লেও অন্যান্য কিছু কারণে কারও কারও ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি দেখা যায়। lবংশানুক্রমিক হাড় ক্ষয়ের প্রবণতা। lএশীয় বা ককেশিয়ানরা। lপর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডির ঘাটতি। lকায়িক শ্রমের অভাব। lধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন। lকম ওজন হরমোনজনিত রোগ, যেমন– থাইরয়েড ও প্যারাথাইরয়েড হরমোনের আধিক্য, টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি, অল্প বয়সে মেনোপজ বা ইস্ট্রোজেন স্বল্পতা, কুশিং সিনড্রোম। অন্যান্য রোগ, যেমন– রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অন্ত্রের রোগ, যেমন– ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ, সিলিয়াক ডিজিজ,...
