বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের(বিএটিবিসি) মুনাফা কমেছে। প্রথম প্রান্তিকে বিএটিবিসির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৮৯ পয়সা, আগের হিসাববছরে যা ছিল ৭ টাকা ৬৫ পয়সা।

এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৭ টাকা ৭৭ পয়সায়। অন্যদিকে শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো বা নগদ অর্থ প্রবাহ ছিল ঋণাত্মক ১৭ দশমিক ৬২ টাকা।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকের পর এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

মূলত বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর বিক্রি কমে যাওয়ায় এই মুনাফা কমেছে বলে ডিএসইর ওয়েবসাইটের ঘোষণায় বলা হয়েছে। নিট অপারেটিং নগদ প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বিক্রয়লব্ধ অর্থ সংগ্রহ কমে যাওয়া এবং উচ্চহারে শুল্ক ও কর পরিশোধ।  

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বা বিএটি বাংলাদেশ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ দিয়েছে মোট ৩০০ শতাংশ। বড় অঙ্কের লভ্যাংশ দিলেও গত বছর কোম্পানিটির মুনাফা কিছুটা কমেছে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৪২ পয়সা, তার আগের বছর যা ছিল ৩৩ টাকা ১১ পয়সা ছিল।

গত এক বছরে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির শেয়ারের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৪৫০ টাকা এবং সর্বনিম্ন দাম ছিল ২৫৯ টাকা।

এর আগে বিএটিবিসি ২০২৩ সালে ১০০ শতাংশ, ২০২২ সালে ২০০ শতাংশ, ২০২১ সালে ২৭৫ শতাংশ, ২০২০ সালে ৬০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব র ট শ আম র ক ন ট ব য ক বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

মুনাফা কমেছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের

বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের(বিএটিবিসি) মুনাফা কমেছে। প্রথম প্রান্তিকে বিএটিবিসির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৮৯ পয়সা, আগের হিসাববছরে যা ছিল ৭ টাকা ৬৫ পয়সা।

এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৭ টাকা ৭৭ পয়সায়। অন্যদিকে শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো বা নগদ অর্থ প্রবাহ ছিল ঋণাত্মক ১৭ দশমিক ৬২ টাকা।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকের পর এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

মূলত বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর বিক্রি কমে যাওয়ায় এই মুনাফা কমেছে বলে ডিএসইর ওয়েবসাইটের ঘোষণায় বলা হয়েছে। নিট অপারেটিং নগদ প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বিক্রয়লব্ধ অর্থ সংগ্রহ কমে যাওয়া এবং উচ্চহারে শুল্ক ও কর পরিশোধ।  

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বা বিএটি বাংলাদেশ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ দিয়েছে মোট ৩০০ শতাংশ। বড় অঙ্কের লভ্যাংশ দিলেও গত বছর কোম্পানিটির মুনাফা কিছুটা কমেছে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৪২ পয়সা, তার আগের বছর যা ছিল ৩৩ টাকা ১১ পয়সা ছিল।

গত এক বছরে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির শেয়ারের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৪৫০ টাকা এবং সর্বনিম্ন দাম ছিল ২৫৯ টাকা।

এর আগে বিএটিবিসি ২০২৩ সালে ১০০ শতাংশ, ২০২২ সালে ২০০ শতাংশ, ২০২১ সালে ২৭৫ শতাংশ, ২০২০ সালে ৬০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ