বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, “বিদেশের মাটিতে প্রধান উপদেষ্টার সফর সঙ্গীদের ওপর যারা চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে তারা দেশকে কলঙ্কিত করছে।”

মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সংবিধান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আরো পড়ুন:

নির্দিষ্ট সময়ে ভোট হবে: ডা.

জাহিদ হোসেন

এ্যানিকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি, ধৃষ্টতা বলছে যুবদল-ছাত্রদল

তিনি বলেন, “সংবিধান সংরক্ষণের জন্য লড়াই চলছে। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পরেও তা বানচাল করার অপচেষ্টা করছে ৭১ এর পরাজিতরা। তারা অতীত আদর্শ ভুলতে পারছে না, তাই নির্বাচন বন্ধ করার ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি তা হতে দেবে না। দেশে ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পরও বিএনপি এখনও দেশের মানুষদের ভোটাধিকারের জন্য, গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছে।”

সেলিমা রহমান বলেন, “পিআর সিস্টেম কি আমিই বুঝি না, দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে? পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে দেশের জনগণের ভোটাধিকার নষ্ট হবে।”

ঢাকা/রায়হান/সাইফ 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে আসন বহালের দাবিতে ফের বিক্ষোভ 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে জেলা নির্বাচন অফিসের সামনে দুদিন বিরতি দিয়ে ফের অবস্থান ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। 

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে তাবু টানিয়ে অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। এর আগে জেলা নির্বাচন অফিসের সামনের সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেছে নেতাকর্মীরা। দুপুর ১টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে জানানো হয়েছে।

নেতাকর্মীরা জানান, দুর্গাপূজার সময় হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত রাখা হলেও নির্বাচন অফিসের সামনে অবস্থান ও বিক্ষোভ অব্যাহত থাকবে।

সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সদস্য সচিব ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের জেলা সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মাদ ইউনুস বলেন, “দুর্গাপূজা ও সাধারণ মানুষের ভোগান্তির কথা মাথায় রেখে হরতালের কর্মসূচি আপাতত বাতিল করা হয়েছে। তবে উচ্চ আদালত এরইমধ্যে ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। যতদিন পর্যন্ত চারটি আসন ফিরে না পাব, ততদিন আন্দোলন চলবে।”

সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো কনভেনর ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, “চারটি আসন বহালের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছি আমরা, পালন করছে জনগণ। বাগেরহাটের সাধারণ জনগণের এই দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। দাবি আদায় না হলে দুর্গাপূজার পর কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।”

উল্লেখ্য, গত ৩০ জুলাই আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয় নির্বাচন কমিশন। এরপর থেকেই সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতৃত্বে আন্দোলন শুরু হয়। চার আসন বহালের দাবিতে তারা নির্বাচন কমিশনের শুনানিতেও অংশ নেন। কিন্তু ৪ সেপ্টেম্বর কমিশন শুধু সীমানা পরিবর্তন করে তিনটি আসনের চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে।

ঢাকা/শহিদুল/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহারের নির্দেশ দেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর
  • গালির জবাবে দোয়া হবে আমাদের কর্মসূচি: জামায়াত আমির
  • নির্দিষ্ট সময়ে ভোট হবে: ডা. জাহিদ হোসেন
  • বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অর্থনৈতিক পরিবেশ অর্জনে সহায়ক
  • পিআর পদ্ধতি আনতে চাইলে জনগণের কাছে যান: ফারুক
  • সবার আগে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা
  • সাম্প্রদায়িকতা, গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন ও জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা গুরুতর হুমকি
  • দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত: নাহিদ ইসলাম
  • বাগেরহাটে আসন বহালের দাবিতে ফের বিক্ষোভ