১. মেসি আর চে গুয়েভারা

লিওনেল মেসির জন্ম আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরে। এ শহরেই জন্মেছিলেন কিংবদন্তি বিপ্লবী চে গুয়েভারাও। শুধু একই শহরে নয়, দুজনের জন্মমাসও এক—জুন। মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর চে গুয়েভারার জন্ম ১৯২৮ সালের ১৪ জুন।

২. ইতিহাসের সর্বোচ্চ লাইক পাওয়া পোস্ট

ইনস্টাগ্রামে সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পোস্টটি মেসির। ২০২২ বিশ্বকাপ জয়ের পর কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে সতীর্থদের সঙ্গে উদ্‌যাপনের ছবিটি এখন পর্যন্ত সাত কোটির বেশি লাইক পেয়েছে। এটি শুধু ইনস্টাগ্রাম নয়, সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বকালের সবচেয়ে লাইক পাওয়া পোস্ট।

৩.

বন্ধু আমার

ছেলেবেলা থেকেই বন্ধুত্ব মেসি ও আগুয়েরোর। পরে সেই বন্ধুত্ব গড়িয়েছে পারিবারিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্কে। আগুয়েরোর ছেলে বেঞ্জামিনের গডফাদার মেসি। কেআরইউ ইস্পোর্টস নামের একটি ইস্পোর্টস প্রতিষ্ঠানের যৌথ মালিকও তাঁরা। ২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে কাতারে গিয়ে দলের সঙ্গে না থেকেও মেসির রুমেই উঠেছিলেন আগুয়েরো।

৪. গায়কের নামে নাম

বিখ্যাত মার্কিন গায়ক লায়োনেল রিচির নামেই রাখা হয় লিওনেল মেসির নাম। মেসির মা সেলিয়া কুচিত্তিনি ছিলেন রিচির বড় ভক্ত। ইংরেজি লায়োনেল (Lionel) আর্জেন্টিনায় এসে হয়ে গেছে লিওনেল (Lionel)—স্প্যানিশ উচ্চারণে।

আরও পড়ুনরেস্তোরাঁর টেবিলে বসে মেসির গল্প ২৬ মে ২০২৫৫. যেখানে মেসি, সেখানেই…

সবচেয়ে বেশি ম্যাচে মেসির সতীর্থ ছিলেন সের্হিও বুসকেতস। বার্সেলোনা ও ইন্টার মায়ামির হয়ে দুজনে একসঙ্গে খেলেছেন ৬২১ ম্যাচ।

মেসি ও বুসকেতস একসঙ্গে ৬২১টি ম্যাচ খেলেছেন

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন ম

এছাড়াও পড়ুন:

ইউআইইউ মার্স রোভার টিমের অনন্য সাফল্য, শুনুন পেছনের গল্প

মমঙ্গল গ্রহের উপযোগী রোবট বানিয়ে ‘ইউআইইউ মার্স রোভার টিম’ ২০২২ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বমঞ্চে টানা ছয়টি সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের পতাকাকে নিয়ে গেছে অনন্য এক উচ্চতায়। প্রতিটি সাফল্যের পেছনে রয়েছে অদম্য সংগ্রাম, অধ্যবসায় ও নিরলস পরিশ্রমের গল্প।

সাফল্য এসেছে আন্তর্জাতিক পরিসরে

ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) ইউআইইউ মার্স রোভার টিম ২০২৫ সালের ইউনিভার্সিটি রোভার চ্যালেঞ্জ (ইউআরসি) প্রতিযোগিতায় এশিয়ায় প্রথম এবং বিশ্বব্যাপী ষষ্ঠ স্থান অর্জন করে। এ ছাড়া প্রতিযোগিতার সায়েন্স মিশনে বিশ্বে প্রথমবারের মতো ১০০-এর মধ্যে পূর্ণ ১০০ নম্বর পেয়ে এক বিরল রেকর্ড করে। তবে এই মঞ্চে এটি তাদের প্রথম অর্জন নয়। সাফল্যের ধারাবাহিকতা চলছে টানা পাঁচ বছর ধরে। একই বছরে অনুষ্ঠিত আনাতোলিয়ান রোভার চ্যালেঞ্জে (এআরসি) দলটি ১৮ ফাইনালিস্টের মধ্যে বিশ্বব্যাপী তৃতীয় এবং এশিয়ায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

যেভাবে শুরু

২০২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের কয়েকজন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় গঠন করেন ইউআইইউ মার্স রোভার টিম। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালে তাঁরা বিশ্বমঞ্চে প্রথমবার সাফল্য নিয়ে আসেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৯৯টি দলের অংশগ্রহণে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় ৩৬টি ফাইনালিস্ট দলকে পেছনে ফেলে এশিয়ায় প্রথম এবং বিশ্বব্যাপী ১৩তম স্থান অধিকার করে দলটি।

২০২৩ সালে ১০৪টি দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে, ৩৭টি ফাইনালিস্ট দলের মধ্য থেকে ইউআইইউ বিশ্বব্যাপী নবম ও এশিয়ায় আবারও ১ম স্থান অধিকার করে। এ ছাড়া ২০২৩ সালে তুরস্কে আয়োজিত আনাতোলিয়ান রোভার চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় ১৯টি ফাইনালিস্ট দলের মধ্যে ইউআইইউ তৃতীয় এবং সিস্টেম বিভাগের ম্যাটেরিয়াল সিলেকশন চ্যালেঞ্জে বিশেষ পুরস্কার অর্জন করে।

২০২৪ সালে ১০২টি প্রাথমিক দল ও ৩৮ ফাইনালিস্টের মধ্যে বিশ্বব্যাপী পঞ্চম ও এশিয়ায় আবারও চ্যাম্পিয়ন হয় দলটি। ছয়টি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রতিবারই এশীয় অঞ্চলে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিরল রেকর্ড করেছে ইউআইইউ মার্স রোভার টিম।

ইউআইইউ মার্স রোভার টিমের বানানো রোবট

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তালেবানের নিষেধাজ্ঞায় আফগানিস্তানে ব্যাপকভাবে কমেছে আফিম চাষ
  • আমার বাবা ফয়েজ আহমেদ ফয়েজের স্মৃতি
  • ইউআইইউ মার্স রোভার টিমের অনন্য সাফল্য, শুনুন পেছনের গল্প
  • এসে গেল আর্জেন্টিনার ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি, দাম কত
  • নিউ ইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়রের মাকে কতটা জানেন?
  • গরু আর বকের একসঙ্গে চলাফেরা
  • হানিয়ার ভাঙা প্রেম জোড়া লেগেছে?