সিপিবির সভাপতি চন্দন, সাধারণ সম্পাদক রতন
Published: 24th, September 2025 GMT
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবির) সভাপতি পদে কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক পদে আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন নির্বাচিত হয়েছেন।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেসে নির্বাচিত ৪৩ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম সভা শেষে দলের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়।
রাজধানীর পুরানা পল্টনে মুক্তি ভবনে সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বুধবার বিকেলে কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম সভা হয়। সভায় নতুন কমিটির সভাপতিমণ্ডলী নির্বাচন করা হয়।
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যরা হলেন—মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, রফিকুজ্জামান লায়েক, এস এ রশীদ, রাগিব আহসান মুন্না, জলি তালুকদার ও আমিনুল ফরিদ।
‘সমাজ বদলের লক্ষ্যে শোষণ-বৈষম্যবিরোধী বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা কর’ এ স্লোগানকে ধারণ করে গত শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেস উদ্বোধন করা হয়। এরপর রাজধানীর বিএমএ মিলনায়তনে কাউন্সিল অধিবেশন হয়। সারা দেশ থেকে আসা ৫ শতাধিক প্রতিনিধির উপস্থিতিতে কাউন্সিল অধিবেশনে শোক প্রস্তাব, সাধারণ সম্পাদকের রিপোর্ট, রাজনৈতিক প্রস্তাব, গঠনতন্ত্র সংশোধনী প্রস্তাব, ক্রেডেনশিয়াল রিপোর্ট, অডিট কমিটির রিপোর্ট ও কন্ট্রোল কমিশনের রিপোর্ট উত্থাপন এবং তা নিয়ে আলোচনা ও অনুমোদন করা হয়। সকল রিপোর্ট উত্থাপন ও অনুমোদন শেষে কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন হয়। সোমবার গভীর রাতে নির্বাচনী ফল ঘোষণার পর সমাপনী ভাষণ ও সমবেত কণ্ঠে কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের মধ্য দিয়ে ত্রয়োদশ কংগ্রেসের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত সদস্যরা হলেন—মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, মোহাম্মদ শাহ আলম, রুহিন হোসেন প্রিন্স, দিবালোক সিংহ, এম এম আকাশ, কাজি সাজ্জাদ জহির চন্দন, এস এম শুভ, এমদাদুল হক মিল্লাত, মন্টু ঘোষ, মনোজ দাস, রফিকুজ্জামান লায়েক, রেবেকা সরেন, মৃণাল চৌধুরী, আব্দুল্লাহ ক্কাফি রতন, নিমাই গাঙ্গুলী, অনিরুদ্ধ দাস অঞ্জন, রাগীব আহসান মুন্না, মনিরা বেগম অনু, জলি তালুকদার, আবিদ হোসেন, মিহির ঘোষ, সাদেকুর রহমান শামীম, লাকী আক্তার, লক্ষ্মী চক্রবর্তী, মো.
ঢাকা/এএএম/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক ন দ র য় কম ট র
এছাড়াও পড়ুন:
তাইওয়ানে ই–বাইকের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে তাইওয়ানের খ্যাতি দীর্ঘদিনের। সেমিকন্ডাক্টর থেকে শুরু করে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার—সবকিছুতেই তাদের দখল। তবে এই মুহূর্তে তাইওয়ানের রাস্তায় নীরবে ঘটে যাচ্ছে আরও একটি বিপ্লব, আর তা হলো স্মার্ট মোবিলিটি বা বৈদ্যুতিক যাতায়াতব্যবস্থার বিপ্লব। আর এই বিপ্লবের অগ্রভাগে রয়েছে ই–বাইক।
একসময় তাইওয়ান পরিচিত ছিল জায়ান্ট ও মেরিডার মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সাইকেল প্রস্তুতকারকদের হাত ধরে। এখন সেই ঐতিহ্যকে পুঁজি করে দেশটি ই–বাইকের এক বিশাল বাজারে পরিণত হয়েছে। শহরের তরুণ পেশাজীবী থেকে শুরু করে সরবরাহকারী—সবার কাছেই এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজ বুধবার গুয়াং হুয়া ডিজিটাল প্লাজার আশপাশে এক বেলা ঘুরে দেখা গেল ই–বাইকের বিপ্লব।
শুধু বাহন নয়, স্মার্ট ডিভাইস২০২৫ সালের ই–বাইক কেবল ব্যাটারিচালিত একটি সাইকেল নয়, এটি এখন একটি পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট ডিভাইস। নতুন মডেলগুলোয় যুক্ত হচ্ছে—
* স্মার্টফোন ইন্টিগ্রেশন: অ্যাপের মাধ্যমে বাইকের ব্যাটারি লাইফ, রাইডিং ডেটা ও জিপিএস অবস্থা জানা যাচ্ছে।
* উন্নত ব্যাটারি প্রযুক্তি: একবার চার্জে আরও বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা ও দ্রুত চার্জিংয়ের সুবিধা।
* এআই সহকারী: রাস্তা ও আরোহীর প্যাডেলিংয়ের ধরন বুঝে মোটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ই–বাইকের শক্তি নিয়ন্ত্রণ, যা রাইডিংকে আরও সহজ করে তুলছে।
সাইবারসাইকের রাইনো মডেলের ই–বাইক, দাম বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লাখ ৯৬ হাজার টাকা