বাংলাদেশ দলের হয়ে আগের রাতে শারজাহতে ম্যাচ জয়ে ভূমিকা রেখেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। এর ২৪ ঘণ্টার মাথায় নামলেন আইপিএলের মঞ্চে, দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে। গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে হেরে গেলেও মুস্তাফিজ ছিলেন নিজের চেনা ছন্দে। প্রথম দুই ওভারে মাত্র ১৩ রান খরচ করেন, পরে আরেকটি ওভারে দিলেন ১১ রান। তবে দলীয় ব্যর্থতায় দিল্লিকে হারতে হয় ১০ উইকেটের ব্যবধানে।

২০০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় গুজরাটের ব্যাটিং শুরুটা ছিল আগ্রাসী। মাত্র তিন ওভারেই তুলে ফেলে ৪৩ রান। তখনই আক্রমণে আসেন মুস্তাফিজ। প্রথম ওভারেই দেন মাত্র ৬ রান, কোনো বাউন্ডারি হজম না করেই। দ্বিতীয় ওভারে একটি বাউন্ডারি খেলেও রান দেন কেবল ৭। চতুর্থ ওভারে এসেও ছিলেন নিয়ন্ত্রিত, দেন ১১ রান।

মুস্তাফিজ ছাড়াও দুশমন্থ চামিরা চেষ্টা করেছেন রান চেপে ধরতে, কিন্তু কেউই সাফল্যের মুখ দেখাতে পারেননি। ওপেনার সাই সুদর্শন ৩০ বলেই তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। অন্যদিকে শুভমান গিল ধীরে শুরু করলেও পরে বিধ্বংসী রূপ নেন। সুদর্শন ফিফটির পর কুলদীপ যাদবকে ছক্কা মেরে ৫৬ বলে তুলে নেন সেঞ্চুরি। শেষ পর্যন্ত কোনো উইকেট না হারিয়ে ১ ওভার হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে গুজরাট টাইটান্স।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দ ল ল ক য প ট লস ম স ত ফ জ র রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

পোল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. ময়নুল ইসলামের পোল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি আন্দ্রেজ দুদার কাছে তার পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

বুধবার (২ জুলাই) পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পরিচয়পত্র পেশ অনুষ্ঠান উপলক্ষে পোল্যান্ড সেনাবাহিনী রাষ্ট্রদূতকে গার্ড অব অনার দেয়।

রাষ্ট্রপতি আন্দ্রেজ দুদা আন্তরিকভাবে রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান এবং তার দায়িত্ব পালনে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রাষ্ট্রদূত ময়নুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে পোল্যান্ডের রাষ্ট্রপতির প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

তিনি বাংলাদেশ ও পোল্যান্ডের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শিক্ষা, জনশক্তি, প্রযুক্তি ও সাংস্কৃতিক বিনিময়সহ বহুমাত্রিক সহযোগিতা আরো জোরদার করার প্রতি তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালু করার বিষয়টি বিশেষভাবে তুলে ধরেন।

পরিচয়পত্র পেশের পর রাষ্ট্রদূত পোল্যান্ডের ইতিহাস ও আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ‘অজানা সৈনিকদের সমাধি’তে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ঢাকা/হাসান/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ