দুই ভাগ করা হচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে
Published: 12th, October 2025 GMT
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে (মাউশি) ভেঙে দুটি পৃথক অধিদপ্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে একটি হবে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং অন্যটি হবে কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সম্মতি দেওয়ার পর এখন পৃথক অধিদপ্তর করতে পৃথক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম), কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটিকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দুটি পৃথক জনবলকাঠামো প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে বলা হয়েছে।
আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে এসব তথ্য জানানো হয়। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের একজন যুগ্ম সচিবকে।
২০১০ সালে করা জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে ভাগ করে দুটি আলাদা অধিদপ্তর যথাক্রমে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অধিদপ্তর করার কথা ছিল। সেটি হয়নি। তবে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর হয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান সরকারের আমলে সংস্কার প্রস্তাবেও মাউশিকে দুই ভাগ করার বিষয়টি এসেছে।
অবশ্য মাউশিকে আলাদা করা নিয়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা এবং মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা পরস্পরবিরোধী অবস্থানে আছেন। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা চান, মাউশি আলাদা না হোক। আর মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা চান, দ্রুত তাঁদের জন্য আলাদা মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর করা হোক।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দুই ভাগ করা হচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে (মাউশি) ভেঙে দুটি পৃথক অধিদপ্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে একটি হবে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং অন্যটি হবে কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সম্মতি দেওয়ার পর এখন পৃথক অধিদপ্তর করতে পৃথক জনবলকাঠামো (অর্গানোগ্রাম), কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটিকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দুটি পৃথক জনবলকাঠামো প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে বলা হয়েছে।
আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে এসব তথ্য জানানো হয়। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের একজন যুগ্ম সচিবকে।
২০১০ সালে করা জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে ভাগ করে দুটি আলাদা অধিদপ্তর যথাক্রমে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অধিদপ্তর করার কথা ছিল। সেটি হয়নি। তবে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর হয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান সরকারের আমলে সংস্কার প্রস্তাবেও মাউশিকে দুই ভাগ করার বিষয়টি এসেছে।
অবশ্য মাউশিকে আলাদা করা নিয়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা এবং মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা পরস্পরবিরোধী অবস্থানে আছেন। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা চান, মাউশি আলাদা না হোক। আর মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা চান, দ্রুত তাঁদের জন্য আলাদা মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর করা হোক।