মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের সুকুন অ্যারেনা ইনডোর কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত এশিয়ান থ্রোবল প্রতিযোগিতা ২০২৫–এ বাংলাদেশের সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সাউথ পয়েন্ট স্পোর্টস ক্লাব’ রানার্সআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। প্রতিযোগিতায় মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভারতের পুরষ ও নারী থ্রোবল খেলোয়াড়েরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এবারের আসরে পুরুষ ও নারী উভয় বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত।

আরও পড়ুনএইচএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফলাফল ১৬ অক্টোবর৪ ঘণ্টা আগে

প্রধান অতিথি হিসেবে পুরস্কার বিতরণ করেন এশিয়ান থ্রোবল ফেডারেশনের সভাপতি মুস্তাপা কামাল দাতো (মালয়েশিয়া)। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান থ্রোবল ফেডারেশনের সহসভাপতি লতিফ উদ্দিন (ভারত) ও রেজাউল করিম (বাংলাদেশ)। রেফারি  হিসেবে খেলা পরিচালনা করেন শ্রীলঙ্কার রমেশ মেহরাজ, ফায়াজ মারুফ ও মালয়েশিয়ার সলেহিন। বিজ্ঞপ্তি

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহের ১১টি সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

ময়মনসিংহ থেকে প্রকাশিত ১১টি সংবাদপত্রের ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করেছে জেলা প্রশাসন। সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিকেলে ময়মনসিংহ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ১১টি সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল করে সম্পাদক ও প্রকাশককে চিঠি দিয়েছে জেলা প্রশাসন।

ডিক্লারেশন বাতিল হওয়া পত্রিকাগুলো হলো- মো. শামসুল আলম খান সম্পাদিত দৈনিক আজকের ময়মনসিংহ; এফ এম এ ছালাম সম্পাদিত দৈনিক দেশের খবর; এন বি এম ইব্রাহীম খলিল রহিম সম্পাদিত দৈনিক বিশ্বের মুখপত্র; মরহুম আব্দুর রাজ্জাক তালুকদার সম্পাদিত দৈনিক ঈষিকা; নাসির উদ্দিন আহমেদ সম্পাদিত দৈনিক অদম্য বাংলা; আ ন ম ফারুক সম্পাদিত দৈনিক আলোকিত ময়মনসিংহ ও দৈনিক দিগন্ত বাংলা; শেখ মেহেদী হাসান নাদিম প্রকাশিত দৈনিক জাহান; ওমর ফারুক সম্পাদিত দৈনিক কিষানের দেশ; ফরিদা ইয়াসমীন রত্না সম্পাদিত হৃদয়ে বাংলাদেশ; বিকাশ রায় সম্পাদিত সাপ্তাহিক পরিধি ও ওমর ফারুক সম্পাদিত দৈনিক কিষানের দেশ।

চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ১০ ও ১৩ এপ্রিল ময়মনসিংহ থেকে প্রকাশিত ১১টি সংবাদপত্রের ২য় ও ৩য় পাতায় হুবহু একই সংবাদ ও তথ্যচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে এবং উল্লিখিত সংখ্যাসমূহ অনুমোদিত ছাপাখানা হতে মুদ্রিত হয়নি। এ ঘটনায় ১৬ এপ্রিল ১৩ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। ২১ এপ্রিল ভুল স্বীকার করে ঘটনাটিকে সম্পূর্ণভাবে বাহ্যিক ছাপাখানার দায়িত্বহীনতা ও নিজস্ব মুদ্রণ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে সৃষ্ট একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মর্মে ব্যাখ্যাসহ জবাব দাখিল করেছেন। যা যুক্তিযুক্ত বিবেচিত হয়নি।

গত ১৮ মে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে একজন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সরেজমিন তদন্তেও প্রমাণিত হয়েছে যে প্রকাশিত ১১টি সংবাদপত্র অনুমোদিত ছাপাখানা হতে মুদ্রিত হচ্ছে না। যা ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধিকরণ) আইন, ১৯৭৩-এর ৪ ও ৭ ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। ঘোষণাপত্র ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধিকরণ) আইন, ১৯৭৩-এর ১০ ধারায় ১১টি সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল করা হলো।

ঢাকা/মিলন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ