ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউসের উদ্যোগে সোভিয়েত চলচ্চিত্র উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। উৎসবের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের দর্শকদের রুশ চলচ্চিত্র ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।
এই উৎসবের অংশ হিসেবে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, থিমভিত্তিক প্রদর্শনী এবং একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এ উৎসবে বিভিন্ন ধরণের ধ্রুপদী সোভিয়েত চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এই উৎসবের জন্য এমন চলচ্চিত্র বাছাই করা হয়েছিল, যেগুলোতে বন্ধুত্ব, ভালোবাসা ও বীরত্বের মত সর্বজনীন এবং চিরন্তন মূল্যবোধ তুলে ধরা হয়েছে।
চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর পর অতিথিরা সোভিয়েত চলচ্চিত্রের ইতিহাসভিত্তিক একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী উপভোগ করেন এবং একটি বুফে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময়ের এক অনন্য সুযোগ তৈরি করে এবং নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও সহায়ক হয়।
অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক মহল, সরকারি কর্মকর্তা, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও শিক্ষার্থীরা এবং অসংখ্য চলচ্চিত্রপ্রেমী অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকা/হাসান/ইভা
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চ ত র প রদর শ ত চলচ চ ত র অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।