মহানগর যুবদলের অন্যতম মেরুদন্ড ৩নং ওয়ার্ড হচ্ছে : সাহেদ
Published: 8th, March 2025 GMT
যুবদলের সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদ বলেছেন, এই কর্মী সভার মাধ্যমে আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সংগঠনকে কিভাবে গতিশীল ও সু-সংগঠিত করা যায়। দেশনায়ক তারেক রহমান সাহেবের যে চিন্তা-ভাবনা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার জন্য সেই বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল শাঁখা প্রত্যেকটি ইউনিট কিভাবে শক্তিশালী ও গতিশীল করা যায়।
তার মধ্যে ৩নং ওয়ার্ড কমিটি হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের অন্যতম মেরুদন্ড। সিদ্ধিরগঞ্জের ৩ নং ওয়ার্ড, ২ নং ওয়ার্ড ১ নং ওয়ার্ড ও ৪ নং ওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই চারটি ওয়ার্ড। আমরা বিগত সময় আন্দোলনে এই সকল ওয়ার্ডগুলোতে সাংগঠনিকভাবে অনেক দুর্বলতা আমরা পেয়েছি।
সেটা নট অনলি যুবদল। বিগত যে বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাঁখার আওতাধীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অন্তর্ভুক্ত ৩নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।
শনিবার (৮ মার্চ) বিকেল তিনটায় চিটাগাং রোড সংলগ্ন মুক্তিনগরের গ্রীণ গার্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রিয়াজুল আলম ইমনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই কর্মীসভার আয়োজন করা হয়।
তিনি আরও বলেন, আগামী দিনের জগত দলের কমিটিতে সাবেক যারা যুবদলের নেতাদের রয়েছে তারাও থাকবে বর্তমান ছাত্রদলের নেতাকর্মীরাও থাকবে। কেউ যদি পারিবারিকভাবে ভাই-বোন বোন্ড বিএনপি হয়ে থাকে ওখান থেকে নিয়ে আসা যায়।
একটি ওয়ার্ড কমিয়ে কমিটির সর্বনিম্ন ৩১ সদস্যের হবে। তবে আওয়ামী লীগের কোন দোসরাই এই কমিটিতে স্থান পাবে না। যদি কোন আওয়ামী লীগের এখানে থেকে থাকেন তাহলে নিজ দায়িত্বে এখান থেকে চলে যান।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মী সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সাইদুর রহমান সোহেল, মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল আলম সজিব, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন সেন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান মৃধা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ, শহিদুল ইসলাম,ওয়াদুদ ভূইয়া সাগর, পারভেজ খান, মোঃ আরমান হোসেন, কামরুল ইসলাম রনি, মিনহাজ মিঠু, আশিকুর রহমান অনি, জুয়েল রানা, কামরুল হাসান মাসুদ, এরশাদ আলী, ফয়েজ উল্লাহ সজল,আলী ইমরান শামীম, তরিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম আপন, শাহীন শরীফ, মাগফুর ইসলাম পাপন, জুনায়েদ আলম ঝলক, ফয়সাল আহমেদ, সাইদুর হাসান রিপন, আরিফ খান, কায়সার আহমেদ, এড.
এছাড়াও মহানগর যুবদলের আওতাধীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: য বদল ন র য়ণগঞ জ র য বদল র কম ট র স ল ইসল ম র সদস য র রহম ন আহম দ
এছাড়াও পড়ুন:
ডেঙ্গু প্রতিরোধে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সতর্কতামূলক প্রচারাভিযান
'মশার উৎসস্থল ধ্বংস করি, ডেঙ্গু মুক্ত দেশ গড়ি'-এমন স্লোগান নিয়ে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সর্তকবার্তা ছড়িয়ে দিয়ে প্রচারাভিযানে নেমেছে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন। আগামী সাত কর্মদিবস প্রচারণামূলক কার্যক্রম চলবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সকাল থেকে সিটি কর্পোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে এ প্রচারাভিযান শুরু হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ নাফিয়া ইসলাম জানান, সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক আবু নছর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর নির্দেশে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ডেই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সতর্কবার্তা নিয়ে মাইকিং করা হয়।
নারায়ণগঞ্জে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অনেকটাই নাজুক। তবুও অনেক জায়গায় নাগরিকদের সচেতনতার অভাব দেখা গেছে। নগরবাসীকে সচেতন ও সতর্ক করতেই আমাদের এ আয়োজন। এছাড়া সকাল বিকাল নিয়মিত ঔষধ ছিটানো হচ্ছে।
সিটি কর্পোরেশন সূত্র আরও জানায়, আগামী সাত কর্মদিবস সতর্ক করার পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান চালানো হবে। ওইসময় কারো বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে বিধি মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সিটি কর্পোরেশন থেকে প্রচারিত ঘোষনায় বলা হয়, ডেঙ্গু থেকে আমাদের সুরক্ষার একমাত্র উপায় হলো এডিস মশার জন্মস্থল ধ্বংস করা এবং পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন রাখা। এডিস মশা সাধারণত ঘরের ভেতরে ও আশেপাশের জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে ডিম পারে।
তাই বাড়ির ভেতর এবং চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। ফুলের টব, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদিসহ পরিত্যক্ত যে কোনো পাত্রে পানি জমা থাকলে প্রতি তিনদিনের মধ্যে অবশ্যই পরিষ্কার করুন।
বাড়ির আঙ্গিনা, ছাদ, বারান্দা, গ্যারেজের কোথাও পানি জমতে দিবেন না এবং জমে থাকা পানি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। অপ্রয়োজনীয় ও পরিত্যক্ত পাত্র সরিয়ে ফেলুন।