দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নৌবাহিনীর ৩ ডুবুরি জাহাজ পানকৌড়ি, গাংচিল ও মাছরাঙ্গার কমিশনিং
Published: 26th, June 2025 GMT
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আধুনিকায়ন ও ত্রিমাত্রিক সক্ষমতা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে দেশীয় প্রযুক্তিতে নবনির্মিত তিনটি ডাইভিং বোট (ডুবুরিদের সহায়তাকারী জাহাজ) পানকৌড়ি, গাংচিল ও মাছরাঙ্গার কমিশনিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে খুলনা নেভাল বার্থে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
অনুষ্ঠানে নৌপ্রধান নতুন কমিশনিং হওয়া বোটসমূহের অধিনায়কদের কাছে কমিশনিং ফরমান তুলে দেন এবং নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে খুলনা নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল গোলাম সাদেকসহ সামরিক ও বেসামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাহাজের কর্মকর্তা, নাবিক এবং আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর প্রধান নাজমুল হাসান বলেন, প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সর্বোপরি ভূরাজনৈতিক প্রয়োজনে একটি শক্তিশালী নৌবাহিনীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিশাল সমুদ্র অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে যুদ্ধ ও শান্তিকালীন বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এবং উদ্ধার অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনতা লাভের পর একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠনের লক্ষ্যে অল্প কিছু অকুতোভয় নৌ সদস্যকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি পূর্ণাঙ্গ ও ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনীতে পরিণত হয়েছে।
ডুবুরি জাহাজ পানকৌড়ি, গাংচিল ও মাছরাঙ্গার কমিশনিং করেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে খুলনা নেভাল বার্থে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন
এছাড়াও পড়ুন:
তেহরান থেকে পাকিস্তান সীমান্তে পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
উদ্ভূত যুদ্ধ পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ইরানে বসবাসরত প্রত্যাবাসনেচ্ছু বাংলাদেশিদের প্রথম দলটি (মোট ২৮ জন) সড়ক পথে ইরান থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে রওনা করে পাকিস্তান সীমান্তে পৌঁছেছেন।
বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পাকিস্তান সরকারের সহযোগিতায় তারা সীমান্ত হতে শীঘ্রই করাচি পৌঁছাবেন। সেখান হতে বিমান যোগে তারা বাংলাদেশ ফিরে আসবেন।
ইরানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যাবাসনেচ্ছু অন্য বাংলাদেশিদের ফেরত আসার বিষয়ে তেহরানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। দূতাবাস ইরানে অবস্থিত বাংলাদেশি নাগরিকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
উল্লেখ্য, এই যুদ্ধের শুরুতেই দূতাবাসের সঙ্গে বাংলাদেশি নাগরিকদের যোগাযোগের সুবিধার্থে দূতাবাস দুইটি হটলাইন নাম্বার চালু করে।