সম্পর্কের প্রথম দিকে ভালোবাসা থাকলেও কখনও ফাটল ধরা অস্বাভাবিক নয়। অনেক সময় আগে থেকেই সম্পর্কের বিচ্ছেদের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। অভিযোগ আর অভিমানের পাহাড় জমে সম্পর্ক হয় তিক্ত। তাই আগে থেকে সতর্ক হওয়া দরকার। কিছু কিছু লক্ষণ দেখা দিলে সম্পর্ক থেকে বের হওয়াই ভালো। যেমন-
বন্ধুত্ব নষ্ট
সম্পর্কে বন্ধুত্ব থাকা জরুরি। সেই বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে গেলে কোনও সম্পর্কই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। যদি দেখেন সম্পর্কের আর বন্ধুত্ব নেই তাহলে তা দ্রুতই শেষ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
কথা না শোনা
সঙ্গী নিয়ে মনের মধ্যে মান-অভিমান কিংবা অভিযোগ থাকে অনেক সময়। কিন্তু সঙ্গীর যদি আপনার কথা শোনার মতো সময় না থাকে তাহলে সম্পর্ক না রাখাই ভালো। সঙ্গী যদি প্রয়োজনে পাশে না থাকে, তার থেকে যদি কোনও মেন্টাল সাপোর্ট না পান তাহলে এমন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কঠিন।
সম্মানহীনতা
সম্পর্কে শ্রদ্ধা এবং সম্মান খুবই জরুরি। একে-অন্যের প্রতি যদি সম্মান না থাকে তাহলে ভালোবাসা নিয়েই প্রশ্ন থেকে যায়। সম্পর্কে খুনসুটি, বন্ধুত্ব, ঝগড়াঝাটি থাকবেই, কিন্তু দিনের শেষে পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকাও জরুরি। তা না হলে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বন ধ ত ব
এছাড়াও পড়ুন:
বার্সেলোনায় গোলকিপার–সংকট: অধিনায়ক টের স্টেগেন এখন ক্লাবের ‘শত্রু’
মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেন শুধু বার্সেলোনার এক নম্বর গোলকিপারই নন, দলের অধিনায়কও। অথচ চোটে পড়ার পর সেই টের স্টেগেন এখন হয়ে গেছেন বার্সেলোনার বড় শত্রু! কীভাবে?
চোটের কারণে চার মাসের বেশি সময় মাঠের বাইরে থাকবেন টের স্টেগেন। এই কারণে বার্সা চেয়েছিল লা লিগার চোট–বদলি নিয়ম ব্যবহার করে দলে নতুন আসা গোলকিপার হোয়ান গার্সিয়াকে নিবন্ধন করাতে। কিন্তু জার্মান এই গোলকিপার জানিয়ে দিয়েছেন—নিজের চিকিৎসাসংক্রান্ত তথ্য লা লিগার হাতে দিতে তিনি রাজি নন। আর তাতেই আটকে গেছে বার্সার পরিকল্পনা।
লা লিগার নতুন মৌসুমে বার্সেলোনা প্রথম ম্যাচটা খেলবে ১৬ আগস্ট, মায়োর্কার বিপক্ষে। কিন্তু এর আগে গোলকিপার নিয়ে অপ্রত্যাশিত এক সমস্যায় পড়েছেন বার্সা কোচ হান্সি ফ্লিক। গার্সিয়াকে নিবন্ধন করাতে না পারলে লিগে প্রথম ম্যাচে কাকে খেলাবেন ফ্লিক, এ নিয়ে তাঁর কপালে চিন্তার ভাঁজ।
ক্লাবের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়েছেন টের স্টেগেন