আন্তর্জাতিক মা দিবস উপলক্ষে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক বাস্তবায়িত মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ( ৬ষ্ঠ পর্যায়) এর উদ্যোগে মাতৃপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার (১৯ মে) বিকেল তিনটায় শহরের আমলাপাড়া শ্রী শ্রী বালা জিউর বিগ্ৰহ মন্দির গীতা শিক্ষা কেন্দ্রের প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এসময়ে মাতৃ পূজায় অর্ধশতাধিক শিশু ও তা মাকে নিয়ে অংশগ্রহণ করেন এবং মাতৃ পূজা করেন। পূজা শেষে শিশুরা তাদের মাকে উৎসর্গ করে মায়ের প্রশংসা করে নানা ধরনের বক্তব্যে উপস্থাপন ধরেন। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা সহকারী প্রকল্প পরিচালক শ্রী শ্যামল কুমার চক্রবর্তী, বিশেষ অতিথি ফিল্ড সুপারভাইজার মো.

ইমরান হোসেন, শারদাঞ্জলি ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শ্রী লিটন চন্দ্র পাল, শ্রী শ্রী বালা জিউর বিগ্ৰহ মন্দির সভাপতি শ্রী বিপ্লব কুমার সাহা, সদস্য শ্রী বিশ্বনাথ কর্মকার, নারায়ণগঞ্জ জেলা শারদাঞ্জলি ফোরামের সভাপতি শ্রী আশিষ কুমার দাস, সহ-সভাপতি আনন্দ সেরাওগী সুমন, সাধারণ সম্পাদক উৎপল সাহা, কেন্দ্রীয় প্রধান সমন্বয়ক কার্তিক সূত্রধর, শারদাঞ্জলি ফোরাম নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক জীবন সাহা, জয়ন্ত কুমার সাহা পিংকু, ভুবন বর্মন, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুজন কুমার সাহা, বিশিষ্ট সমাজসেবক অভিজিৎ কর্মকার, গীতা শিক্ষক সঞ্জিত দাস, স্কুল শিক্ষিকা সুস্মিতা সরকার, শ্যামলী রানী দাস, লক্ষী চক্রবর্তী, নুপুর দাস। 

সার্বিক তত্ত্বাবধানে আমলাপাড়া শ্রী শ্রী বালা জিউর বিগ্রহ মন্দিরের গীতা শিক্ষিকা মমতা কর্মকার। সঞ্চালনায় শ্রাবন্তী কর্মকার ও হৃদীতা সাহা মেঘলা।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ অন ষ ঠ মন দ র

এছাড়াও পড়ুন:

ছেলেদের পড়াশোনা করাতে কী কষ্টটাই না করেছেন এই মা, পেয়েছেন সরকারের শ্রেষ্ঠ সফল জননীর সম্মাননা

‘কষ্ট হয়েছে, খেয়ে না-খেয়ে থেকেছি, কিন্তু ছেলেদের পড়ালেখা বন্ধ করিনি। তিন ছেলেই এখন চাকরি করে। নাতি-নাতনিদের নিয়ে ভালোই আছি।’

ভালো যে আছেন, মেরিনা বেসরার মুখের হাসিতেই তা ফুটে উঠল। তাঁর বড় ছেলে মাথিয়াস মুর্মু বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) হাবিলদার। মেজ ছেলে মানুয়েল মুর্মু ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। আর ছোট ছেলে সামুয়েল মুর্মু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব। সন্তানদের যোগ্য করে গড়ে তোলার স্বীকৃতি হিসেবে গত মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ‘অদম্য নারী পুরস্কার-২০২৫’-এ শ্রেষ্ঠ সফল জননীর সম্মাননা পেয়েছেন ৬৭ বছর বয়সী এই নারী। এলাকায় সবাই তাঁকে এখন মান্য করে।

অথচ কী কষ্টেই না কেটেছে তাঁর প্রথম দিকের জীবন। নিজেই সেই দিনগুলের কথা বললেন মেরিনা, ‘মানুষের জমিতে কাজ করে দৈনিক পেতাম ২০ থেকে ৩০ টাকা। তিন ছেলেসহ পাঁচজনের সংসার। ওদের বাবা ঘরামির (রাজমিস্ত্রি) কাজ করত। মাঝেমধ্যে বড় ছেলেও ওর বাবার সাথে কাজে যেত। এভাবেই ছেলেদের বড় করেছি।’

গত মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ‘অদম্য নারী পুরস্কার-২০২৫’-এ শ্রেষ্ঠ সফল জননীর সম্মাননা পেয়েছেন মেরিনা বেসরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শিক্ষকদের ভূমিকা থেকে আমরা বিচ্যুত হয়েছি: শিক্ষা উপদেষ্টা
  • উপাচার্যরা দায়িত্ব চেয়ে নেননি, হাতে-পায়ে ধরে তাদের দায়িত্ব দিয়েছি
  • আশুরায় বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
  • চট্টগ্রামে আশুরায় তাজিয়া মিছিল, ‘হায় হোসেন, হায় হোসেন’ মাতম
  • হোসেনি দালান থেকে শুরু হয়েছে তাজিয়া মিছিল
  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে ‘জুলাই চত্বর’ ও ‘জুলাই কর্নার’, হলে বিশেষ ভোজ ‘বিজয় ফিস্ট’
  • আশুরা উপলক্ষে পুরান ঢাকায় বের হয়েছে তাজিয়া মিছিল
  • হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ 
  • ছেলেদের পড়াশোনা করাতে কী কষ্টটাই না করেছেন এই মা, পেয়েছেন সরকারের শ্রেষ্ঠ সফল জননীর সম্মাননা
  • গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা