শান্তা লাইফস্টাইলের হাত ধরে বিশ্বখ্যাত কিচেন ও বাথরুম ফিটিংসের ব্র্যান্ড কোহলারের নিজস্ব বিক্রয়কেন্দ্র রাজধানী ঢাকায় চালু হয়েছে। গুলশান-২–এ মাদানি অ্যাভিনিউর কনকর্ড বিলকিস টাওয়ারে সম্প্রতি বিক্রয়কেন্দ্রটি উদ্বোধন করা হয়।

শান্তা লাইফস্টাইলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) দেওয়ান সাজিদ আফজাল বলেন, ‘বাংলাদেশের ভোক্তাদের জন্য বিশ্বমানের নকশা ও কারিগরি দক্ষতাকে সহজলভ্য করাই আমাদের লক্ষ্য। কোহলার সেই লক্ষ্যকে আরও শক্তিশালী করবে।’

শান্তা লাইফস্টাইলের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা (সিএমও) জানে আলম রোমেল বলেন, কোহলার সব সময়ই ডিজাইন লিডারশিপ ও ইনোভেশনের প্রতীক। বাংলাদেশি বাজারে তারা বাথরুম ও লাইফস্টাইল অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করবে।

কোহলারের পণ্য.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক হল র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দর প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের জানাজায় ছাত্রলীগ নেতা সুমন  

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের জানাজায় অংশ নিয়েছেন সোনাকান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক  সুমন (৪৫) ।

সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৫টায়  প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের দড়ি সোনাকান্দা মোড়ে  পুলিশ পাহারায় জানাজায় অংশ নেন তিনি।

থানা সুত্রে জানা যায়,গত বৃহস্পতিবার রাতে বন্দর থানা পুলিশ বৈষম্য বিরোধী  মামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার সন্দেহে ছাত্রলীগ  নেতা সুমনকে গ্রেপ্তার  করে আদালতে প্রেরন করেন।

এ ঘটনায় সুমনের অন্তসত্বা স্ত্রী হাফেজা বেগম অসুস্থ্য হয়ে পরলে তাকে আশংকা জনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টায় নবজাত একই দিন রাত ৮টায় তার স্ত্রী হাফেজা বেগম মৃত্যু বরণ করে।

এ দিকে ছাত্রলীগ নেতা সুমন প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বিকেল ৫টায় স্ত্রী ও নবজাতকের পুত্র সন্তানের জানাযায় অংশগ্রহন করে।  দাফন শেষে তাকে পুনরায় কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।

জানা গেছে, ছাত্রলীগ নেতা সুমন  বিকেলে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে পুলিশ পাহারায় তার নিজ বাড়িতে যান। বাড়িতে প্রবেশের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা। পরে স্ত্রী ও নবজাতক শিশুর জানাজা ও দাফনে অংশ নেন।

জানাজার আগে তিনি উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশে তার স্ত্রী যদি জীবদ্দশায় কারো মনে দু:খ দিয়ে থাকেন সেজন্য ক্ষমা চান। ছাত্রলীগ নেতা সুমনের স্ত্রী জানাযায় প্রচুর লোকজনের সমাগম ঘটে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ