মমতার সঙ্গে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
Published: 23rd, June 2025 GMT
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ।
সোমবার বিকেল ৫টার দিকে কলকাতায় পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক সদরদপ্তর ‘নবান্ন’ ভবনে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কলকাতায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি হাইকমিশনার সিকদার মো.
সাক্ষাৎকালে মমতা বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও দেশের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জানান। মুখ্যমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যে চিরায়ত ভাষাগত, সাংস্কৃতিক ও অভিন্ন মূল্যবোধ-কেন্দ্রিক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, তা অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের ঊর্ধ্বে বলে উল্লেখ করেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে তার যোগাযোগ অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৬ সালে তৎকালীন ঢাকার হাইকমিশনার মোয়াজ্জেম আলির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন মমতা।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বুড়িগঙ্গায় লঞ্চের ধাক্কায় ডুবল নৌকা, ছিলেন জগন্নাথের ১৫ শিক্ষার্থী
রাজধানীর পুরান ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চের ধাক্কায় একটি নৌকা ডুবে গেছে। নৌকাটিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ জন শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁরা সবাই নিরাপদে আছেন। একজনকে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টায় লালকুঠির ঘাট সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ওই ১৫ জন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
সদরঘাট নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা জানান, তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীদের সবাইকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁরা নিরাপদে আছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জয় সাহা জানান, বুড়িগঙ্গা নদীতে নৌকা নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিলেন ওই ১৫ শিক্ষার্থী। লালকুঠির ঘাট এলাকায় কর্ণফুলী ১৪ লঞ্চ নোঙর করছিল। তখন লঞ্চটি নৌকার কাছাকাছি চলে আসে। ওই সময় নৌকাটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। পরে লঞ্চের সঙ্গে নৌকার ধাক্কা লাগে। তবে তাঁর আগেই শিক্ষার্থীরা নদীতে ঝাঁপ দেন।
ওসি সোহাগ রানা বলেন, নৌকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ থেকে ১৫ জন শিক্ষার্থী ছিলেন। সবাইকে উদ্ধার করা হয়েছে।