তারকা মানেই যেন গুঞ্জনের শেষ নেই। কখনো পেশা, কখনো ব্যক্তিগত জীবনের নানা ঘটনা ঘিরেই আলোচনায় থাকেন তারকারা। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুঞ্জন বাড়ছে শাকিব খান, নিশো, সিয়াম ও রায়হান রাফীদের ঘিরে। এসব গুঞ্জনের কতটা সত্য আর কতটা রটছে, সেটাই এখন দেখার পালা। কারণ, এর আগে ‘তাণ্ডব’ ঘিরে সব গুঞ্জন সত্য হয়েছে। এবার নতুন করে কী গুঞ্জন ছাড়াচ্ছে, সেগুলো নিয়ে কী বলছেন কলাকুশলীরা।

‘তাণ্ডব’ আলোচনায় আসার পর গুঞ্জন শুরু হয়, শাকিব খান ও নিশোকে ঘিরে। ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় তাঁদের একসঙ্গে দেখা গেছে। শাকিব খানের সঙ্গে ছবিতে অতিথি চরিত্রে ছিলেন আফরান নিশো। দুই অভিনেতার ভক্তরা বলছেন, আবার তাঁরা জুটি হয়ে আসছেন। এবার তাঁদের দেখা যাবে ‘সুড়ঙ্গ–২’ সিনেমায়। এমনকি গল্প কী হবে, সেটাও ভক্তরা ভাগাভাগি করছেন।

শোনা যাচ্ছে ‘সুড়ঙ্গ–২’ সিনেমা আসছে। ছবি: ফেসবুক.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ ঞ জন

এছাড়াও পড়ুন:

চীনের রণতরি উদ্বোধন, চাপে পড়বে যুক্তরাষ্ট্র

চীনের সর্বাধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রণতরিটি নৌবাহিনীতে যুক্ত করা হয়।

ফুজিয়ান হলো চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরি, যা আধুনিক ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপল্ট সিস্টেমে সজ্জিত। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধবিমানগুলো আরও বেশি গতিতে উড্ডয়ন করতে পারবে।

এটি চীনের নৌ সক্ষমতায় এক বড় অগ্রগতি। কারণ, বর্তমানে জাহাজের সংখ্যার দিক থেকে চীনের নৌবাহিনীই বিশ্বের সবচেয়ে বড়। সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে চীন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অবিশ্বাস্য গতিতে নৌবাহিনী সম্প্রসারণ করছে, যা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করেছে।

চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, ফুজিয়ানের সমতল ডেকে থাকা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপল্ট সিস্টেমের সাহায্যে তিন ধরনের যুদ্ধবিমান উৎক্ষেপণ করা সম্ভব। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত এই রণতরি ভারী অস্ত্র ও জ্বালানি বহনকারী যুদ্ধবিমান মোতায়েন করতে পারবে, যা আরও দূরের শত্রু ঘাঁটিতে আঘাত হানতে সক্ষম। ফলে এটি চীনের প্রথম দুটি রণতরি—রুশ নির্মিত ‘লিয়াওনিং’ ও ‘শানডং’-এর তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী।

রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ফুজিয়ানকে চীনের নৌবাহিনীর বিকাশে একটি বড় মাইলফলক হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।

বিশ্বে বর্তমানে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেরই এমন একটি বিমানবাহী রণতরি রয়েছে, যাতে ফুজিয়ানের মতো ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপল্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ