দেশের পর্যটন খাতের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড কক্সটুডে ও এর চেইন প্রতিষ্ঠান ডি’মোরের যৌথ বিক্রয় ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শুক্রবার (৪ জুলাই) কক্সবাজারের ‘হোটেল দ্য কক্সটুডে’-তে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কৈউম চৌধুরী। এছাড়া ডি’মোর ও কক্সটুডের পরিচালক (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) ও পর্যটন বিশেষজ্ঞ মহিউদ্দিন খান খোকন উপস্থিত থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।

সভায় মহিউদ্দিন খান খোকন বলেন, “আমরাই দেশে প্রথমবারের মতো পর্যটন নগরীগুলোতে তিন তারকা ও পাঁচ তারকা মানের চেইন হোটেল চালু করেছি। ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য আমাদের প্রতিটি হোটেলেই মানসম্মত সেবা ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়।”
তিনি আরো জানান, ডি’মোর মূলত কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল ‘দ্য কক্সটুডে’র অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। কুয়াকাটা, বান্দরবান, সাজেক, শ্রীমঙ্গল ও চট্টগ্রামে এর তিন তারকা হোটেল চালু হয়েছে। বর্তমানে এসব হোটেলে রয়েছে বিশেষ মূল্যছাড় ও অগ্রিম রুম বুকিংয়ের সুবিধা।

হোটেলের সেবাসমূহের মধ্যে রয়েছে ওয়েলকাম ড্রিংক, বুফে ব্রেকফাস্ট, এসি ও গিজার সুবিধা, ইনরুম মিনারেল ওয়াটার, কফি-চা, আনলিমিটেড ওয়াই-ফাই, সুইমিং পুল, জাকুজি, বাগান, পুলসাইড লাইভ মিউজিক, বারবিকিউ, মানসম্মত খাবার, ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস, নিরাপত্তাকর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা, রেস্টুরেন্ট ও পার্কিং সুবিধা।

তিনি বলেন, “আমাদের প্রতিটি ইউনিট করপোরেট ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হয়। প্রশিক্ষিত ও আন্তরিক কর্মীদের মাধ্যমে আমরা অতিথিদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

সভায় বক্তারা বলেন, কক্সবাজারকে দেশের পর্যটন রাজধানী এবং কুয়াকাটাকে সাগরকন্যা বলা হয়ে থাকে। দেশের পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিতে কক্সটুডে ও ডি’মোর দীর্ঘদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

ঢাকা/ ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপির প্রার্থীর তালিকায় নেই তারকারা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে কয়েকজন জনপ্রিয় তারকার মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত প্রার্থী তালিকায় তাদের নাম নেই।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

মালয়েশিয়ায় পরীমণির দশ দিন

তবে আলোচনায় থাকা কোনো তারকা প্রার্থী চূড়ান্ত তালিকায় আসেননি। সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন (নীলফামারী–৪), মনির খান (ঝিনাইদহ–৩) ও রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা (সিরাজগঞ্জ–১) মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।

তাদের মধ্যে বেবী নাজনীন ও মনির খানের আসনে যথাক্রমে আবদুল গফুর সরকার ও মেহেদী হাসান মনোনয়ন পেয়েছেন। কনকচাঁপার আসনের প্রার্থী এখনো ঘোষণা হয়নি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ–১ আসন থেকেই বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তখন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি। এবারের নির্বাচনে আবারো লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা যায়।

মনির খান ও কনকচাঁপা দুজনই বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা। এছাড়া দলটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বলের নামও আলোচনায় ছিল।

উজ্জ্বল বলেন, “দল যদি মনে করে আমার প্রার্থী হওয়া দরকার, আমি প্রস্তুত।”

বিএনপির এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত স্পষ্ট—বিনোদন অঙ্গনের জনপ্রিয় মুখগুলো এবারো দলীয় প্রার্থী তালিকার বাইরে থাকছেন।

ঢাকা/রাহাত/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ