Samakal:
2025-08-08@09:58:00 GMT

সারজিস আলমের দাদা মারা গেছেন

Published: 3rd, February 2025 GMT

সারজিস আলমের দাদা মারা গেছেন

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের দাদা মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। আজ সোমবার দুপুরের দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে সংবাদটি শেয়ার করেছেন সারজিস আলম। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘কিছুক্ষণ আগে আমার প্রাণপ্রিয় দাদা আমাদের সবাইকে ছেড়ে আল্লাহর জিম্মায় চলে গিয়েছেন। আমার প্রিয় দাদা.

..’

এক ঘণ্টার মধ্যে পোস্টটিতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া জানান। পোস্টের নিচে অনেকেই মন্তব্যও করেছেন। সারজিস আলমের মরহুম দাদার রুহের মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন অনেকে।

১৯৯৮ সালে পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন সারজিস আলম। তার বাবা আকতারুজ্জামান সাজু ও মা বাকেরা বেগম। দুই ভাইয়ের মধ্যে সারজিস বড়। তার ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন সাকিব।

সারজিস আলম ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। সম্প্রতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম এই নেতা।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমন বয়ক

এছাড়াও পড়ুন:

নেত্রকোণায় এনসিপি নেতাসহ ৩ জনকে মারধরের ঘটনায় মামলা 

নেত্রকোণার কলমাকান্দায় জমির আইল নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উপজেলা সমন্বয় কমিটির সদস্য মেহেদী হাসান (১৯), তার বাবা এবং বড় ভাইকে পিটিয়ে জখম করার ঘটনায় মামলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুরে মামলাটি হয়। শুক্রবার (৮ আগস্ট) সকালে কলমাকান্দা থানার ওসি মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আহতরা হলেন- কৈলাটী ইউনিয়নের সেহড়াউন্দ গ্রামের মেহেদী হাসান, তার বাবা মানিক মিয়া (৬৩) ও বড় ভাই আকাশ মিয়া (২৮)।

আরো পড়ুন:

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ২

সড়কের কাজে অনিয়ম, অস্বীকার করায় এলজিইডি কর্মচারীকে মারধর

মামলার আসামিরা হলেন- আজগড়া গ্রামের মো. মোন্তাজ মিয়া (৭০), তার তিন ছেলে জুয়েল মিয়া (৩৫), সোহেল মিয়া (৪০) ও মনির মিয়া (২৮), একই গ্রামের মো. ইছা মিয়া (৩২), রাকিব মিয়া (২২), আদম আলী (১৯) ও মামুন মিয়া (২৭)।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত বুধবার দুপুরে মানিক মিয়া ও মনির মিয়ার মধ্যে ধান ক্ষেতের আইল নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। স্থানীয়রা বিষয়টি মীমাংসা করলেও পরে মনির মিয়াসহ ৭-৮ জনের একটি দল মেহেদী, তার বাবা ও ভাইয়ের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। মেহেদীর অবস্থা অবনতি হলে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

বৃহস্পতিবার মেহেদী হাসান বাদী হয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন।
 
ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।

কলমাকান্দা থানার ওসি মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, ‍‍“ঘটনার পর আসামির গা ঢাকা দিয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”

ঢাকা/ইবাদ/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ