হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের অদূরে খোয়াই নদীর ব্রিজের ওপর সিলেটগামী পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়েছে। ফলে সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫৭ মিনিটে দুর্ঘটনার শিকার হয় ট্রেনটি। দুপুর ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হয়নি।

আরো পড়ুন:

পীরগাছায় ‘পদ্মরাগ’ লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

আখাউড়ায় অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ২ 

শায়েস্তাগঞ্জ রেল জংশনের সহকারী ষ্টেশন মাস্টার লিটন চন্দ্র দে জানান, সিলেটগামী পাহাড়িকা ট্রেন শায়েস্তাগঞ্জে আসার পর সেটির ইঞ্জিন নিয়ে পারাবত ট্রেনকে ফেরত আনা হবে। এজন্য সময় লাগতে পারে ২-৩ ঘন্টা।  

পারাবত ট্রেনের লোকোমাস্টার আবু জাফর সিদ্দিকী বলেন, চলন্ত অবস্থায় ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়। পরে দেখতে পাই, দুইটি ফিউজ জ্বলে গেছে এবং ফ্যান ঘুরছে না, তাই ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে ফিউজ পরিবর্তন করতে হবে, এই কাজ করতে মেকানিক্যাল লোকবল প্রয়োজন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কলেজে শিক্ষা কোটায় ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত

অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন আবেদনে শিক্ষা কোটা–২–এর ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন স্থগিতাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সব কলেজ অধ্যক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ১০ আগস্ট আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি কর্তৃক জারি করা ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন আবেদনে এডুকেশন কোটা–২ (ইকিউ–২) স্থগিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পাঠানো হয়েছে। ৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট বিভাগের স্থগিতাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষা কোটায় ভর্তিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। বিশেষ করে শিক্ষা ক্যাডারদের সন্তানদের জন্য নির্ধারিত কোটা ঘিরে সবচেয়ে বেশি অনিয়ম হয়েছে।

আরও পড়ুনএকাদশ শ্রেণি: ভর্তিতে ‘শিক্ষা কোটায়’ অনিয়ম১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভর্তির নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ কোটা (শিক্ষা কোটা–১) এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর বা সংস্থা ও মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি স্কুল–কলেজ ও কার্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য আরও ১ শতাংশ কোটা (শিক্ষা কোটা–২) রাখা হয়েছে। তবে পৃথক কোটা হওয়া সত্ত্বেও অধীন দপ্তরের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সন্তানদের অনেকেই শিক্ষা কোটা–১–এ আবেদন করে নির্বাচিতও হয়েছে। পরে এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছিল। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এবার স্থগিত করা হয়েছে আগের সিদ্ধান্ত।

আরও পড়ুনকিউএস গ্লোবাল এমবিএ র‌্যাঙ্কিং ২০২৬: শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বিজনেস স্কুলগুলো২ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ