বাংলাদেশ–সংযুক্ত আরব আমিরাত টি–টোয়েন্টি সিরিজ আজ শুরু। আইপিএল ও পিএসএল আবারও মাঠে ফিরছে আজ।১ম টি–টোয়েন্টি

বাংলাদেশ–সংযুক্ত আরব আমিরাত
রাত ৯টা, টি স্পোর্টস

১ম বেসরকারি টেস্ট–৪র্থ দিন

বাংলাদেশ ‘এ’–নিউজিল্যান্ড ‘এ’
সকাল ১০টা, টি স্পোর্টস

জার্মান বুন্দেসলিগা

হফেনহাইম–বায়ার্ন মিউনিখ
সন্ধ্যা ৭–৩০ মি., সনি স্পোর্টস টেন ১

আইপিএল

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু–কলকাতা নাইট রাইডার্স
রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১

পিএসএল

পেশোয়ার জালমি–করাচি কিংস
রাত ৯টা, নাগরিক টিভি

ইতালিয়ান ওপেন

নারী এককের ফাইনাল
জেসমিন পাওলিনি–কোকো গফ
রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস টেন ৫

এফএ কাপ

ফাইনাল
ম্যানচেস্টার সিটি–ক্রিস্টাল প্যালেস
রাত ৯–৩০ মি.

, সনি স্পোর্টস টেন ২

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স প র টস

এছাড়াও পড়ুন:

চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না

কৃষি উৎপাদনের আর্থিক মান বিবেচনায় চাষাবাদের জমির মাত্র ১ দশমিক ২০ শতাংশ প্রত্যাশিত স্তরে রয়েছে। ৪৩ দশমিক ১৭ শতাংশ গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আছে। চাষাবাদের বাকি ৫৬ শতাংশ জমিরই টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো–বিবিএস পরিচালিত এক জরিপে এ তথ্য ওঠে এসেছে।

কৃষিখাতের টেকসই উন্নয়ন পরিমাপে পরিচালিত 'উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষি জরিপ ২০২৫' নামের গবেষণা প্রতিবেদনটি সোমবার প্রকাশ করা হয়।

জমির মান নিয়ে উদ্বেগের কারণ থাকলেও খাদ্য নিরাপত্তা সূচক বেশ ইতিবাচক। জরিপ বলছে, ৯৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ কৃষক পরিবার গত বছরে কোনো খাদ্য সংকটে পড়েনি।  জমির নিরাপদ মালিকানা অধিকার রয়েছে ৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ কৃষক পরিবারের, যা কৃষি খাতের সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার একটি বড় উপাদান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব আলেয়া আক্তার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুবুল হক পাঠোয়ারী, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী।

বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মেদ মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

বিবিএসের 'টেকসই কৃষি পরিসংখ্যান (এসএএস)' প্রকল্পের অধীনে ২০ জানুয়ারি থেকে ৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত জরিপের  তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী, উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষিজমির অনুপাত নিরূপণের লক্ষ্যে জরিপে সারা দেশের কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থা, পরিবেশগত টেকসই মান এবং জমি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

জরিপ বলছে, দেশের ৭২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কৃষিজমিতে মাটির ক্ষয় লক্ষণীয়, যা কৃষি উৎপাদনের দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতায় বড় বাধা। পানির প্রাপ্যতার বিবেচনায় ৮১ দশমিক ৬৬ শতাংশ জমি ভালো অবস্থানে আছে। তবে সার ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদ্ধতি অনুসরণের হার মাত্র ৫৭ শতাংশ। কীটনাশক ব্যবস্থাপনায় এ হার ৫১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সহায়ক চাষাবাদ গ্রহণের হার ৭১ শতাংশ, যা পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থার ক্ষেত্রে  ইতিবাচক অগ্রগতি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
  • শুরু হয়েছে ন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ফেস্টিভ্যালের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজে প্রফেশনাল মাস্টার্স, আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (৩ জুলাই ২০২৫)
  • বার্জার পেইন্টসের ৫২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (২ জুলাই ২০২৫)
  • মেসির ইন্টার মায়ামি ছাড়ার গুঞ্জন  
  • রাইট শেয়ার ইস্যুতে সম্মতি পায়নি কনফিডেন্স সিমেন্ট
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১ জুলাই ২০২৫)
  • চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না