জাতীয় নাগরিক পার্টির-এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার ঘটনায় তিনি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। 

রোববার এ তথ্য নিশ্চিত করেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব। 

তিনি বলেন, ঢাকার দিকে আসার সময় গাজীপুরে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় পেছন থেকে ১০-১২টা মোটরসাইকেল এসে হাসনাতের ওপর হামলা করে। এতে হাসনাত আহত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকায় ফিরছেন। 

সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এনসিপির আরেক নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, গাজীপুরের চান্দনায় হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলা হয়েছে। আশপাশে যারা আছেন দ্রুত এগিয়ে আসেন, প্লিজ।

একই তথ্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, হাসনাতের গাড়িতে ১০-১২ জন সন্ত্রাসী গাজীপুর এলাকায় হামলা করেছে। গাড়ির গ্লাস ভেঙে গিয়েছে, হাত রক্তাক্ত হয়েছে। আশেপাশে যারা আছেন হাসনাতকে প্রটেক্ট করুন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আহত এনস প

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে রিমান্ড শেষে ছাত্রলীগ নেতা হানিফ কবিরকে আদালতে প্রেরণ 

বন্দরে অপরেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে ধৃত জেলা ছাত্রলীগের সহ- সভাপতি হানিফ কবির (৩৭)কে ১ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

গত সোমবার (১০ নভেম্বর) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১১(১১)২৫ নং মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করলে  বিজ্ঞ আদালত রোববার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে  জিজ্ঞাসাবাদ জন্য ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা তাকে পুনরায় আদালতে প্রেরণ করা হয।

এর আগে গত রোববার (৯ নভেম্বর)  রাতে বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের চর ইসলামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

রিমান্ডপ্রাপ্ত ছাত্রলীগ নেতা হানিফ কবির বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের চর ইসলামপুর এলাকার মৃত রফিক সরদারের ছেলে।

জানা গেছে, গত ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৯টায় বন্দর থানার  ঢাকা টু চট্টগ্রাম মহাসড়কের কেওঢালা মেগাসিটি ফিলিং স্টেশনের সামনে পাঁকা রাস্তার উপরে
জড়ো হয় নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামীলী ও অঙ্গ সংগঠন ৫০/৫৫ জনের একটি দল।

পরে তারা শেখ হাসিনা ও অয়ন ওসমানের ব্যানারে একটি ঝটিকা মশাল মিছিল বের করলে তা পুলিশের নজরে আসলে ওই সময় পুলিশ উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ঘটনাস্থলে আসলে ওই সময় ১৫/২০টি মোটরসাইকেল যোগে বি়ভিন্ন শ্লোগান দিতে দিতে দ্রুত  ঢাকা দিকে চলে যায়।

পরে পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে জেলা ছাত্রলীগ নেতা হানিফ কবিরকে গ্রেপ্তার করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ