আওয়ামী লীগকে অতি দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে : এবিএম সিরাজুল মামুন
Published: 10th, May 2025 GMT
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচার এবং নারী সংস্কার কমিশন ও প্রস্তাবনা বাতিলের দাবিতে খেলাফত মজলিস নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর শাখার যৌথ উদ্যোগে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকাল চারটায় চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
খেলাফত মজলিসের নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা আহমদ আলীর সভাপতিত্বে উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব এবিএম সিরাজুল মামুন। প্রধান বক্তার বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় উলামা সম্পাদক মুফতী আলী হাসান উসামা।
এসময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন দেশবরেণ্য অসংখ্য আলেম ওলামা কেরামগন সহ লক্ষ লক্ষ বিনা অপরাধ মানুষদেরকে নির্বিচারে জেল জুলুম সহ নানান নির্যাতন করেছে খুনি হাসিনা সরকার।
শুধু তাই নয় আলেমসমাজ সহ মাদরাসার অবুজ শিশুদের মতিঝিলের শাপলাচত্বরে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে এই খুনি হাসিনা সরকার। তাই সন্ত্রাসী দল হিসাবে এই দলকে অতি দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে। নাহলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলবো।
মহানগর সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতী শেখ শাব্বীর আহমাদের পরিচালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন- মহানগর সভাপতি হাফেজ কবির হোসাইন, জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মিজানুর রহমান, মহানগর সহ-সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ শাহআলম, মাওলানা এনায়েতুল্লাহ মাদানী, ডাঃ শামীম ভূঁইয়া, ফতুল্লা থানা সভাপতি কামরুল হাসান পায়েল, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা সভাপতি নুর মোহাম্মদ খান, জেলা সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতী আব্দুল গনী, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আব্দুল ওয়াদুদ, সদর থানা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার হাফেজ আওলাদ, বন্দর থানা পূর্ব সভাপতি মুফতী আবুল কাশেম, ভৈরব উপজেলা সভাপতি মাওলানা সাইফুল ইসলাম সাহেল, রুপগঞ্জ থানা সভাপতি মাওলানা নোমান আহমদ, সোনারগাঁও থানা সভাপতি মুফতী সিরাজুল ইসলাম, মহানগর উলামা সম্পাদক মুফতী নুর হুসাইন নূরানী, ইসলামী যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক মাইদুল ইসলাম, মহানগর ডাঃ মোতাহার হুসাইন, জেলা সভাপতি রিফাত আহমদ সাজিদ, ইসলামী ছাত্র মজলিসের মহানগর সভাপতি মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ, প্রমুখ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ ইসল ম মজল স
এছাড়াও পড়ুন:
ইতিহাস লেখার ক্ষেত্রে মওদুদ আহমদের সমালোচনা নেই: মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মওদুদ আহমদ নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে ইতিহাসচর্চা করতেন। রাজনীতিবিদ হিসেবে মওদুদ আহমদের কিছুটা সমালোচনা বা বিতর্ক থাকতে পারে, তবে ইতিহাস লেখার ক্ষেত্রে তাঁর খুব বেশি সমালোচনা করার সুযোগ আছে বলে মনে হয় না।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য প্রয়াত মওদুদ আহমদের লেখা ‘ডিমাইজ অব ডেমোক্রেসি: বাংলাদেশ অন দ্য ওয়ে টু এ ফেইলড স্টেট ২০০৯-২০১৯’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব এ কথা বলেন।
এটি মওদুদ আহমদের লেখা শেষ বই। ২০০৯-১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের তীব্র সমালোচনা করে বইটি লেখা হয়। আওয়ামী লীগের শাসনামলের বর্ণনা দিয়ে বইটিতে নির্বাচনে কারচুপি, ভিন্নমতের দমন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করার বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
মওদুদ আহমদের লেখা ‘ডিমাইজ অব ডেমোক্রেসি: বাংলাদেশ অন দ্য ওয়ে টু এ ফেইলড স্টেট ২০০৯-২০১৯’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে