2025-11-11@13:26:25 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«জ ল ই সনদক»:

    বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, একটি দল জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ঠেকিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাচ্ছে। একই সঙ্গে কোনোভাবেই দেশে ফ্যাসিবাদ ফিরতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে ৮ দলের সমাবেশে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন মামুনুল হক। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ জারি ও নভেম্বর মাসেই গণভোট আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘তারা (বিএনপি) জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ঠেকিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাচ্ছে। পরিষ্কার ঘোষণা করছি, রক্ত দিয়ে যে ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, প্রয়োজনে আবার রক্তের সাগর প্রবাহিত হবে, তবু বাংলার মাটিতে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে না।’জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের...
    বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘‘জুলাই সনদ নিয়ে অনেক কথাবার্তা হচ্ছে। আমি মনে করি—জুলাই সনদ দেশের জনগণের প্রয়োজন নেই। কিছু ব্যক্তি যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, যারা ভবিষ্যতে বাংলাদেশে বসবাস করতে গেলে বিভিন্ন প্রশ্নের মুখে পড়বেন; তাদের জন্য হয়তো প্রয়োজন আছে।’’ শনিবার (১ নভেম্বর) ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের আয়োজনে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে তিনি এই কথা বলেন। আরো পড়ুন: রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন একাত্তরের গণহত্যার জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ চান আলাল হাফিজ উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘‘এই ধরনের সনদের আমাদের প্রয়োজন নেই। আমাদের প্রয়োজন–একটা পার্লামেন্ট। যেখানে আগামী দিনের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। যেই পার্লামেন্ট এই সনদকে বাস্তবায়িত করবে এবং আগামী গণতন্ত্রকে...
    বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “জুলাই সনদ আমাদের সবারই প্রত্যাশা ছিল। অনেকগুলো মিটিংয়ের মধ্য দিয়ে এটি তৈরি হয়েছে। যদিও এখানে কিছু প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি হিসাব-নিকাশ আছে। কিন্তু এরপরেও আলহামদুলিল্লাহ, যতটুকু হয়েছে, এটা বাংলাদেশের জন্য নতুন ইতিহাস, নতুন মাইলফলক। তো এই সনদ স্বাক্ষর হয়েছে। এটাকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য অবশ্যই গণভোট আয়োজন করা দরকার।” বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) শাখা ছাত্রশিবিরের আয়োজিত ২০২৪-২৫ বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। আরো পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসার শিক্ষার্থীসহ আহত ৮ ইবিতে ছাত্রীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ তিনি বলেন, “যদিও আইনি ভিত্তি অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে করা হয়, কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা হলো একটি অর্ডিন্যান্স অন্য একটি দল এসে বিভিন্ন সময়ে সেটা আবার পরিবর্তন করে ফেলে।...
    সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) সংসদ নির্বাচন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে নভেম্বরে গণভোট আয়োজনসহ পাঁচ দাবিতে নতুন কর্মসূচি দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও সমমনা সাতটি দল। তাদের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামীকাল সোমবার (২০ অক্টোবর) রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল, ২৫ অক্টোবর সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল এবং ২৭ অক্টোবর জেলা শহরগুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের। সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার জুলাই সনদে সই করার পরও রাজপথে কর্মসূচি দেওয়ার ব্যাখ্যা দেন।জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, এখনো জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং এ সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গণভোট আয়োজনের কাজ বাকি রয়ে গেছে। জুলাই সনদেও বাস্তবায়ন আদেশ ও...
    জুলাই বিপ্লবে শহীদ মীর মুগ্ধের বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, ‘‘জুলাই সনদকে শুধুমাত্র রাজনৈতিক ঘোষণা নয়, বরং আইনি ও সাংবিধানিক দলিল হিসেবে সংসদে প্রণয়ন করতে হবে।’’ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরে আয়োজিত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। মীর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, “জনগণের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাইলে এই সনদকে সংসদের প্রথম দিন থেকেই কার্যকর করতে হবে। শুধু প্রতীকী ঘোষণায় চলবে না, প্রয়োজন বাস্তব পদক্ষেপ।’’ তিনি বলেন, ‘‘সরকারকে আগে পরিষ্কারভাবে জানাতে হবে, এই সনদের আইনি ভিত্তি কী এবং কার্যকর হওয়ার তারিখ কবে থেকে। আমরা শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে চাই, এই সনদের প্রতিটি ধারা যেন সংসদে আলোচনার মাধ্যমে আইন হিসেবে স্বীকৃতি পায়।’’ শহীদ মুগ্ধের বাবা বলেন, ‘‘জুলাই আন্দোলনে নিহত ও আহতদের...
    রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়া পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তাতে বলা হয়েছে, বিদ্যমান সংবিধান বা অন্য কোনো আইনে ভিন্নতর কিছু থাকলে সে ক্ষেত্রে এই সনদের বিধান/প্রস্তাব/সুপারিশ প্রাধান্য পাবে। সনদের বৈধতা, প্রয়োজনীয়তা কিংবা জারির কর্তৃত্ব সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না।গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দলগুলোর কাছে সমন্বিত খসড়া পাঠানো হয়। এতে সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা রয়েছে। যদিও বাস্তবায়ন পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়নি। জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া এবং বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হতে পারে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন। আগামী সপ্তাহে বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পরিকল্পনা রয়েছে কমিশনের। বাস্তবায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত হওয়ার পর সব দল সই করার মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদ চূড়ান্ত রূপ পাবে। খসড়ায় জুলাই জাতীয় সনদকে ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দলিল’ হিসেবে...
    জুলাই জাতীয় সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়নের পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল রোববার প্রথম দিনের বৈঠকে ছয়জন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনায় এ বিষয়ে একাধিক বিকল্প পরামর্শ এসেছে। এর মধ্যে আছে গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়ন, জুলাই সনদকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের মতামত গ্রহণ (রেফারেন্স), বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায় কি না, তা দেখা।গতকাল জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে আইন ও সংবিধানবিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা হয়। ওই আলোচনায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এ সময় অধ্যাদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়টিও আলোচনায় আসে। তবে এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও উঠে আসে। সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য কমিশন আরও কয়েকজন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করবে...
    রাষ্ট্রের কোন কোন ক্ষেত্রে কী কী সংস্কার আনা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হলেও এখন পর্যন্ত জুলাই জাতীয় সনদের খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। অন্যদিকে প্রস্তাবিত সংস্কারের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত বা আলোচনা হয়নি।বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করা বা জুলাই সনদকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনা না হলে বেশ কিছু দলের সনদে সই না করার আশঙ্কা আছে। তাই এ বিষয়ে একটি ঐকমত্য হওয়ার পরই জুলাই জাতীয় সনদ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করা হতে পারে। এ কারণে দলগুলোর স্বাক্ষর নিয়ে জুলাই সনদ গ্রহণে একটু দেরি হতে পারে।বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নিজেরা আগে আলোচনা করবে। সনদের খসড়া চূড়ান্ত করার পর বাস্তবায়ন পদ্ধতি বা প্রক্রিয়া বিষয়ে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার কথা ভাবছে কমিশন। জুলাই...
۱