কোনো রাখঢাক না করেই ঘোষণাটা দিয়েছেন ইসরায়েলের উগ্র ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ।

গত মাসের শেষ দিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে গিয়েছিলেন রিলিজিয়াস জায়নিজম পার্টির এই নেতা। সেখানে দেওয়া এক ভাষণে তিনি খোলাখুলিভাবে বলেন, ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ করবে শুধু তখনই, যখন ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে চলে যাবেন।

ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূমি থেকে পুরোপুরি উৎখাত করে এই ভূখণ্ডের পুরোটা দখল করার জায়নবাদী প্রকল্প নতুন কিছু নয়। এই দখলদারি, অন্যায়, অপরাধ, জুলুমের প্রকল্পের ইতিবৃত্ত জানতে আমাদের ফিরে তাকাতে হবে দূর অতীতে-শত বছরের বেশি সময় আগে।

আরও পড়ুননাকবা দিবস: আরও বড় মহাবিপর্যয়ের মুখোমুখি ফিলিস্তিনিরা১৫ মে ২০২৪

কল্পকাহিনি

‘জায়নিজম’ বা জায়নবাদ শব্দটি প্রথম প্রবর্তন করেন অস্ট্রীয় লেখক নাথান বারনবুম। সে ১৮৯০ সালের কথা।

সাত বছর পর ১৮৯৭ সালের আগস্টে সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয় প্রথম জায়নবাদী সম্মেলন।

নাথান বারনবুম ও থিওডর হারজেল (ডানে).

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

২৫০ ক্রিকেটারকে দেখতে মাত্র দুই নির্বাচক

শুধু জাতীয় দল, ‘এ’ দল আর হাই পারফরম্যান্স দল মিলেই ক্রিকেটারের সংখ্যাটা ৬০–এর কিছু কমবেশি। সঙ্গে এই মুহূর্তের ব্যস্ততা জাতীয় লিগের আটটি বিভাগীয় দলের ৩০ জন করে ক্রিকেটার থেকে দলগুলোকে ১৫ জনে নামিয়ে আনা। কখনো কখনো ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার খুঁজতে বয়সভিত্তিক পর্যায়ের ক্রিকেটও দেখতে হয় নিজেদের তাগিদে। বিস্ময়কর হলেও সত্যি, ছয় মাস ধরে দুই–আড়াই শ ক্রিকেটারের ওপর চোখ রাখার কাজটা করছেন মাত্র দুজন নির্বাচক!

গত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে কোচিং পেশায় মনোনিবেশ করেছেন জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার হান্নান সরকার। এর পর থেকেই বিসিবি জাতীয় নির্বাচক প্যানেল কার্যত চলছে দুই সদস্য দিয়ে। প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেনের সঙ্গে দ্বিতীয় সদস্য হিসেবে আছেন জাতীয় দলের সাবেক বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রাজ্জাক। এই ছয় মাসে বেশ কয়েকবারই শোনা গেছে নির্বাচক কমিটির তৃতীয় সদস্য নেওয়ার কথা। মাঝে একবার মোটামুটি খবরই হয়ে গেল যে নারী দলের নির্বাচক সাজ্জাদ আহমেদ আবারও ফিরছেন জাতীয় নির্বাচক কমিটিতে। কিন্তু হান্নান দায়িত্ব ছাড়ার ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও নির্বাচক কমিটি চলছে দুই সদস্য দিয়েই।

অথচ এই ছয় মাসে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। শুধু জাতীয় দলই খেলেছে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজ। হান্নান সরে যাওয়ার পর এপ্রিলে হয়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ। এরপর সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানে পিঠাপিঠি দুটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ। শ্রীলঙ্কায় তিন সংস্করণের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ হয়েছে জুন-জুলাইয়ে। আর দেশে ফিরে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ খেলেছে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ।

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল

সম্পর্কিত নিবন্ধ