এইচএসসি পরীক্ষা: কেন্দ্র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভা ১ ও ২ জুন
Published: 21st, May 2025 GMT
এইচএসসি ২০২৫ সালের পরীক্ষা নকলমুক্ত, সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করার জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান মতবিনিময় সভা করবেন আগামী ১ ও ২ জুন। জরুরি মতবিনিময় সভাটি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ৪ নম্বর ভবনের সপ্তম তলার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এই মতবিনিময় সভায় সব কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (প্রতিনিধি নয়) উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করবেন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান। বিষয়টি অতি জরুরি। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ কার্যক্রমের আদেশ জারি করেছেন।
আরও পড়ুনএসএসসি–এইচএসসির বোর্ডসেরাদের ১০ ও ২৫ হাজার টাকা দেবে সরকার, যেভাবে আবেদন ১৯ মে ২০২৫বিভিন্ন জেলার মতবিনিময় সভার তারিখ
জেলার নাম: টাঙ্গাইল, নরসিংদী, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলা।
মতবিনিময় সভার তারিখ ও সময়: ১ জুন ২০২৫ রোববার, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট।
জেলার নাম: ঢাকা মহানগর, ঢাকা জেলা, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলা
মতবিনিময় সভার তারিখ ও সময়: ২ জুন ২০২৫ সোমবার, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট।
বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট।
আরও পড়ুনকানাডায় ইউজিসি-ম্যাকগিল পিএইচডি স্কলারশিপ, আর্থিক সুবিধা মিলবে ৪ বছর৬ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের একটি ধারা নিয়ে সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ
‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’–এর একটি ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ। ওই ধারা স্থগিত করে পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে পরিষদ।
আজ মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ ও দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১২ মে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এর আগে ১১ মে ‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকাশিত গেজেটে দেখা যায় যে অধ্যাদেশে একটি ধারা যুক্ত হয়েছে। ২০০৯ সালের ১৬ নম্বর আইনের ধারা ২০–এর (খ) উপধারা (১)–এর দফা (ঙ)তে বলা হয়েছে, ‘উক্ত সত্তা কর্তৃক বা উহার পক্ষে বা সমর্থনে যেকোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা প্রদান নিষিদ্ধ করিবে।’
সম্পাদক পরিষদ বলছে, অধ্যাদেশটির নতুন ধারার প্রয়োগ দেশের মানুষের স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের অধিকারের ব্যাপকতাকে সীমিত করতে পারে, যা উদ্বেগজনক এবং সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শঙ্কা সৃষ্টি করবে। অপব্যবহারের সুযোগ থাকে, অধ্যাদেশে এমন একটি ধারার সংযোজন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে কাম্য নয়। ধারাটি পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে।