এই আমের মৌসুমে চাইলেই বানিয়ে নিতে পারেন আম-নারকেলের মজাদার পুডিং। অল্প সময়ে বানিয়ে নেওয়া যায় এই পদ। জেনে নিন রেসিপি।
উপকরণ
পাকা আম (ছোট টুকরা): দেড় কাপ চিনি- স্বাদ মতো
আরো পড়ুন:
দুই ধাপে বানান কাঁঠালের কেক
ভোজনরসিকদের জন্য তৈরি হচ্ছে ভাসমান রেস্টুরেন্ট
আগার আগার: ২ টেবিল চামচ
নারকেলের ঘন দুধ: ২০০ মিলি
প্রথম ধাপ: প্রথমে আমের টুকরোগুলো পরিমাণমতো চিনিসহ মিহি ব্লেন্ড করে নিন।
দ্বিতীয় ধাপ: একটি প্যানে ১/৩ কাপ পানি ও আগার আগার কুচি করে দিয়ে দিন। চুলা লো মিডিয়াম আঁচে রেখে পুরোপুরি গলিয়ে নিন আগার আগার। মিশ্রণ তৈরি হয়ে গেছে আমের মিশ্রণের পাত্রে ঢেলে।
তৃতীয় ধাপ: এ পর্যায়ে দুধ মিশিয়ে আবার ব্লেন্ড করুন।
চতুর্থ ধাপ: যে পাত্রে পুডিং জমাতে চান সেই পাত্রে ঢেলে চামচের সাহায্যে মসৃণ করে দিন ওপরের অংশ। সবশেষে পাত্রটি ঢেকে ফ্রিজে রেখে দিন ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা।
পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত মজাদার ম্যাংগো পুডিং।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সুহৃদ সাহিত্য আড্ডায় ভাটির প্রবেশদ্বার ধর্মপাশার বর্ণনা
সুহৃদদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে সমকাল কার্যালয়ে আনন্দমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় ‘সুহৃদ সাহিত্য আড্ডা’। ২৯ জুন বিকেলে সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেল সুহৃদ সমাবেশের আয়োজনে স্বরচিত গান, ছড়া-কবিতা পাঠ ও মুক্ত আলোচনা উঠে আসে সাহিত্য ও সমসাময়িক বিষয়। আমরা ভাটির মানুষ স্বপ্নচাষা/হৃদয়জুড়ে নাম লিখেছি ধর্মপাশা/মনের ডানা মেলে দিয়ে উড়ে উড়ে/ইচ্ছে হলে যাই হারিয়ে দূর হাওরে– এমন পঙক্তি উচ্চারিত হয় সুহৃদদের কণ্ঠে।
নতুন কমিটি গঠিত হওয়ার পর সুহৃদদের প্রথম সাহিত্য আড্ডা এটি। এখন থেকে ধর্মপাশা সুহৃদ সমাবেশ প্রতি শনিবার বিকেলে সাহিত্য আড্ডায় মিলিত হওয়া বিষয়ে সদস্যদের একমত পোষণ করবে। এমন আড্ডা ভাটির প্রবেশদ্বার ধর্মপাশাকে শিল্প-সাহিত্যচর্চায় আরও একধাপ নিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আলোচনা পর্বে মত দেন সুহৃদরা।
ধর্মপাশা সুহৃদ সমাবেশের সভাপতি মাহমুদুল হাসান সামরুলের সভাপতিত্বে আড্ডা পরিচালনা করেন সাহিত্য সম্পাদক কাজী বর্ণাঢ্য। সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, যুগ্ম সম্পাদক তানজিদা আজাদ শম্পা, দপ্তর সম্পাদক নাবিল আহম্মদ, পাঠচক্র সম্পাদক শৈবাল সরকার উৎস, স্থানীয় লেখক আরিফ বাঙ্গালী, নাঈম হাসান প্রমুখ অংশগ্রহণ করে আড্ডাকে জমজমাট করে তুলেন। একের পর এক মুক্ত আলোচনা, গান-কবিতা আর মৃদু হাততালির বাতাসে চায়ের চুমুকে স্বপ্নের ডানা মেলেছিলেন সবাই। সংঘবদ্ধ হয়ে গান-কবিতা উচ্চারণের এ সুযোগ যেন ভাটির জলাভূমিতে স্বপ্নের বিস্ফোরণ ঘটানোর সমান। তাই সাপ্তাহিক সাহিত্য আড্ডায় মুক্তমনা সব কবি-সাহিত্যদের আমন্ত্রণ।