2025-08-08@15:45:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10
«ট কসই নগর»:
বিশ্বজুড়ে শহরগুলো যে গতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছে, তাতে পরিবেশ এবং মানুষের ভারসাম্য নিশ্চিত করা প্রতিনিয়ত কঠিন হয়ে উঠছে। জাতিসংঘের ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ১১ নম্বর লক্ষ্য হলো ‘সাসটেইনেবল সিটিজ অ্যান্ড কমিউনিটিজ’; অর্থাৎ এমন শহর গড়ে তুলতে হবে, যা হবে সবার জন্য নিরাপদ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই।এ ভাবনা সামনে রেখে শেল্টেক তাদের প্রতিটি প্রকল্পে সচেতনভাবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে কাজ করে চলেছে। দ্রুত নগরায়ণের এই সময়ে পরিবেশবান্ধব নির্মাণ, সামাজিক সম্প্রীতি এবং ভবিষ্যৎকে গুরুত্ব দিয়ে প্রকল্প পরিকল্পনা করে চলেছে শেল্টেক। ১৯৮৮ সালে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানটি তাদের গুণগত নির্মাণ, সময়মতো হস্তান্তর এবং গ্রাহকসেবার জন্য বেশ প্রশংসিত। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় আবাসন প্রতিষ্ঠান শেল্টেক (প্রা.) লিমিটেড ‘সেরা টেকসই রিয়েল এস্টেট কোম্পানি’ ক্যাটাগরিতে ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম...
জলবায়ু উদ্বাস্তুদের নগরমুখী স্রোত থামাতে উপকূলে উপযুক্ত কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। নগরে আশ্রয় নেওয়া জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নিশ্চিত করতে হবে কারিগরি প্রশিক্ষণ ও সাশ্রয়ী পুনর্বাসন। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সুবিধা দিতে নাগরিক সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্রের প্রাপ্তি সহজ করতে হবে। পাশাপাশি জাতীয়ভাবে প্রয়োজন একটি বহুমাত্রিক কৌশল।গতকাল জার্মান কো–অপারেশন ও কারিতাস জার্মানির সহযোগিতায় কারিতাস বাংলাদেশ ও প্রথম আলো আয়োজিত ‘নগরমুখী জলবায়ু উদ্বাস্তু: সামাজিক নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তি’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন বক্তারা।আলোচনায় অংশ নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (ত্রাণ কর্মসূচি) সেখ ফরিদ আহমদ বলেন, সরকার চায় তার প্রত্যেকটা নাগরিক তার যে অধিকার, সেটা পাক। নগর অভিবাসীদের ভাগ্য উন্নয়নে নীতিকৌশল গ্রহণ করতে হবে। এটা করতে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য–উপাত্তের প্রয়োজন বলে অভিমত দেন তিনি।সেখ ফরিদ বলেন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের...
পরিচ্ছন্ন শহর মানেই বাসযোগ্য শহর। নগরের প্রতিটি কোণে যদি পরিচ্ছন্নতা বজায় থাকে, তা শুধু সৌন্দর্যই বাড়ায় না– মানুষের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, পরিবেশও রক্ষা করে। আধুনিক নগর ব্যবস্থাপনায় বর্জ্য সঠিকভাবে পরিচালনা করা এখন একান্ত জরুরি। চট্টগ্রাম নগরী বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক শহর। এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের চলাচল ও কার্যক্রমের ফলে তৈরি হচ্ছে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য। একটি পরিচ্ছন্ন ও বাসযোগ্য নগর গড়ে তুলতে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এখন সময়ের দাবি। নগরবাসীর জন্য পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই পরিবেশ নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নিয়মিতভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। দ্রুত নগরায়ণের ফলে প্রতিদিনই চট্টগ্রাম নগরে কঠিন, প্লাস্টিক, চিকিৎসা, নির্মাণসহ নানা ধরনের বর্জ্য উৎপন্ন হচ্ছে, যা জলাবদ্ধতা ও পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন আধুনিক প্রযুক্তি, পরিকল্পিত কৌশল...
নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে এবং নগর উন্নয়নে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বেইজিংয়ে চায়না ওয়ার্ল্ড হোটেলে অনুষ্ঠিত এশিয়ান মেয়রস ফোরামের এক আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। প্রশাসক বলেন, “নাগরিকদের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক আদর্শ নগরী গড়ে তুলতে নগর পরিকল্পনায় সক্রিয় নাগরিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা আবশ্যক। নাগরিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠাই হওয়া উচিত নগর পরিকল্পনার মূলভিত্তি। আরো পড়ুন: ঢাকা দক্ষিণে বর্জ্য সরানোর কাজ শেষ, ৩১ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ ডিএনসিসির প্রশাসকঈদের ৩ দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ এই আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।...
জার্মান ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন ঢাকা মহানগর অঞ্চলের নগর ভূ-তথ্য সম্পর্কিত একটি অ্যাটলাস চালু করেছে। এই অ্যাটলাস একটি টেকসই ও জলবায়ু-সহনশীল নগর উন্নয়নের জন্য জার্মানি ও বাংলাদেশের মধ্যে স্থায়ী প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ঢাকার জার্মান দূতাবাস বৃহস্পতিবার (১৫ মে) এ কথা জানিয়েছে। ফেডারেল ইনস্টিটিউট ফর জিওসায়েন্সেস অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস (বিজিআর) ও জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ বাংলাদেশ (জিএসবি) ‘জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীল নগরায়ণ বাস্তবায়নের জন্য ভূ-তথ্য (জিআইসিইউ)’ শীর্ষক এই প্রযুক্তিগত সহযোগিতা প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই মাইলফলক অর্জন করেছে। অ্যাটলাসটি ঢাকার প্রমাণ্য-ভিত্তিক নগর পরিকল্পনাকে সহায়তা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূ-বৈজ্ঞানিক তথ্য সরবরাহ করছে। এই তথ্যগুলোর সরবরাহের মাধ্যমে এটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে, নগর সহনশীলতা জোরদার করতে ও টেকসই উন্নয়নে দিকনির্দেশনা দিতে সহায়তা করছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার এবং জ্বালানি ও...
থাইল্যান্ডের ব্যাংককে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন (ইউএনইএসসিএপি)-এর ৮১তম অধিবেশনে বাংলাদেশ একটি তাৎপর্যপূর্ণ কূটনৈতিক জয়লাভ করেছে। আঞ্চলিক সহযোগিতায় ক্রমবর্ধমান নেতৃত্ব প্রদর্শন করে বাংলাদেশ ইউএনইএসসিএপি’র অধীনে মর্যাদাবান দুটি আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং কাউন্সিলের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে। বাংলাদেশ এশিয়া-প্যাসিফিক ট্রেনিং সেন্টার অন আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট (এপিসিআইসিটি) এবং এশিয়া-প্যাসিফিক সেন্টার ফর দ্য ডেভেলপমেন্ট অব ডিজাস্টার ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট (এপিডিআইএম)-এর গভর্নিং কাউন্সিলে তিন বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। উদ্বোধনী অধিবেশনে জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল এবং ইএসসিএপি‘র নির্বাহী সচিব আর্মিদা সালসিয়াহ আলিশাবানা, থাই প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বক্তব্য দেন। নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৮১তম অধিবেশনের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং বাংলাদেশের...
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসসিএপি) ৮১তম অধিবেশন আজ ব্যাংককের জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হয়েছে। ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরে স্থিতিশীল এবং টেকসই নগর উন্নয়নের জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা’ দ্বারা পরিচালিত এই অধিবেশনে ৫৩টি সদস্য রাষ্ট্র এবং ৯টি সহযোগী সদস্য অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। উদ্বোধনী অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এবং নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন। অধ্যাপক ইউনূস তার বক্তব্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং জলবায়ু-সহনশীল নগর উন্নয়নের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন, দেশের সংস্কার যাত্রা এবং ‘থ্রি জিরো ভিশন’ - শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নেট কার্বন নির্গমনের উপর জোর দেন। অধ্যাপক ইউনূস আরো বলেন, জলবায়ু এবং নগর সমস্যাগুলো মোকাবিলা...
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘উন্নয়নের নতুন ধারণা: চীনের গ্রামীণ ও নগরায়নের সমন্বিত কৌশল’ বিষয়ে সেমিনার। সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের ভার্চুয়াল ক্লাস রুমে অনুষ্ঠিত হয় এই সেমিনার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর চায়না স্টাডিজ আয়োজন করে এই সেমিনারের। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিনিধি ড. চিয়াওছুন শি। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন চীনের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের লিড চেয়ার ড. প্রফেসর লি সিয়াও ইয়ুন। আরো পড়ুন: গঙ্গার পানি প্রবাহ খতিয়ে দেখলেন ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশনের সদস্যরা গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়ন: ভারত যাচ্ছে বাংলাদেশের দল মূল প্রবন্ধে লি সিয়াও ইয়ুন তুলে ধরেন চীনের ঐতিহাসিক পটভূমি।১৯ শতকের মাঝামাঝি থেকে জোরপূর্বক আধুনিকীকরণ এবং কৃষি বিপ্লব ছাড়াই শিল্পায়নের গল্প। এরপর তুলে ধরেন নতুন...
পৃথিবীর এক অন্যতম জনঘনত্বপূর্ণ নগর ঢাকা প্রতিদিন একটি অস্বস্তিকর ও অভূতপূর্ব স্বাস্থ্যগত সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে। ঢাকায় প্রতিদিন প্রায় ২৩০ টন মানববর্জ্য, যা খোলামেলা ও অপরিকল্পিতভাবে নিষ্কাশিত হয়, তা সরাসরি নগরীর উন্মুক্ত জলাশয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই চরম অব্যবস্থাপনা শুধু পরিবেশের জন্য নয়, মানবস্বাস্থ্য ও জনস্বাস্থ্যের জন্যও এক অতি গভীর ও মারাত্মক বিপদ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক টয়লেট সম্মেলন ২০২৫-এ ভয়াবহ এই সত্য উঠে এসেছে।ঢাকার বহু অঞ্চলে যেখানে পর্যাপ্ত শৌচাগার বা সুসজ্জিত পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা সুস্পষ্টভাবে অনুপস্থিত, সেখানে নাগরিকেরা বাধ্য হয়ে মানববর্জ্য নিষ্কাশন করতে উন্মুক্ত স্থান, বিশেষত নদী ও খালের তীরবর্তী এলাকা নির্বাচন করেন। এর ফলে প্রতিদিন অসংখ্য গৃহস্থালি বর্জ্য, বৃষ্টির পানি ও অন্যান্য দূষণকারীর সঙ্গে মিশে মানববর্জ্য জলাশয়ে জমা হয়। এটি জলাশয়গুলোকে বিষাক্ত ও অস্বাস্থ্যকর করে তোলে।এই অস্বাস্থ্যকর অবস্থার অপ্রত্যাশিত পরিণতি হিসেবে মহানগরের...
সংবিধানের গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য সমঝোতা পরিষদ গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা সামনে এনেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা। শনিবার রংপুর নগরীর একটি রেস্তোরাঁয় ‘সংবিধান সংস্কারে সমঝোতা’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও জুলাই-৩৬ ফোরাম-অপরাজেয় বাংলার উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আন্দোলনের মিডিয়া ও প্রচার সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের অপেক্ষায় না থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্র হয়ে সমঝোতা পরিষদ গঠন করে সংবিধান সংস্কারের ব্যাপ্তি ও প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর দায়িত্ব চাপিয়ে নিষ্ক্রিয় থাকার উপায় নেই। নিজ উদ্যোগে সংবিধান সংস্কারের প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেওয়ার সময় এসেছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক দল ও পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার উদ্যোগ নিতে হবে। অংশীজনের মধ্যেও...