পাহাড়, হ্রদ, ঝরনা—সবই আছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের টানে ছুটে আসেন দূর-দূরান্তের অসংখ্য পর্যটক। তবে অপ্রতুল পর্যটকদের আবাসনের ব্যবস্থা। রয়েছে নিরাপত্তাসংকটও, যা বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে পর্যটনের বিকাশে। এমনই অবস্থা চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার। উপজেলাটিতে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা সত্ত্বেও পর্যটনবান্ধব অবকাঠামো গড়ে তুলতে মনোযোগ নেই সরকারি সংস্থাগুলোর।

মিরসরাইয়ের জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ মহামায়া; খৈয়াছড়া ঝরনা, নাপিত্তাছড়া ঝরনা, সোনাইছড়ি হ্রদ ও ঝরনা, রূপসী ঝরনা, বাউয়াছড়া হ্রদ, মেলকুম ট্রেইল, সোনাপাহাড়, হিলসডেল মাল্টি ফার্ম ও মধুরিমা রিসোর্ট, মিরসরাই-নারায়ণহাট সড়ক, আরশিনগর ফিউচার পার্ক, মুহুরী প্রকল্প, ডোমখালি সৈকত ও মিরসরাই জাতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের খইয়াছড়া ঝরনার ট্রেইল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম রসর ই

এছাড়াও পড়ুন:

সাদাপাথরে পর্যটকবাহী ছাড়া সবধরনের নৌ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা

সিলেটের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র সাদাপাথরে পর্যটকবাহী ছাড়া বাকি সবধরনের নৌকা চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। বালু ও পাথর লুট ঠেকাতে এই উদ্যোগ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। 

শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে মাইকিং করে এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ধলাই সেতুর ৫০০ মিটার নিচ থেকে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র পর্যন্ত শুধুমাত্র পর্যটকবাহী নৌকা চলাচল করতে পারবে। এই এলাকায় অন্য কোনো নৌকা চলাচল করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ তার ফেসবুক পেজে এই নির্দেশনার ভিডিও শেয়ার করেছেন। 

তিনি জানান, নির্দেশনা ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়েছে। যারা এই আদেশ অমান্য করবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ধলাই সেতুর আশপাশে দীর্ঘদিন ধরে বালু লুট হচ্ছিল। এছাড়া সাদাপাথর এলাকা থেকে পাথর লুট করছিল দুর্বৃত্তরা। বালু ও পাথর লুট বন্ধে প্রশান নতুন এ নির্দেশনা জারি করেছে। এর আগে সাদাপাথর লুটের ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। প্রশাসন কঠোর অবস্থান নেয়। সাদাপাথর লুটে জড়িত থাকার অভিযোগে উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাহাব উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

ঢাকা/নূর/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাদাপাথরে পর্যটকবাহী ছাড়া সবধরনের নৌ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা