বেরোবিতে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের কমিশন পুনর্গঠন
Published: 11th, November 2025 GMT
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের জন্য ছয় সদস্যের নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ১১৭তম (জরুরি) সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলীর সভাপতিত্বে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরো পড়ুন:
যৌন হয়রানি: বেরোবি শিক্ষককে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
ব্রাকসুর গঠনতন্ত্র সংশোধনে পাঁচ প্রস্তাব
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল সংসদ গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা ২০২৫ অনুযায়ী সিন্ডিকেটের অনুমোদনক্রমে এই কমিশন পুনর্গঠন করা হয়েছে।
পুনর্গঠিত নির্বাচন কমিশনে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড.
বাকি নির্বাচন কমিশনারগণ হলেন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস্ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আমির শরীফ, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মাসুদ রানা, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার সরকার, ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোহসীনা আহসান এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. হাসান আলী।
ঢাকা/সাজ্জাদ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ভ গ র সহয গ
এছাড়াও পড়ুন:
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় অর্থের বিকল্প সংস্থান খোঁজা জরুরি: ওরলা মারফি
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক সহায়তা ২০২৩ সালের পর থেকে কমছে। এ ধারা এ বছরও অব্যাহত রয়েছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে কক্সবাজারে শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সহায়তায় অর্থের বিকল্প সংস্থান খুঁজে নেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকায় একটি হোটেলে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেছেন ডক্টরস উইদআউট বর্ডার্সের (এমএসএফ) এদেশীয় প্রতিনিধি ওরলা মারফি। বাংলাদেশে জরুরি চিকিৎসা সেবায় আন্তর্জাতিক সংস্থাটির কার্যক্রমের নানা দিক নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়।
ওরলা মারফি জানান, এমএসএফকে তহবিলের জন্য অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মতো দাতাগোষ্ঠী কিংবা সরকারের ওপর নির্ভর করতে হয় না। মূলত ব্যক্তিগত পরিসরে আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে এমএসএফের ৯০ শতাংশ তহবিল সংগ্রহ করা হয়। ফলে সামগ্রিকভাবে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তায় ঘাটতি দেখা দিলেও এর রেশ এমএসএফের কর্মকাণ্ডে পড়েনি।
রোহিঙ্গাদের জন্য আর্থিক সহায়তায় তহবিল ঘাটতির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ওরলা মারফি বলেন, পরিস্থিতি এখন যে জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে, তাতে রোহিঙ্গাদের জন্য বিকল্প অর্থের সংস্থান খুঁজে নেওয়াটা জরুরি হয়ে গেছে। কারণ, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি। আবার মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আসার প্রবণতাও বন্ধ হয়নি। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। ফলে চাপ তৈরি হচ্ছে।
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের পরিবেশ তৈরি হয়নি উল্লেখ করে এমএসএফের এদেশীয় প্রতিনিধি বলেন, ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে রাখাইনে এমএসএফের মানবিক সহায়তা বন্ধ হয়ে গেছে। আর সেখানকার সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি যা–ই হোক না কেন সেখানে মানবিক সহায়তা চালু রাখা প্রয়োজন।
আরও পড়ুনতহবিল–সংকট কাটলে দ্রুতই রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা কেন্দ্রগুলো চালু হবে: ইউনিসেফ০৩ জুন ২০২৫