বেঁচে থাকাটাই আনন্দের: বিদ্যা সিনহা মিম
Published: 11th, November 2025 GMT
ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দিশানের সেঞ্চুরি, সৌম্য-তানভির জয়ের নায়ক
জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে জয় পেয়েছে খুলনা ও বরিশাল বিভাগ। অন্য দুইটি সিলেট-রংপুর এবং ঢাকা-ময়মনসিংহের ম্যাচ ড্র হয়েছে। খুলনা ২ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রামকে। রাজশাহীর বিপক্ষে ৫৪ রানে জয় পেয়েছে বরিশাল।
খুলনার জয়ের নায়ক সৌম্য সরকার। দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির সুযোগ ছিল তার। একটিতেও তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। জোড়া ফিফটিতে পেয়েছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। স্পিনার তানভীর ইসলাম ৯ উইকেট নিয়ে বরিশালের জয়ের নায়ক।
তিন ম্যাচ ২ জয়, ১ ড্রয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে আছে খুলনা। বরিশাল সমান ম্যাচে ১টি করে ম্যাচ জিতেছে, হেরেছে ও ড্র করেছে। একই অবস্থা চট্টগ্রাম বিভাগের। রান রেটের ব্যবধানে তারা আছে দুই ও তিন নম্বরে।
মঙ্গলবার ১৯ বছর বয়সী মুবিন আহমেদ দিশান সবার নজর কেড়ে নেন। সিলেটের এই ব্যাটসম্যান ৪৫৫ মিনিট ক্রিজে কাটিয়ে ১৪১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। কক্সবাজার স্টেডিয়ামে তার দৃঢ়চেতা ইনিংসে ম্যাচ ড্র করে সিলেট বিভাগ।
নিষ্প্রাণ ড্র হয়েছে ঢাকা ও ময়মনসিংহের লড়াই। মার্শাল এদিন ৭২ রান করেন। আসিনুল ইসলামন ৭৯ রানে অপরাজিত থাকেন। ১০ উইকেটে ৩৩৮ রান করে ঢাকা। ময়মনিসংহ দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৯৭ রান তোলার পর ড্র হয় ম্যাচ। এর আগে তারা প্রথম ইনিংসে করে ৩৩৬ রান। ব্যাটিংয়ে ৭৯ রানের পর বল হাতে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা ময়মনসিংহের শহিদুল ইসলাম।
খুলনার ওপেনার সৌম্য আরো একবার হতাশ করেছেন আজ। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের পর আজ দ্বিতীয় ইনিংসে ৭১ রান করেন। ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় খুলনা ২ উইকেটে জয় পায়। নাঈমের ৫ উইকেটে চট্টগ্রাম ম্যাচ জমিয়ে তুললেও আটে নামা শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটে জয় পায় খুলনা। ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ বলে ৫০ করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
খুলনায় দারুণ বোলিংয়ে বরিশালের তানভীর দলকে জিতিয়েছেন। শেষ দিন জয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ছিল ২৪১ রান, উইকেট ছিল ১০টিই। পেসার ইয়াসিন ও তানভীর ৪টি করে উইকেট নিয়ে দলকে জয়ের স্বাদ দেন। ২৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে ১৯১ রানে গুটিয়ে যায় রাজশাহী বিভাগ।
ঢাকা/ইয়াসিন