বিশ্বকাপ কি তাহলে শীতকালে চলে যাচ্ছে
Published: 12th, October 2025 GMT
ফুটবল বিশ্বকাপ মানেই উত্তর গোলার্ধের গ্রীষ্মকাল—জুন থেকে জুলাইয়ে খেলা। অন্তত এত দিনের ইতিহাস তা–ই বলে। তবে কাতার বিশ্বকাপ সেই ধারা ভেঙেছিল। ২০২২ সালে মরুর তাপ এড়াতে নভেম্বর-ডিসেম্বরে গড়িয়েছিল আসর। ইউরোপের বড় বড় লিগগুলোকে মাঝপথে অস্বাভাবিক বিরতি নিতে হয়েছিল সেই কারণে।
এবার আবার আলোচনায় এসেছে শীতকালীন বিশ্বকাপ। কারণ, ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের আয়োজক সৌদি আরব।
আরও পড়ুনআর্জেন্টিনা আর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর থাকছে না, মেসিদের জন্য এটা ‘সুখবর’ও১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ফিফার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে অক্টোবর থেকে এপ্রিলের মধ্যে আবহাওয়া সবচেয়ে সহনীয়। এ সময় গড় তাপমাত্রা থাকে ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। কিন্তু মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে গড় তাপমাত্রা ১৭ থেকে ৩৮ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠানামা করে। সাধারণত বিশ্বকাপ যখন হয়, জুন-জুলাইয়ে, সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ওই সময় দিনের বেলায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রিরও ওপরে উঠে যায়। তাই আরও একবার শীতকালীন বিশ্বকাপ দেখা যেতে পারে ২০৩৪ সালে।
২০২৬ বিশ্বকাপের বল ট্রায়োন্ডা হাতে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব শ বক প
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্বকাপ কি তাহলে শীতকালে চলে যাচ্ছে
ফুটবল বিশ্বকাপ মানেই উত্তর গোলার্ধের গ্রীষ্মকাল—জুন থেকে জুলাইয়ে খেলা। অন্তত এত দিনের ইতিহাস তা–ই বলে। তবে কাতার বিশ্বকাপ সেই ধারা ভেঙেছিল। ২০২২ সালে মরুর তাপ এড়াতে নভেম্বর-ডিসেম্বরে গড়িয়েছিল আসর। ইউরোপের বড় বড় লিগগুলোকে মাঝপথে অস্বাভাবিক বিরতি নিতে হয়েছিল সেই কারণে।
এবার আবার আলোচনায় এসেছে শীতকালীন বিশ্বকাপ। কারণ, ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের আয়োজক সৌদি আরব।
আরও পড়ুনআর্জেন্টিনা আর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর থাকছে না, মেসিদের জন্য এটা ‘সুখবর’ও১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ফিফার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে অক্টোবর থেকে এপ্রিলের মধ্যে আবহাওয়া সবচেয়ে সহনীয়। এ সময় গড় তাপমাত্রা থাকে ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। কিন্তু মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে গড় তাপমাত্রা ১৭ থেকে ৩৮ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠানামা করে। সাধারণত বিশ্বকাপ যখন হয়, জুন-জুলাইয়ে, সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ওই সময় দিনের বেলায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রিরও ওপরে উঠে যায়। তাই আরও একবার শীতকালীন বিশ্বকাপ দেখা যেতে পারে ২০৩৪ সালে।
২০২৬ বিশ্বকাপের বল ট্রায়োন্ডা হাতে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো