2025-10-21@06:20:19 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«এস আলম র সময়»:
চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকার সময় নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা–কর্মচারীদের নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে এস আলম গ্রুপ। তখন পালিয়ে যান গ্রুপ–সংশ্লিষ্ট শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। এখন এস আলমের সময়ে নিয়ম না মেনে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা আঁটছে ব্যাংকটির বর্তমান কর্তৃপক্ষ। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে এরই মধ্যে প্রায় সাড়ে চার হাজার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। একদিকে চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে, অন্যদিকে নতুন জনবল নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে ব্যাংকটি।এস আলমের নিয়ন্ত্রণে থাকার সময় ইসলামী ব্যাংক থেকে নামে–বেনামে প্রতিষ্ঠানটি ৮০ হাজার কোটি টাকা তুলে নেয়। এসব ঋণের সবই এখন খেলাপি হয়ে পড়েছে। ফলে ব্যাংকটির প্রায় অর্ধেক ঋণই এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। বিপুল ঋণখেলাপির কারণে ব্যাংক মূলধনের ঘাটতিতে পড়েছে। গত জুন শেষে ব্যাংকটির মূলধনের...
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংস করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন। তিনি বলেন, ‘একজন মাত্র ব্যক্তি যেমন একটি ব্যাংক ধ্বংস করে দিতে পারে। উল্টোভাবে এক-দুজন সৎ পরিচালকও একটি ব্যাংকের সফলতার জন্য যথেষ্ট।’ আজ রোববার ‘ব্যাংক খাতের সংকট, সংস্কার ও নিয়ন্ত্রণ’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় এসব মন্তব্য করেন মাসরুর আরেফিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে মাসরুর আরেফিন আরও বলেন, দেশের ব্যাংক খাতে মোট ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ কোটি টাকা, এর মধ্যে প্রায় ১১ লাখ কোটি টাকা সমস্যাপূর্ণ (ডিট্রেসড) অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে ব্যাংকের সংখ্যা ৬০টি। বিদেশি ব্যাংক বাদ দিয়ে স্থানীয় ব্যাংক রয়েছে ৫০টি। এর মধ্যে কমবেশি ৪০টি ব্যাংক মানসম্মত নয়। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১৫টি ব্যাংককে বলা হচ্ছে...
মাঝে কিছুটা বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় দফায় আবারও অস্বাভাবিক হারে দর বাড়ছে তালিকাভুক্ত এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের। গতকাল বৃহস্পতিবারসহ সর্বশেষ চার দিনই দিনের সার্কিট ব্রেকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ হারে বাড়ছে শেয়ারটির দর। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৪৯ শতাংশ। নতুন করে একই পথে হাঁটছে শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার। গত চার দিনে এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ২২ শতাংশ হারে। শেয়ারবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসায়িক গ্রুপ এস আলম এবং বেক্সিমকোভুক্ত কোম্পানিগুলো সংকটাবস্থার মধ্যে চলছে। এ অবস্থায় এদের কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি স্বাভাবিক ঘটনা নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, এ দুই কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধির ঘটনা পরিকল্পিত। কারসাজি চক্রের সম্পৃক্ততা আছে এমন তথ্য তারা নানা সূত্রে পেয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারির প্রথম দফার রাতারাতি দর বৃদ্ধির সময় কোম্পানি দুটির উদ্যোক্তা-সংশ্লিষ্টরা বেনামে শেয়ার বিক্রি...
আলোচিত ব্যবসায়ী মো. সাইফুল আলম এবং তাঁর পরিবারের কর ফাঁকির অনুসন্ধানে নেমে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)। গতকাল বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত ‘কর ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির কর্মশালায়’ এসব তথ্য তুলে ধরেন সিআইসির মহাপরিচালক আহসান হাবিব। ব্যাংক খাতে এস আলমের লুটপাটের তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরে তিনি বলেন, ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। ১০টি কম্পিউটারে সাতজন কর্মকর্তা এক মাস ধরে এন্ট্রি দিয়েও শেষ করতে পারেননি লেনদেনের হিসাব। এর মধ্যে ৩৬ হাজার কোটি টাকা ৩০ জুন পর্যন্ত পাঁচ বছর ব্যাংকে স্থিতি ছিল। ৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা ব্যাংক সুদ পেয়েছে। এর অধিকাংশই তারা আয়কর নথিতে...
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি থেকে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণের নামে জালিয়াতি করে নেয়া টাকাগুলো উত্তোলনও করা হতো অস্বাভাবিকভাবে। টাকা উত্তোলনে কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেনি এস আলমের প্রতিষ্ঠান ফেমাস ট্রেডিং করপোরেশন, রেইনবো করপোরেশন, আনাস এন্টারপ্রাইজ, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন ও সোনালী ট্রেডার্স। এসব প্রতিষ্ঠানের চলতি হিসাব থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে ১ হাজার ৯৮৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়। আর ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত সময়ে এসব হিসাবসমূহ হতে প্রায় ৩ হাজার ২৪৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়। এছাড়া, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখার সাসপেন্স অ্যাকাউন্ট ডেবিট করে এস আলম গ্রুপকে নগদ টাকা প্রদান ও এস আলম গ্রুপ পরিচালিত...
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে দেশের সর্ববহৎ বাণিজ্যিক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার পরই এই ব্যাংকটি ধীরে ধীরে দুর্বল হতে থাকে। এস আলম গ্রুপ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে বেনামে ঋণের নামে ব্যাংকটি থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা বের করে নেয়া হয়। একটা পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকের তালিকায় চলে আসে এক সময়ের শক্তিশালী এই ইসলামী ব্যাংকের নামও। আর ঋণের নামে জালিয়াতি করে নেয়া টাকা উত্তোলনেও কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেনি এস আলমের পাঁচটি প্রতিষ্ঠান ফেমাস ট্রেডিং করপোরেশন, রেইনবো করপোরেশন, আনাস এন্টারপ্রাইজ, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন ও সোনালী ট্রেডার্স। এসব প্রতিষ্ঠানের চলতি হিসাব থেকে অস্বাভাবিক বিধিবহির্ভূতভাবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে ১...