Samakal:
2025-06-23@07:18:15 GMT

দুঃসংবাদ দিলেন সারজিস আলম

Published: 3rd, February 2025 GMT

দুঃসংবাদ দিলেন সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের দাদা মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। আজ সোমবার দুপুরের দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে সংবাদটি শেয়ার করেছেন সারজিস আলম। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘কিছুক্ষণ আগে আমার প্রাণপ্রিয় দাদা আমাদের সবাইকে ছেড়ে আল্লাহর জিম্মায় চলে গিয়েছেন। আমার প্রিয় দাদা.

..’

এক ঘণ্টার মধ্যে পোস্টটিতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া জানান। পোস্টের নিচে অনেকেই মন্তব্যও করেছেন। সারজিস আলমের মরহুম দাদার রুহের মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন অনেকে।

১৯৯৮ সালে পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন সারজিস আলম। তার বাবা আকতারুজ্জামান সাজু ও মা বাকেরা বেগম। দুই ভাইয়ের মধ্যে সারজিস বড়। তার ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন সাকিব।

সারজিস আলম ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। সম্প্রতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম এই নেতা।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমন বয়ক

এছাড়াও পড়ুন:

মিরসরাইয়ে কাভার্ড ভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সড়ক পারাপারের সময় কাভার্ড ভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ছয়টায় উপজেলার বারিয়ারহাট পৌর বাজারে পদচারী–সেতুর দক্ষিণ পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঢাকামুখী লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তির নাম প্রদীপ কুমার দে (৬৮)। তিনি মিরসরাই উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের মৃত শ্যামা প্রসাদ দের ছেলে। মিরসরাইয়ের বারিয়ারহাট পৌর বাজারে চা–পাতার পাইকারি ব্যবসা ছিল তাঁর। আজ বিকেলে পারিবারিক শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

প্রদীপ কুমারের ভাতিজা রাজীব দে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আজ সকালে তিনি ব্যবসায়িক কাজে চট্টগ্রাম শহরে যাচ্ছিলেন। ভোরে পৌর বাজারের পদচারী–সেতুর দক্ষিণ পাশে রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি কাভার্ড ভ্যান তাঁকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি।’

জানতে চাইলে জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছি আমরা। আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত ব্যক্তির লাশ তাঁর পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত কাভার্ড ভ্যানটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তবে দুর্ঘটনার পর গাড়ির চালক পালিয়ে গেছেন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ