নারায়ণগঞ্জ জেলা হেফাজতে ইসলামের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান বহমান বলেছেন, যারা সমাজে এই ঘৃণ্য কাজ করে তারা আমাদেরই সন্তান। তারা কোন না কোন ভুলেই এ পথে পা বাড়িয়েছে। আমার হাতে থাকা এই কাগজে মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা আছে।

তাদের আগামি ২৪ ঘন্টার সময় দিচ্ছি, এই সময়ের মধ্যে তারা মসজিদের ইমাম, মুরব্বী, অভিবাবকদের সাথে নিয়ে যদি সুপথে ফিরে না আসে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবো। 

শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের এসও এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

আমি প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে চাই। মাদক ব্যবসায়ী-চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলবো। আমরা বিশ্বাস করি, সামাজিকভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুললেই এই সমাজ থেকে অপরাধ দূর হবে। কোন দল তাদের কর্মীকে অপরাধ করার লাইসেন্স দেয়নি। 

বিবিসি বাংলায় তারেক রহমান যে বক্তব্য দিয়েছেন সেটা গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনলে যে কোন মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেবে। এমন কোন সেক্টর নেই যা নিয়ে তারেক রহমান বলেননি।

তিনি মসজিদ, মাদ্রাসা, আলেমদের কথাও তুলে ধরেছেন। তার বক্তব্যেই স্পষ্ট তিনি আগামি দিনে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন এবং সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মান করতে চান। আমরাও তারেক রহমানকে সহযোগিতা করে এই দেশটাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে চাই। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাজী মজিবুর রহমান, সাত্তার মোল্লা, আওলাদ হোসেন, সাদেক, মোখলেসুর রহমান, ইসমাঈল, সালাউদ্দিন, জয়নাল আবেদীন, হাশেম, ইমাম, মুফতি যুবায়ের বিন রফিক কাসেমী, মুফতি সাজ্জাদ, মুফতি সালাউদ্দিন প্রমুখ।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ রহম ন ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা আব্বাস, রিজভীসহ ১৬৭ জন

সাত বছর আগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ১৬৭ ব্যক্তি।

ঢাকার মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ আজ সোমবার এ আদেশ দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মির্জা আব্বাসের আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী।

মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকার সড়ক বন্ধ করে মিছিল করা, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি ও পুলিশকে মারধরের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর মামলাটি করা হয়। পল্টন থানায় মামলাটি করে পুলিশ। মামলায় মির্জা আব্বাস, তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসসহ অন্যদের আসামি করা হয়। মামলায় সম্প্রতি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ। এতে মামলা থেকে ১৬৭ জনকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়। আদালত পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মির্জা আব্বাসসহ অন্যদের মামলা থেকে অব্যাহতির আদেশ দেন।

আরও পড়ুনমাকে ৩৬ কোটি টাকার শেয়ার উপহার দিলেন মির্জা আব্বাসের ছেলে০৫ অক্টোবর ২০২৫

মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া অন্যদের মধ্যে আছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কফিল উদ্দিন, দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রশিদ হাবিব প্রমুখ।

আরও পড়ুননির্বাচন সামনে রেখে আরও অনেক কিছু দেখতে পাবেন: মির্জা আব্বাস০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ