ফরিদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা এসএম জাহিদ হোসেনের বাড়িতে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার দিবাগত রাতে ফরিদপুর শহরের আলিপুর এলাকায় তার নিজ বাসভবনের দ্বিতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

এসএম জাহিদ এনসিপির ফরিদপুর জেলা কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম সমন্বয়ক। তার ছেলে এসএম জুনায়েদ জিতু জেলা শ্রমিক উইংয়ের প্রধান সমন্বয়ক।

জাহিদ জানান, দুর্বৃত্তরা হানা দিয়ে তিনটি লোহার দরজার তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে দুটি খালি কক্ষে ঢুকে স্টিলের আলমারি ভেঙে মালামাল তছনছ করে। এ সময় অন্য দুটি কক্ষে এনসিপি নেতা জাহিদ ও তার ছেলে শ্রমিক উইং এর প্রধান সমন্বয় জুনায়েদ অবস্থান করছিলেন। ভেতর থেকে আটকানো থাকায় ওই দুটি কক্ষের দরজা খুলতে পারেনি দুর্বৃত্তরা। পরে ফজরের আজান শুরু হলে এসএম জাহিদ জেগে ওঠা টের পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। এ সময় তালা ভাঙার যন্ত্র ও দুই জোড়া স্যান্ডেল রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় কোনো মালামাল খোয়া যায়নি। ঘটনাটি  ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য ছিল বলে আশঙ্কা করেছেন তিনি।

এ বিষয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদউজ্জামান জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সিআইডির মাধ্যমে ঘটনার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এসএম জ এনস প

এছাড়াও পড়ুন:

ফরিদপুরে এনসিপি নেতার বাড়িতে হামলার অভিযোগ

ফরিদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা এসএম জাহিদ হোসেনের বাড়িতে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার দিবাগত রাতে ফরিদপুর শহরের আলিপুর এলাকায় তার নিজ বাসভবনের দ্বিতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

এসএম জাহিদ এনসিপির ফরিদপুর জেলা কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম সমন্বয়ক। তার ছেলে এসএম জুনায়েদ জিতু জেলা শ্রমিক উইংয়ের প্রধান সমন্বয়ক।

জাহিদ জানান, দুর্বৃত্তরা হানা দিয়ে তিনটি লোহার দরজার তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে দুটি খালি কক্ষে ঢুকে স্টিলের আলমারি ভেঙে মালামাল তছনছ করে। এ সময় অন্য দুটি কক্ষে এনসিপি নেতা জাহিদ ও তার ছেলে শ্রমিক উইং এর প্রধান সমন্বয় জুনায়েদ অবস্থান করছিলেন। ভেতর থেকে আটকানো থাকায় ওই দুটি কক্ষের দরজা খুলতে পারেনি দুর্বৃত্তরা। পরে ফজরের আজান শুরু হলে এসএম জাহিদ জেগে ওঠা টের পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। এ সময় তালা ভাঙার যন্ত্র ও দুই জোড়া স্যান্ডেল রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় কোনো মালামাল খোয়া যায়নি। ঘটনাটি  ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য ছিল বলে আশঙ্কা করেছেন তিনি।

এ বিষয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদউজ্জামান জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সিআইডির মাধ্যমে ঘটনার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ