2025-10-03@08:53:58 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15

«ন উইয়র ক শহর»:

    নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জোহরান মামদানি একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি মনে করেন, এ শহরের পেনশন তহবিল ইসরায়েলি বন্ডে বিনিয়োগ করা উচিত নয়। কারণ, ইসরায়েল আন্তর্জাতিক আইন ভাঙছে।গত সপ্তাহে সিবিএস নিউইয়র্কের সঙ্গে ওই সাক্ষাৎকার দেন মামদানি। সেখানে সাংবাদিক মারসিয়া ক্রেমারের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।মারসিয়া ক্রেমার মামদানিকে জিজ্ঞাসা করেন, মেয়র হলে তিনি কি শহরের পেনশন তহবিলের দায়িত্বে থাকা কর্তৃপক্ষকে বলবেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ব্যবসা করা প্রতিষ্ঠান বা ইসরায়েলি বন্ড থেকে বিনিয়োগ সরাতে? নিউইয়র্ক সিটি ঐতিহাসিকভাবে এ দুই ক্ষেত্রেই বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করে আসছে।মামদানি জবাবে বলেন, ‘আমি মনে করি, আন্তর্জাতিক আইনভঙ্গের কাজে আমাদের কোনো তহবিলের জড়িত থাকা উচিত নয়।’মামদানি আরও বলেন, বর্তমান সিটি কম্পট্রোলার ব্র্যাড ল্যান্ডার ইসরায়েলি বন্ড নিয়ে সঠিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ‘আমি মনে করি, ইসরায়েলি বন্ড নিয়ে...
    যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ব্রুকলিনে বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন ১১ জন। স্থানীয় সময় রোববার মধ্যরাত সাড়ে তিনটার দিকে ক্রাউন হাইটস এলাকায় টেস্ট অব দ্য সিটি লাউঞ্জ নামের একটি ক্লাবে এ ঘটনা ঘটে। নিউইয়র্ক পুলিশের কমিশনার জেসিকা টিসচ সাংবাদিকদের বলেন, তদন্তকারীরাদের ধারণা, গুলির ঘটনায় এক বা একাধিক বন্দুকধারী জড়িত ছিলেন। এতে একাধিক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ক্রাউন হাইটস এলাকায় একটি ‘বিবাদের’ পর এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন তিনি।সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ওই ক্লাব থেকে অন্তত ৩৬টি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া কাছাকাছি রাস্তায় একটি আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গেছে। সেগুলো তদন্ত করে দেখছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে আটজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।এমন সময় এই গুলির ঘটনা ঘটল, যখন চলতি...
    নিউইয়র্ক শহরের ডেমোক্র্যাট মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রচারে প্রায় হাজার মানুষের দরজায় কড়া নেড়েছেন প্রচারক বেন স্যাডফ। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বারবার উঠে এসেছে কয়েকটি অভিন্ন বিষয়—বাড়িভাড়ার চড়া খরচ, শিশু যত্নের ব্যয় ও শহরের পরিস্থিতি ভুল পথে এগোচ্ছে এমন অনুভূতি। তবে একটি বিষয় খুব কমই উঠে এসেছে। তা হলো ইসরায়েল। স্যাডফ জানান, যখন কেউ, এমনকি ইহুদি ভোটাররাও ইসরায়েলের প্রসঙ্গ তুলেছেন, তখনো তাঁদের কথা গাজা যুদ্ধ এবং এর ফলে ছড়িয়ে পড়া ক্ষুধা ও প্রায় ৬০ হাজার মানুষ (গাজা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী) নিহত হওয়ার বিষয়ে নিজেদের উদ্বেগ ঘিরে ছিল। ‘আমার মনে হয়, আমরা যা অনেক দিন ধরে জানি, এ প্রচার আমাদের তেমন কিছুই দেখিয়ে দিয়েছে’, বলেন স্যাডফ। তিনি একজন ইহুদি ও ম্যানহাটানে বাইকের কারিগর হিসেবে কাজ করেন। তাঁর কথায়, ‘নিউইয়র্কে প্রায়...
    যুক্তরাষ্ট্রে ৮ ফুট ব্যাসের বিশাল আকৃতির একটি বেসবল একটার পর একটা মাঠ ঘুরে বেড়াচ্ছে, ভক্ত-দর্শকেরা হইহই করে সেটি দেখতে যাচ্ছেন, বলের গায়ে নিজেদের নাম সই করছেন। এই সই করতে করতেই বলটি নতুন এক বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে।বিশাল বলটি তৈরি এবং সেটিতে স্বাক্ষর গ্রহণের এ উদ্যোগ মাইনর লিগ বেসবল কর্তৃপক্ষের। গত ২৪ জুন ইন্ডিয়ানাপোলিস ইন্ডিয়ানস দলের মাঠ ভিক্টরি ফিল্ড থেকে বলটি যাত্রা শুরু করে। এরপর এটি যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ১৫টি মাইনর লিগ মাঠে ঘুরে বেড়ায়।বলটির শেষ গন্তব্য ছিল নিউইয়র্ক শহরে মাইনর লিগ বেসবলের মূল মাঠ (ফ্ল্যাগশিপ)। গত মঙ্গলবার বলটি সেখানে পৌঁছায়। এরপর সেখানে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের একজন প্রতিনিধি বলটি পরীক্ষা করেন এবং এক এক করে গুণে দেখে নিশ্চিত করেন, এর গায়ে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি স্বাক্ষর রয়েছে। একক কোনো ক্রীড়া স্মারকে এটিই এখন সর্বাধিক...
    যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের মেয়র পদপ্রার্থী জোহরান মামদানির তীব্র সমালোচনা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নিউইয়র্ক ঘিরে মামদানির আনা প্রস্তাবগুলোকে ‘বোকামি’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। নেতানিয়াহু বলেছেন, আগামী নভেম্বরে মেয়র নির্বাচিত হলে এক মেয়াদের বেশি টিকবেন না মামদানি। গতকাল সোমবার ‘দ্য ফুল সেন্ড পডকাস্টে’ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। আলাপচারিতায় উঠে আসে গাজায় চলমান সংঘাত, ইরান এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফাস্ট ফুড, চকলেটপ্রীতিসহ নানা বিষয়।আলোচনার এক পর্যায়ে উঠে আসে ইহুদিবিদ্বেষের বিষয়টি। এ সময় মামদানিকে ‘ইহুদিবিদ্বেষী’ আখ্যা নিয়ে নেতানিয়াহুকে প্রশ্ন করা হয়। ‘ইন্তিফাদার বিশ্বায়ন’ শব্দ দুটির প্রতি প্রকাশ্যে নিন্দা জানানো থেকে বিরত থাকায় সমালোচনার মুখে পড়েছেন মামদানি। ইসরায়েলি দখলদারির বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের আন্দোলন ‘ইন্তিফাদা’ নামে পরিচিত।নেতানিয়াহু ইসরায়েলবিদ্বেষ নিয়ে কথা বলছিলেন। মামদানি প্রসঙ্গ উঠলে তিনি নিউইয়র্ক নিয়ে এই মেয়র প্রার্থীর...
    জোহরান মামদানি লোকটা কি ফাঁকা বুলি ছাড়ছেন? কথার তোড়ে পুরো ব্যবস্থাকে কাঁপিয়ে দিতে চাইছেন! এ রকম নানা কথা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের নগরের মেয়র পদে ডেমোক্র্যাটদলীয় এই প্রার্থীকে নিয়ে।ইতিমধ্যে তরুণ ও অভিবাসী শ্রেণির মধ্যে একধরনের আস্থার জায়গা তৈরি করতে পেরেছেন জোহরান। তাঁর কথা পরিষ্কার, যুক্তরাষ্ট্রের বিলিয়নিয়ার এবং তাদের পৃষপোষক স্বৈরতান্ত্রিক নেতারাই মার্কিন গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু। এদের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র আজ ঝুঁকির মুখে।সম্ভবত মার্কিন মুল্লুকে এ সময়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরেই সবচেয়ে আলোচিত নাম ৩৩ বছর বয়সী জোহরান মামদানি। সুদর্শন এই তরুণের বক্তব্য শুনে মনে হয়, তিনি যা বলছেন, নিজের প্রতি বিশ্বাস থেকেই বলছেন।নানান সাংস্কৃতিক বৈচিত্রের মধ্যে বেড়ে ওঠা জোহরানের প্রতিশ্রুতি ও বাস্তবতার মধ্যে ফারাক কতটুকু, তা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নিউইয়র্ক টাইমসসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কথা বলেছেন একাধিক বিশ্লেষকও।...
    নিউইয়র্ক নগরের মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানি গতকাল রোববার তাঁর ‘ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিজম’ বা ‘গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র’-এর পক্ষে কথা বলেছেন। জোহরানের দাবি, তিনি অর্থনৈতিক বিষয়গুলোকে যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছেন, তা পুরো ডেমোক্রেটিক পার্টির আদর্শ হওয়া উচিত।গতকাল এনবিসির ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে বামঘেঁষা জোহরান এ কথা বলেন। যদিও ডেমোক্রেটিক দলের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা এখনো জোহরানকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মেনে নিতে পারছেন না।এনবিসির ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে জোহরান বলেন, নিউইয়র্কের শীর্ষ ধনী ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ওপর কর বাড়ানোর যে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তিনি নিয়েছেন, তা একদিকে যেমন বাস্তবসম্মত, তেমনি শহরের শ্রমজীবী মানুষের চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে তৈরি করা। এসব পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে বিনা মূল্যে বাস সেবা, ঘণ্টায় ৩০ ডলার ন্যূনতম মজুরি দেওয়া এবং ভাড়া স্থিতিশীল রাখা।গত নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা পরাজিত হয়। রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও...
    কিছুদিন আগেও জোহরান মামদানি ছিলেন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার (স্টেট অ্যাসেম্বলি) এক অখ্যাত সদস্য। গত বছর তিনি যখন মেয়র পদে নিজেকে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন, তখন তিনি ছিলেন এক তরুণ আইনপ্রণেতা, যার পরিচিতি ছিল খুব সীমিত। কিন্তু কয়েক মাসের মধ্যে তিনি ডেমোক্রেটিক পার্টির মেয়র প্রার্থীর দৌড়ে এগিয়ে যান, হারান এমন সব পরিচিত ও অভিজ্ঞ প্রার্থীদের, যাঁদের নিউইয়র্ক নগরের ভোটারদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক ছিল। জোহরান মামদানি এখন ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনীত মেয়র প্রার্থী।উগান্ডা থেকে কুইন্সজোহরান মামদানি জন্মেছেন উগান্ডার কাম্পালায়। সাত বছর বয়সে তিনি পরিবারের সঙ্গে নিউইয়র্কে চলে আসেন। তিনি নিউইয়র্কের বিখ্যাত ব্রঙ্কস হাইস্কুল অব সায়েন্সে পড়াশোনা করেন। পরে বোডইন কলেজে আফ্রিকানা স্টাডিজে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানেই তিনি ‘স্টুডেন্টস ফর জাস্টিস ইন প্যালেস্টাইন’ নামের একটি ছাত্রসংগঠনের ক্যাম্পাস শাখা প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৮ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের...
    মার্কিন মুলুকে ইতিহাস রচনা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত জোহরান মামদানি। নিউইয়র্ক শহরের ডেমোক্রেটিক দলের প্রাইমারিতে (প্রাথমিক বাছাইয়ে) বিপুল ভোট পেয়ে মেয়র পদে প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। নির্বাচিত হলে ৩৩ বছর বয়সী মামদানিই হবেন নিউইয়র্কের সবচেয়ে কনিষ্ঠ ও প্রথম মুসলিম মেয়র। তাঁর জয়ের ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একাধিক পোস্টে ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটপ্রার্থী জোহরান মামদানির চেহারা, কণ্ঠস্বর ও বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বিদ্রূপ করেছেন এবং তাঁকে ‘শতভাগ পাগল কমিউনিস্ট’ বলে তীব্র কটাক্ষ করেছেন।নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘জোহরান মামদানি শতভাগ পাগল কমিউনিস্ট, ডেমোক্রেটিক দলের প্রাইমারি জিতে এখন তিনি মেয়র হওয়ার পথে। এর আগেও আমরা উগ্র বামপন্থীদের দেখেছি, তবে এটা রীতিমতো হাস্যকর হয়ে উঠেছে। তিনি দেখতে ভয়ংকর, বিরক্তিকর কণ্ঠ, তাঁর বুদ্ধিসুদ্ধিও খুব একটা নেই।’আরেক পোস্টে ট্রাম্প জোহরানকে সমর্থন দেওয়া...
    জোহরান মামদানির নাম আপনারা অনেকেই হয়তো শোনেননি। কিন্তু তাঁর মা বিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা মিরা নায়ারের নাম অনেকেরই জানা। তাঁর বাবা কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের নামজাদা অধ্যাপক মাহমুদ মামদানি জন্মগতভাবে ভারতীয়। তবে জীবনের প্রথম ভাগ কাটিয়েছেন উগান্ডায়।১৯৬৩ সালে কেনেডি পরিবারের আর্থিক অনুদানে গঠিত তহবিলের মাধ্যমে মাহমুদ মামদানি নিউইয়র্কে আসেন। এখানেই ১৯৯১ সালে মিরা নায়ারের সঙ্গে পরিণয়। সে বছরই জোহরানের জন্ম।২.মাত্র ৩৩ বছরের এই জোহরান মামদানি আগামী নভেম্বরে নিউইয়র্ক সিটির প্রথম দক্ষিণ এশীয় ও মুসলিম মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। শুধু যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তা–ই নয়, একাধিক জনমত জরিপে এক ডজনের বেশি প্রার্থীকে ডিঙিয়ে সবার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাবেক গভর্নর এন্ড্রু কুমোর তুলনায় ৪ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন তিনি।আপাতত জোহরান মামদানির লক্ষ্য ডেমোক্রেটিক পার্টির বাছাইপর্বে জয়লাভ করা। বাছাইপর্বের এই...
    বিশ্বের যেসব শহরে বৈশ্বিক সংযোগ, আর্থসামাজিক অবস্থান, উন্নত অবকাঠামো আর জীবনমান উন্নত সেসব শহরে বসবাস করেন অতিধনী এবং ধনী ব্যক্তিরা।  ২০২৫ সালের হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স ও নিউ ওয়ার্ল্ড ওয়েলথের এক যৌথ প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন ১০টি শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে। শুরুতেই রয়েছে নিউইয়র্ক সিটির নাম।  নিউইয়র্ক সিটি: বিশ্বের অতিধনী এবং ধনীদের বসবাসের জন্য পছন্দের শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি। এই সিটিতে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৫০০ মিলিয়নিয়ার, ৮১৮ সেন্টিমিলিয়নিয়ার ও ৬৬ জন বিলিয়নিয়ার থাকেন।শহরটি  উন্নত  অর্থনীতি, সংবাদমাধ্যম, ফ্যাশন ও প্রযুক্তিরও কেন্দ্রবিন্দু। এখানে রয়েছে উন্নত গণপরিবহন, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও উচ্চমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সবমিলিয়ে নিউইয়র্ক সিটি ধনীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। সান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়া: ৩ লাখ ৪২ হাজার ৪০০ মিলিয়নিয়ার, ৭৫৬ সেন্টিমিলিয়নিয়ার ও ৮২ বিলিয়নিয়ার বসবাস করেন সান ফ্রান্সিসকোতে। এই...
    রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ড. অণিমা রায়। দীর্ঘদিন পর যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন তিনি। এটা তার পারিবারিক ভ্রমণ হলেও এবারের যাত্রায় নিউইয়র্ক, ডালাসসহ বেশ কিছু রাজ্যে সংবর্ধিত হলেন তিনি। ১৯ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিসকো শহরে একটি অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ড. অণিমা রায়কে সংবর্ধনা জানানো হয়। সানফ্রানসিসকোর ফ্রিমন্ট এলাকার একটি অডিটরিয়ামে আয়োজিত মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানে বিশেষ সংবর্ধনা দেন বায়স্কোপ ফিল্মসের কর্ণধার রাজ হামিদ ও নওশাবা রুবনা রশীদ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শিল্পী নন্দিতা ইয়াসমিনসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানের শুরুতে শায়লা জামান দিনা ও রাজশ্রীর গানের পর মূল পরিবেশনায় ১৫টি রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে শোনান কণ্ঠশিল্পী ড. অণিমা রায়। আয়োজন প্রসঙ্গে শিল্পী অণিমা রায় বলেন, ‘আমার এবারের ভ্রমণ একেবারেই ব্যক্তিগত। একজন শিল্পী এই ভালোবাসা কুড়াতেই গান করেন। সেখানে নিউইয়র্ক, ডালাস ও সানফ্রানসিসকোতে যে সম্মানটুকু পেলাম তা সত্যিই অনেকদিন আরো...
    রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ড. অণিমা রায়। দীর্ঘদিন পর যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন তিনি। এটা তার পারিবারিক ভ্রমণ হলেও এবারের যাত্রায় নিউইয়র্ক, ডালাসসহ বেশ কিছু রাজ্যে সংবর্ধিত হলেন তিনি। ১৯ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিসকো শহরে একটি অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ড. অণিমা রায়কে সংবর্ধনা জানানো হয়। সানফ্রানসিসকোর ফ্রিমন্ট এলাকার একটি অডিটরিয়ামে আয়োজিত মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানে বিশেষ সংবর্ধনা দেন বায়স্কোপ ফিল্মসের কর্ণধার রাজ হামিদ ও নওশাবা রুবনা রশীদ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শিল্পী নন্দিতা ইয়াসমিনসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানের শুরুতে শায়লা জামান দিনা ও রাজশ্রীর গানের পর মূল পরিবেশনায় ১৫টি রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে শোনান কণ্ঠশিল্পী ড. অণিমা রায়। আয়োজন প্রসঙ্গে শিল্পী অণিমা রায় বলেন, ‘আমার এবারের ভ্রমণ একেবারেই ব্যক্তিগত। একজন শিল্পী এই ভালোবাসা কুড়াতেই গান করেন। সেখানে নিউইয়র্ক, ডালাস ও সানফ্রানসিসকোতে যে সম্মানটুকু পেলাম তা সত্যিই অনেকদিন আরো...
    রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ড. অণিমা রায়। দীর্ঘদিন পর যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন তিনি। এটা তার পারিবারিক ভ্রমণ হলেও এবারের যাত্রায় নিউইয়র্ক, ডালাসসহ বেশ কিছু রাজ্যে সংবর্ধিত হলেন তিনি। ১৯ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিসকো শহরে একটি অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ড. অণিমা রায়কে সংবর্ধনা জানানো হয়। সানফ্রানসিসকোর ফ্রিমন্ট এলাকার একটি অডিটরিয়ামে আয়োজিত মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানে বিশেষ সংবর্ধনা দেন বায়স্কোপ ফিল্মসের কর্ণধার রাজ হামিদ ও নওশাবা রুবনা রশীদ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শিল্পী নন্দিতা ইয়াসমিনসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানের শুরুতে শায়লা জামান দিনা ও রাজশ্রীর গানের পর মূল পরিবেশনায় ১৫টি রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে শোনান কণ্ঠশিল্পী ড. অণিমা রায়। আয়োজন প্রসঙ্গে শিল্পী অণিমা রায় বলেন, ‘আমার এবারের ভ্রমণ একেবারেই ব্যক্তিগত। একজন শিল্পী এই ভালোবাসা কুড়াতেই গান করেন। সেখানে নিউইয়র্ক, ডালাস ও সানফ্রানসিসকোতে যে সম্মানটুকু পেলাম তা সত্যিই অনেকদিন আরো...
    আশির দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা। বিটিভিতে প্রচারিত হুমায়ূন আহমেদের লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘বহুব্রীহি’, ‘এইসব দিনরাত্রি’; ‘চর আতরজান’ নাটকে অভিনয় করেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেন লতা। ‘একাত্তরের লাশ’ নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেও প্রশংসিত হয়েছিলেন তিনি। আশি থেকে নব্বইয়ের দশকে টিভি নাটকের ব্যস্ততম অভিনয়শিল্পী ছিলেন তিনি। মঞ্চেও ছিল তাঁর সরব উপস্থিতি। কিন্তু সবকিছুকেই বিদায় জানিয়ে ১৯৯৭ সালে পাড়ি জমান সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে। হারিয়ে গেলেন বিনোদনজগৎ থেকে।বেশ কিছুদিন আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন লতা। সে সময় বেসরকারি টেলিভিশন এনটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জীবনের নানা চড়াই-উতরাইয়ের গল্প বললেন জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী। সাক্ষাৎকারে নিউইয়র্ক শহরে থিতু হওয়ার বিষয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি নিউইয়র্ক শহরে একেবারে আনন্দ করতে করতে চলে গেছি, তা কিন্তু নয়। জীবন কিন্তু সোনার পালঙ্ক নয়। এই নিউইয়র্ক শহরের পথে পথে আমার অশ্রু ঝরেছে। আমার এমন...
۱