স্টার্টআপ জগতে একটি জনপ্রিয় শব্দবন্ধ আছে—জিইএলএমও (গুড ইনাফ, লেট’স মুভ অন), অর্থাৎ ‘যেটুকু ভালো হয়েছে, সেটুকুই যথেষ্ট, চলো সামনে এগোই।’

কিন্তু একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতা যথেষ্ট নয়। গড়পড়তা ফলাফলের সঙ্গে আপস করে কেবল এগিয়ে যাওয়ার ধারায় চললে, একসময় প্রতিষ্ঠানের মানের সঙ্গে বড় ধরনের আপস করতে হয়।

এই ধারণা আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনেও গভীরভাবে প্রযোজ্য। আমাদের ভাবা উচিত, জীবনের কতবার আমরা ‘গুড ইনাফ’ নিয়ে সন্তুষ্ট হয়ে থেমে যাই? ব্যক্তিগত অর্জনে গড়পড়তা ফলাফলে তুষ্ট হলে, আমরা কি নিজেদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করছি না?

‘গুড ইনাফ’ মানসিকতার সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো, এটি আমাদের চরিত্রে অবহেলা ও অলসতা ঢুকিয়ে দেয়। গড়পড়তায় সন্তুষ্ট হলে, আমরা নিজেদের সম্ভাবনাকে খাটো করি।

এর ফলে আমাদের চেষ্টা মাঝপথে থেমে যায় এবং অবহেলা ও উদাসীনতা আমাদের ইবাদত, সম্পর্ক ও দায়িত্বে প্রবেশ করে।

অথচ আল্লাহ আমাদের কাছ থেকে ইহসান—অর্থাৎ সৌন্দর্য ও সর্বোচ্চ নিষ্ঠার প্রত্যাশা করেন। আল্লাহ চান, আমরা আমাদের সক্ষমতার পূর্ণ শক্তি কাজে লাগিয়ে, কাজ ও ইবাদতে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা প্রদর্শন করি। তখনই আমরা আল্লাহর কাছ থেকে উপযুক্ত পুরস্কার পাই।

সুরা ওয়াকিয়ায় আল্লাহ অগ্রগামীদের ‘ডানপন্থীদের’ চেয়েও বেশি সম্মানের কথা উল্লেখ করেছেন, কারণ গড়পড়তা ইবাদত ও অগ্রগামী ইহসানের পুরস্কার কখনো এক হতে পারে না।

আরও পড়ুনইসলামে ‘ইহসান’ বলতে কী বুঝায়০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫গুড ইনাফ সংস্কৃতি: এক নীরব বিপদ

আমরা এমন এক যুগে বাস করছি, যেখানে সবকিছুই যেন ক্ষণস্থায়ী। দামি ফোন দুই বছর পর বদলে ফেলা, জামাকাপড় এক মৌসুম পর ফেলে দেওয়া, এমনকি সম্পর্কেও কিছুদিন পর উদাসীন হয়ে পড়া—এই সংস্কৃতি আমাদের তাৎক্ষণিক তৃপ্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই মানসিকতা আমাদের কাজ ও ইবাদতেও প্রভাব ফেলছে।

আমরা তাড়াহুড়োয় সালাত আদায় করি, ভাবি, ‘আল্লাহ তো জানেন আমি ব্যস্ত!’ কোরআন তিলাওয়াত করি অর্থ না বুঝে, বলি, ‘অন্তত পড়ছি তো!’ কাজ ৮০% শেষ করে আন্তরিকতা হারিয়ে ফেলি। ফলে, কাজে তৃপ্তি আসে না, আসমানি বরকতও মেলে না।

এই ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতার সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো, এটি আমাদের চরিত্রে অবহেলা ও অলসতা ঢুকিয়ে দেয়। গড়পড়তায় সন্তুষ্ট হলে, আমরা নিজেদের সম্ভাবনাকে খাটো করি। ব্যর্থতা তখন আমাদের নিত্যসঙ্গী হয় এবং আমরা তখন নিজের তকদির বা আল্লাহর ফয়সালাকে দোষ দিতে শুরু করি (নাউজুবিল্লাহ)।

তাড়াহুড়োয় অজু ও নামাজ আদায় করলে আমরা খুশু ও আন্তরিকতা হারাই। নামাজে ভুল হলো কি না, জিকিরের হক আদায় হলো কি না—এসব আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।নিজের যোগ্যতার সঙ্গে আপস

তাড়াহুড়োয় অজু ও নামাজ আদায় করলে আমরা খুশু ও আন্তরিকতা হারাই। নামাজে ভুল হলো কি না, জিকিরের হক আদায় হলো কি না—এসব আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। একইভাবে কর্মক্ষেত্রে তাড়াহুড়োয় রিপোর্ট জমা দিলে টাইপো থেকে যায়, প্রেজেন্টেশন অপরিপাটি হয়।

ফলে আমরা ‘গড়পড়তা পারফরমার’ হিসেবে পরিচিতি পাই। অথচ মানুষ তাদেরই সম্মান করে, যারা নিখুঁতভাবে, সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও মেধা দিয়ে কাজ করে।

রাসুলুল্লাহ (সা.

) বলেছেন, ‘আল্লাহ ভালোবাসেন, যখন তোমাদের কেউ কোনো কাজ করে, সে যেন তা নিখুঁতভাবে (ইতকানসহ) করে।’ ইতকান মানে যত্ন ও নিখুঁতভাবে কাজ করা, আর ইহসান মানে সর্বোত্তমভাবে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করা।

আরও পড়ুনপ্রতিবেশীকে কষ্ট দিলে জান্নাতে যাওয়া যাবে না১৪ এপ্রিল ২০২৫গুড ইনাফ মানসিকতা ভাঙার উপায়

১. নিয়ত ঠিক করা: প্রতিটি কাজ শুরু করার আগে নিয়ত করুন, ‘আমি এটি ইহসানের সঙ্গে করব, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করব।’

২. ‘আল্লাহর সামনে দেখাতে পারব?’: কাজ শেষ করার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘এই কাজ কি আল্লাহ বা রাসুল (সা.)-এর সামনে উপস্থাপন করতে পারব?’ এটি আমাদের সর্বোচ্চ শক্তি ও সৃজনশীলতা প্রয়োগে উৎসাহিত করবে।

৩. কাজকে চারিত্রিক ব্র্যান্ডে পরিণত করা: আপনার প্রতিটি কাজ আপনার ব্যক্তিগত পরিচয়ের অংশ। সঠিক নিয়তে কাজ করলে তা সদকায়ে জারিয়া হতে পারে। এই মানসিকতা আপনাকে অবহেলা থেকে দূরে রাখবে।

৪. পরিকল্পনা করে এগোনো: জীবনে বা কর্মক্ষেত্রে সবকিছু একসঙ্গে পাল্টানো সম্ভব নয়। ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পনা করুন, শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করুন এবং একের পর এক কাজ ইহসানের সঙ্গে সম্পন্ন করুন।

সর্বোচ্চ চেষ্টা করলে ফলাফল আশানুরূপ না হলেও নিরাশ হবেন না, কারণ আল্লাহ আমাদের মঙ্গলের জন্যই ফলাফল নির্ধারণ করেন।

সর্বোচ্চ চেষ্টা করলে ফলাফল আশানুরূপ না হলেও নিরাশ হবেন না, কারণ আল্লাহ আমাদের মঙ্গলের জন্যই ফলাফল নির্ধারণ করেন। ইহসানের পথে এগিয়ে যাওয়া

প্রতিবার যখন আপনি কোনো কাজে অতিরিক্ত যত্ন নেবেন, নিয়ত ঝালাই করে বাড়তি পরিশ্রম করবেন, তখন আপনি কেবল ভালো কাজই করবেন না—সেই কাজ ইবাদতে পরিণত হবে। এভাবে আপনি ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতায় থেমে যাবেন না।

নিজের সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করে আধ্যাত্মিক শক্তি তৈরি করুন, যা দুনিয়া ও আখিরাতে আপনাকে সম্মানিত করবে এবং আপনার প্রতি সবার আস্থা বাড়াবে, ইনশা আল্লাহ।

তাহলে বলুন, আপনার জীবনের কোন কোন ক্ষেত্রে এখনো ‘গুড ইনাফ’ নিয়ে থেমে আছেন? কীভাবে সেখানে ইহসান ও আন্তরিকতা ফিরিয়ে আনবেন? চলুন, পরিকল্পনা শুরু করি!

মাহসিনা মমতাজ মারিয়া: ভাইস প্রিন্সিপাল, এভারোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল

আরও পড়ুনউত্তম ব্যবসায়ী হওয়ার নববি কৌশল০৯ জুন ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সন ত ষ ট গ ড ইন ফ ইহস ন র আম দ র ক জ কর র জন য আল ল হ অবহ ল আপন র ফল ফল

এছাড়াও পড়ুন:

‘গুড ইনাফ’ নয়, ইহসানই আমাদের মানদণ্ড

স্টার্টআপ জগতে একটি জনপ্রিয় শব্দবন্ধ আছে—জিইএলএমও (গুড ইনাফ, লেট’স মুভ অন), অর্থাৎ ‘যেটুকু ভালো হয়েছে, সেটুকুই যথেষ্ট, চলো সামনে এগোই।’

কিন্তু একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতা যথেষ্ট নয়। গড়পড়তা ফলাফলের সঙ্গে আপস করে কেবল এগিয়ে যাওয়ার ধারায় চললে, একসময় প্রতিষ্ঠানের মানের সঙ্গে বড় ধরনের আপস করতে হয়।

এই ধারণা আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনেও গভীরভাবে প্রযোজ্য। আমাদের ভাবা উচিত, জীবনের কতবার আমরা ‘গুড ইনাফ’ নিয়ে সন্তুষ্ট হয়ে থেমে যাই? ব্যক্তিগত অর্জনে গড়পড়তা ফলাফলে তুষ্ট হলে, আমরা কি নিজেদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করছি না?

‘গুড ইনাফ’ মানসিকতার সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো, এটি আমাদের চরিত্রে অবহেলা ও অলসতা ঢুকিয়ে দেয়। গড়পড়তায় সন্তুষ্ট হলে, আমরা নিজেদের সম্ভাবনাকে খাটো করি।

এর ফলে আমাদের চেষ্টা মাঝপথে থেমে যায় এবং অবহেলা ও উদাসীনতা আমাদের ইবাদত, সম্পর্ক ও দায়িত্বে প্রবেশ করে।

অথচ আল্লাহ আমাদের কাছ থেকে ইহসান—অর্থাৎ সৌন্দর্য ও সর্বোচ্চ নিষ্ঠার প্রত্যাশা করেন। আল্লাহ চান, আমরা আমাদের সক্ষমতার পূর্ণ শক্তি কাজে লাগিয়ে, কাজ ও ইবাদতে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা প্রদর্শন করি। তখনই আমরা আল্লাহর কাছ থেকে উপযুক্ত পুরস্কার পাই।

সুরা ওয়াকিয়ায় আল্লাহ অগ্রগামীদের ‘ডানপন্থীদের’ চেয়েও বেশি সম্মানের কথা উল্লেখ করেছেন, কারণ গড়পড়তা ইবাদত ও অগ্রগামী ইহসানের পুরস্কার কখনো এক হতে পারে না।

আরও পড়ুনইসলামে ‘ইহসান’ বলতে কী বুঝায়০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫গুড ইনাফ সংস্কৃতি: এক নীরব বিপদ

আমরা এমন এক যুগে বাস করছি, যেখানে সবকিছুই যেন ক্ষণস্থায়ী। দামি ফোন দুই বছর পর বদলে ফেলা, জামাকাপড় এক মৌসুম পর ফেলে দেওয়া, এমনকি সম্পর্কেও কিছুদিন পর উদাসীন হয়ে পড়া—এই সংস্কৃতি আমাদের তাৎক্ষণিক তৃপ্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই মানসিকতা আমাদের কাজ ও ইবাদতেও প্রভাব ফেলছে।

আমরা তাড়াহুড়োয় সালাত আদায় করি, ভাবি, ‘আল্লাহ তো জানেন আমি ব্যস্ত!’ কোরআন তিলাওয়াত করি অর্থ না বুঝে, বলি, ‘অন্তত পড়ছি তো!’ কাজ ৮০% শেষ করে আন্তরিকতা হারিয়ে ফেলি। ফলে, কাজে তৃপ্তি আসে না, আসমানি বরকতও মেলে না।

এই ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতার সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো, এটি আমাদের চরিত্রে অবহেলা ও অলসতা ঢুকিয়ে দেয়। গড়পড়তায় সন্তুষ্ট হলে, আমরা নিজেদের সম্ভাবনাকে খাটো করি। ব্যর্থতা তখন আমাদের নিত্যসঙ্গী হয় এবং আমরা তখন নিজের তকদির বা আল্লাহর ফয়সালাকে দোষ দিতে শুরু করি (নাউজুবিল্লাহ)।

তাড়াহুড়োয় অজু ও নামাজ আদায় করলে আমরা খুশু ও আন্তরিকতা হারাই। নামাজে ভুল হলো কি না, জিকিরের হক আদায় হলো কি না—এসব আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।নিজের যোগ্যতার সঙ্গে আপস

তাড়াহুড়োয় অজু ও নামাজ আদায় করলে আমরা খুশু ও আন্তরিকতা হারাই। নামাজে ভুল হলো কি না, জিকিরের হক আদায় হলো কি না—এসব আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। একইভাবে কর্মক্ষেত্রে তাড়াহুড়োয় রিপোর্ট জমা দিলে টাইপো থেকে যায়, প্রেজেন্টেশন অপরিপাটি হয়।

ফলে আমরা ‘গড়পড়তা পারফরমার’ হিসেবে পরিচিতি পাই। অথচ মানুষ তাদেরই সম্মান করে, যারা নিখুঁতভাবে, সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও মেধা দিয়ে কাজ করে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ভালোবাসেন, যখন তোমাদের কেউ কোনো কাজ করে, সে যেন তা নিখুঁতভাবে (ইতকানসহ) করে।’ ইতকান মানে যত্ন ও নিখুঁতভাবে কাজ করা, আর ইহসান মানে সর্বোত্তমভাবে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করা।

আরও পড়ুনপ্রতিবেশীকে কষ্ট দিলে জান্নাতে যাওয়া যাবে না১৪ এপ্রিল ২০২৫গুড ইনাফ মানসিকতা ভাঙার উপায়

১. নিয়ত ঠিক করা: প্রতিটি কাজ শুরু করার আগে নিয়ত করুন, ‘আমি এটি ইহসানের সঙ্গে করব, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করব।’

২. ‘আল্লাহর সামনে দেখাতে পারব?’: কাজ শেষ করার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘এই কাজ কি আল্লাহ বা রাসুল (সা.)-এর সামনে উপস্থাপন করতে পারব?’ এটি আমাদের সর্বোচ্চ শক্তি ও সৃজনশীলতা প্রয়োগে উৎসাহিত করবে।

৩. কাজকে চারিত্রিক ব্র্যান্ডে পরিণত করা: আপনার প্রতিটি কাজ আপনার ব্যক্তিগত পরিচয়ের অংশ। সঠিক নিয়তে কাজ করলে তা সদকায়ে জারিয়া হতে পারে। এই মানসিকতা আপনাকে অবহেলা থেকে দূরে রাখবে।

৪. পরিকল্পনা করে এগোনো: জীবনে বা কর্মক্ষেত্রে সবকিছু একসঙ্গে পাল্টানো সম্ভব নয়। ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পনা করুন, শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করুন এবং একের পর এক কাজ ইহসানের সঙ্গে সম্পন্ন করুন।

সর্বোচ্চ চেষ্টা করলে ফলাফল আশানুরূপ না হলেও নিরাশ হবেন না, কারণ আল্লাহ আমাদের মঙ্গলের জন্যই ফলাফল নির্ধারণ করেন।

সর্বোচ্চ চেষ্টা করলে ফলাফল আশানুরূপ না হলেও নিরাশ হবেন না, কারণ আল্লাহ আমাদের মঙ্গলের জন্যই ফলাফল নির্ধারণ করেন। ইহসানের পথে এগিয়ে যাওয়া

প্রতিবার যখন আপনি কোনো কাজে অতিরিক্ত যত্ন নেবেন, নিয়ত ঝালাই করে বাড়তি পরিশ্রম করবেন, তখন আপনি কেবল ভালো কাজই করবেন না—সেই কাজ ইবাদতে পরিণত হবে। এভাবে আপনি ‘গুড ইনাফ’ মানসিকতায় থেমে যাবেন না।

নিজের সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করে আধ্যাত্মিক শক্তি তৈরি করুন, যা দুনিয়া ও আখিরাতে আপনাকে সম্মানিত করবে এবং আপনার প্রতি সবার আস্থা বাড়াবে, ইনশা আল্লাহ।

তাহলে বলুন, আপনার জীবনের কোন কোন ক্ষেত্রে এখনো ‘গুড ইনাফ’ নিয়ে থেমে আছেন? কীভাবে সেখানে ইহসান ও আন্তরিকতা ফিরিয়ে আনবেন? চলুন, পরিকল্পনা শুরু করি!

মাহসিনা মমতাজ মারিয়া: ভাইস প্রিন্সিপাল, এভারোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল

আরও পড়ুনউত্তম ব্যবসায়ী হওয়ার নববি কৌশল০৯ জুন ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ