যমুনা ফ্রিজসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্স কিনলেই নিশ্চিত উপহার
Published: 19th, May 2025 GMT
পবিত্র ঈদুল আজহা সমাগত। আর ঈদকে কেন্দ্র করে দেশের ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার চাঙ্গা হয়ে ওঠে। কোরবানির ঈদের সময়ে আমাদের দেশে রেফ্রিজারেটরের চাহিদা ও বিক্রি বেড়ে যায়। সাধারণ প্রয়োজনের পাশাপাশি কোরবানির মাংস সংরক্ষণে ফ্রিজ বা ডিপ ফ্রিজ কেনেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও অন্যান্য ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা এ সময় বাড়ে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দেশব্যাপী বিদ্যুৎ সংযোগ এবং মানুষের জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের ফলে প্রতিনিয়ত গৃহস্থালি কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের হোম অ্যাপ্লায়েন্স। গত এক দশকে ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স শিল্প খাতে বিপুল অগ্রগতি হয়েছে। এক সময় যা ছিল নিতান্তই শখের, বর্তমানে তা প্রয়োজনীয় উপকরণ।
আমাদের দৈনন্দিন ব্যস্ত জীবনকে সহজ করতে ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মানুষ তার প্রয়োজনের তাগিদে এসব পণ্য কিনে থাকে। বর্তমান সময়ে নানাবিধ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও দেশে রেফ্রিজারেটরসহ ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার আশাব্যঞ্জক। শহর কিংবা গ্রাম, উচ্চবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্ত, এমনকি নিম্ন আয়ের মানুষের ঘরেও স্থান করে নিয়েছে এসব পণ্য । তা ছাড়া স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় দেশীয় পণ্যের দাম ক্রেতার সাধ্যের মধ্যে। এই বিষয়ও ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্সের বাজার বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
কনজিউমার ইলেকট্রনিকস জগতে যমুনার পথচলা শুরু ২০১৪ সালে। যদিও দেশীয় বাজারে রেফ্রিজারেটর ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবসায় দেশের কোম্পানিগুলো দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। কিন্তু ভালো মানের পণ্য সরবরাহের ঘাটতি থেকেই আমাদের গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান (প্রয়াত) নুরুল ইসলাম বাবুল মনে করেছিলেন, ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে জনগণের দুয়ারে সেরা পণ্য পৌঁছে দিতে হবে। সে লক্ষ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস বৃহৎ পরিসরে ইলেকট্রনিকস হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন শুরু করে। আধুনিক যন্ত্রপাতি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, দক্ষ জনবল, উন্নত কাঁচামাল, প্রতিনিয়ত উদ্ভাবনী ও উৎকর্ষ সাধনের ফলে যমুনা আজ দেশের এক নম্বর কোয়ালিটি ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড।
যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস দেশের বেস্ট কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। আমাদের উৎপাদিত হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মধ্যে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ব্লেন্ডার, জুসার, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, ইনডাকশন ও ইনফারেড কুকার, গ্যাসস্টোভসহ অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স রয়েছে। ক্রমবর্ধমান চাহিদা ও ক্রেতাসন্তুষ্টির দিকে নজর রেখে যমুনা ইলেকট্রনিকস নিত্যনতুন প্রযুক্তি, উন্নত কাঁচামাল ও এক দল নিবেদিতপ্রাণ দক্ষ জনবল দিয়ে নিজস্ব কারখানায় এসব পণ্য তৈরি করছে।
উদ্ভাবন যে কোনো পণ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজার চাহিদা ও ভোক্তাদের রুচির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সর্বশেষ প্রযুক্তিগত অগ্রসরতা নিয়ে কাজ করছি আমরা। যে কারণে আমাদের ব্র্যান্ডের বার্তা– ‘অধিকতর স্মার্ট জীবনের জন্য উদ্ভাবন’। আমরা প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন ফিচার ও ডিজাইনের ইলেকট্রনিকস পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে নিরলস কাজ করছি।
আমাদের রেফ্রিজারেটরের বিক্রয়োত্তর সার্ভিস প্রায় নেই বললেই চলে। প্রতি ৫ বছরে কম্প্রেসার পরিবর্তনের হার ১ শতাংশের নিচে, যা বাজারে প্রচলিত রেফ্রিজারেটর থেকে অনেক কম। বাংলাদেশে একমাত্র যমুনা রেফ্রিজারেটরই তার উৎপাদন প্রক্রিয়ার কোথাও সিলিকন জেল ব্যবহার করে না। আমাদের ফ্রিজে ‘আর৬০০এ’ গ্যাস ব্যবহৃত হয়, যা পরিবেশবান্ধব, মানবদেহের ক্ষতি করে না। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে খাবারের মান ঠিক থাকে এবং বিদ্যুৎ খরচ ৭০ শতাংশ কম হয়। সব ধরনের ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী যমুনা রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন সাইজ, ডিজাইন, ক্যাপাসিটি ও দামে পাওয়া যাচ্ছে। রেগুলার রেফ্রিজারেটর মডেল ছাড়াও আমাদের রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির স্মার্ট ডাবল ডোর, টি ডোর ও ক্রস ডোর রেফ্রিজারেটর, যেগুলো ইতোমধ্যে বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
আমাদের কারখানায় গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে রেফ্রিজারেটর উৎপাদন করা হয়।
যমুনা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নানাবিধ সুবিধা-সংবলিত এসি বাজারে এনেছে। ইতোমধ্যে আমরা ফাইভি এআই ইনভার্টার প্রযুক্তির যুগান্তকারী এসি বাজারে এনেছি। যমুনা স্মার্ট ইনভার্টার এসিতে রয়েছে ‘পিএম টু পয়েন্ট ফাইভ’ ফিল্টার, যা ঘরের ভেতর থাকা ক্ষুদ্রতম ধূলিকণা পরিশোধন এবং বাতাসের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করে। যমুনা এসির ‘কোল্ড প্লাজমা টেকনোলজি’ ঘর রাখে সংক্রমণমুক্ত এবং শরীরের চাঞ্চল্য বাড়ায়। একই সঙ্গে যমুনা এসির বিশেষ ফিল্টারের কারণে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় থাকে। এ ছাড়া যমুনা এসি বাতাসের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ এবং ঘরের বাজে দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। সবকিছুই একসঙ্গে রয়েছে একমাত্র যমুনা এসিতে, যা নিশ্চিত করে ৯৯ শতাংশ বিশুদ্ধ বাতাস। যমুনা এসির রিমোটের ক্লিন বাটন চেপে এসির জমে থাকা ধূলিকণা ও দুর্গন্ধ দূর করে খুব সহজেই। যমুনা এসির শক্তিশালী অ্যান্টিভাইরাস ফিল্টার ভাইরাসকে প্রতিরোধ করে।
ঈদের খুশিকে বেশি বেশি উদযাপন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস নিয়ে এসেছে ডাবল খুশি অফার (সিজন-৩)। ক্রেতাসাধারণ এই ঈদে যমুনা প্লাজা, ডিলার শপ কিংবা অনলাইনে যমুনা রেফ্রিজারেটর বা অন্যান্য হোম অ্যাপ্লায়েন্স কিনে রেজিস্ট্রেশন করেই জিতে নিতে পারবেন ঈদ উপহার আর লটারির মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে একাধিক ভাগ্যবান পেয়ে যেতে পারেন বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ। এ ছাড়া সব পণ্যে নগদ ডিসকাউন্ট তো থাকছেই।
এক সময়ের পুরোপুরি আমদানিনির্ভর হোম অ্যাপ্লায়েন্স শিল্প বর্তমানে দেশীয় উদ্যোক্তাদের সফল পরিচালনায় শিল্প হিসেবে আমাদের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে। কর, ভ্যাট, কাস্টমস শুল্কের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা এ শিল্পের অগ্রগতিকে কিছুটা শ্লথ করেছে। আমরা আশা করব, সরকারি নীতি সহায়তা এ শিল্পের অগ্রগতিকে আরও বেগবান করবে।
লেখক: ডিরেক্টর (মার্কেটিং), যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদে স্ত্রী ও বাবা-মাকে নিয়ে যান শ্বশুরবাড়ি, ফিরে দেখেন ঘর থেকে কোটি টাকার স্বর্ণালংকার চুরি
তরুণ ব্যবসায়ী আসিফ তাঁর স্ত্রী ও বাবা-মাকে নিয়ে রাজধানীর ডেমরার মুসলিমনগরে নিজেদের ছয়তলা বাড়ির তৃতীয় তলায় বসবাস করেন। ঈদুল আজহার দুই দিন পর (৯ জুন) আসিফ তাঁর স্ত্রী, বাবা-মাকে নিয়ে মুন্সিগঞ্জে শ্বশুরবাড়িতে যান। এক দিন শ্বশুরবাড়িতে থেকে ১০ জুন রাত আটটায় মা খালেদা আক্তারকে সঙ্গে নিয়ে আসিফ ডেমরার নিজের বাসায়। আসিফ দেখতে পান শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগে দরজার তালা যেমন লাগিয়ে গিয়েছিলেন, ঠিক তেমনই রয়েছে। কিন্তু ঘরে ঢুকে তাঁরা দেখতে পান, ড্রয়িং রুমের মেঝেতে এলোমেলোভাবে জামাকাপড় পড়ে আছে।
আসিফের মা দেখতে পান, তাঁর কক্ষের আলমারি ভাঙা। তখন আলমারির বিশেষ জায়গায় লুকিয়ে রাখা স্বর্ণালংকার খুঁজতে থাকেন তিনি। কোথাও স্বর্ণালংকারের ব্যাগ খুঁজে না পেয়ে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করেন। আসিফ তখন মাকে সান্ত্বনা দিতে থাকেন। পরে আসিফ নিজের শয়নকক্ষে গিয়ে দেখতে পান, বাসার কাপড়চোপড় এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। আলমারির দরজার তালা ভাঙা। তখন আলমারিতে রাখা স্ত্রীর স্বর্ণালংকারের ব্যাগ দেখতে না পেয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। আসিফ তখন বাসার অন্য আরেকটি আলমারির দিকে খেয়াল করেন। দেখতে পান সেই আলমারির তালাও ভাঙা। আলমারির বিশেষ জায়গায় লুকিয়ে রাখা স্বর্ণালংকারের সেই ব্যাগও সেখানে নেই। স্ত্রী, মা, নানি, মামির সব স্বর্ণালংকার চুরি হওয়ায় আসিফ তখন আরও হতাশ হয়ে পড়েন।
একপর্যায়ে আসিফ বাসার তৃতীয় তলার আরেকটি শয়নকক্ষের জানালার একটি গ্রিল কাটা অবস্থায় দেখতে পান। আসিফের মা সেখানে এসে তাঁকে বলেন, ‘আসিফ, আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে…।’
আসিফ তখন মুন্সিগঞ্জে অবস্থান করা তাঁর স্ত্রীকে ফোন করে বাসায় চোর ঢোকার তথ্য জানান। আসিফের ফোন পেয়ে তাঁর স্ত্রী ওই রাতেই মুন্সিগঞ্জ থেকে ডেমরার বাসায় চলে আসেন। আলমারিতে বিশেষ জায়গায় লুকিয়ে রাখা স্বর্ণালংকারের ব্যাগটি দেখতে না পেয়ে কাঁদতে থাকেন তিনি। আসিফের স্ত্রীর কান্না দেখে তাঁর মা খালেদাও তখন আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। পুত্রবধূকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকেন তিনি।
এ বিষয়ে আসিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঈদের সময় আমার শ্বশুরবাড়ি যাওয়াটাই কাল হয়েছে। আমার ভাবনাতেই ছিল না, আমরা বাসায় না থাকলে বাসার গ্রিল কেটে চোর ঢুকবে।’ তিনি বলেন, ‘আমার স্ত্রীর ২৮ ভরি স্বর্ণ চুরি হয়েছে। আর মায়ের ২১ ভরি। আমার নানির সাড়ে চার ভরি আর মামির সাড়ে ছয় ভরি স্বর্ণ চুরি হয়েছে। মোট আমাদের বাসা থেকে এক কোটি টাকা (৬০ ভরি স্বর্ণ) মূল্যের স্বর্ণালংকার চুরি হয়েছে।’
আসিফদের শয়নকক্ষের যে জানালার গ্রিল কাটা, সেখানে আর কোনো ভবন নেই। বেশ দূরে রয়েছে একটা ভবন। আসিফ বলেন, ‘আমাদের বাসার প্রবেশপথে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) রয়েছে। কিন্তু সেটি যে নষ্ট ছিল, সেটা আমাদের জানা ছিল না। আর বাসার পেছনে থাকা তৃতীয় তলার শয়নকক্ষের জানালার গ্রিল কেটে চোর ঢুকেছে। ওই পাশে কোনো সিসি ক্যামেরা নেই।’
চোর শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ
ঘরে চুরি হওয়ার তিন দিনের মাথায় গত ১৩ জুন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে ডেমরা থানায় মামলা করেন আসিফ। এরপর এক মাস হতে চললেও কোটি টাকার স্বর্ণ চুরির সঙ্গে জড়িত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে চরম হতাশ হয়ে পড়েছেন আসিফ।
আক্ষেপ করে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘চুরির এত দিন পার হয়ে গেল, পুলিশ কাউকে ধরতে পারল না। চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকার উদ্ধার না হওয়ায় আমার স্ত্রী ও মায়ের মন অনেক খারাপ। প্রায় সময় মা আমার কান্নাকাটি করেন। স্ত্রীর মনেও অনেক ক্ষোভ জন্মেছে, কেন পুলিশ চোর ধরতে পারছে না?’
আসিফ জানান, ১০ জুন রাতে বাসায় ঢুকে যখন তাঁরা বুঝতে পারেন স্বর্ণালংকার চুরি হয়ে গেছে, তখন জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করেন। ডেমরা থানা থেকে পুলিশ সদস্যরা আসেন রাত ১০টার পর। তিনতলার যে কক্ষের জানালার গ্রিল কাটা হয়েছে, সেটির ছবি তোলেন তাঁরা। পরে চুরি যাওয়া ৬০ ভরি স্বর্ণালংকার আর নগদ ৫ লাখ টাকা চুরি হওয়ার তথ্য লিখে নিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা।
এ মামলা তদন্তের অগ্রগতি জানতে চাইলে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বাসা থেকে ৬০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। বাসার কাছের একটি সিসিটিভির ফুটেজ জোগাড় করে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। তাতে একজন যুবকের উপস্থিতি দেখা গেছে। তাঁকে শনাক্ত করা এবং চোর খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।