চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বাড়লেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

‎ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০.

৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৪৭ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৮১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৫২ পয়েন্টে এবং ডিএস ৩০ সূচক ০.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

আরো পড়ুন:

উৎপাদন বন্ধ থাকা ৩০ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করল ডিএসই

হামিদ ফেব্রিক্সের উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা

‎ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২৩৩টি কোম্পানির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬১টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৪৬৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৪৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

‎অপরদিকে, সিএসইেত সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২৪৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৩.০২ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২৫ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ০.৮৮ পয়েন্ট কমে ৯৪৭ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২৬.৭৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২২৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২১০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৯০টি কোম্পানির, কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২১টির।

‎সিএসইতে ১২ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসইত স এসই ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

ধারাবাহিক পতন: ৪ মাস আগের অবস্থানে ডিএসইর সূচক

চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৫ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এনিয়ে টানা ৪ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে। এর ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে, যা চার মাস আগের অস্থানে নেমে এসেছে।

এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বুধবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন চলাকালে বেশ কয়েকবার সূচকের উত্থান-পতন লক্ষ্য করা গেছে। তবে লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে। এর আগে চলতি বছরের ৮ জুলাই ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.৩৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫.৭৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৪০০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭০টি কোম্পানির, কমেছে ২৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩টির।

এদিন, ডিএসইতে মোট ৪৮৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৮.৮৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৫.৮১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১০.৭৩ পয়েন্ট কমে ৮৭৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৬.৮৫ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪০টি কোম্পানির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।

সিএসইতে ২৪ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টানা ৫ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
  • টানা ৫ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
  • ধারাবাহিক পতন: ৪ মাস আগের অবস্থানে ডিএসইর সূচক