অপূর্ব নৃত্যশৈলীতে মঞ্চে উপস্থাপিত হলো নানা চিত্রকলা। নৃত্য যে রূপবিহারী, সুর সঞ্চারী তা প্রমাণ করলেন সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের ছাত্র-ছাত্রীরা। সাম্প্রতিক নান্দনিক এক আয়োজনে নৃত্যের ষোলকলা পূর্ণ করলেন তারা।
সম্প্রতি জেলা শিল্পকলা একাডেমির অডিটোরিয়াম মঞ্চে শাস্ত্রীয় ও উপশাস্ত্রীয় সংগীতে মনোমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করে সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ। শত নৃত্যপ্রেমী দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত দুই যুগ পূর্তির বর্ণিল এ অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক রীতা দত্ত। অতিথি ছিলেন প্রয়াস-চট্টগ্রামের অধ্যক্ষ লে.
এতে বক্তারা বলেন, ‘শুদ্ধ সংস্কৃতিচর্চায় আমাদের সবাইকে মনোযোগী হতে হবে। কারণ শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চা জাতির মনন গঠন করে, সব অশুভকে দূরে ঠেল দেয়। মননশীল ও মানবি জাতি গঠনে শুদ্ধ সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারের পাশাপাশি সমাজের মননশীল মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই শুভশক্তির জাগরণ ও অশুভ শক্তির পরাভব নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।’
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ন ত যশ ল প অন ষ ঠ ন
এছাড়াও পড়ুন:
সুর-ছন্দে সুরাঙ্গনের অপরূপ নৃত্য
অপূর্ব নৃত্যশৈলীতে মঞ্চে উপস্থাপিত হলো নানা চিত্রকলা। নৃত্য যে রূপবিহারী, সুর সঞ্চারী তা প্রমাণ করলেন সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের ছাত্র-ছাত্রীরা। সাম্প্রতিক নান্দনিক এক আয়োজনে নৃত্যের ষোলকলা পূর্ণ করলেন তারা।
সম্প্রতি জেলা শিল্পকলা একাডেমির অডিটোরিয়াম মঞ্চে শাস্ত্রীয় ও উপশাস্ত্রীয় সংগীতে মনোমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করে সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ। শত নৃত্যপ্রেমী দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত দুই যুগ পূর্তির বর্ণিল এ অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক রীতা দত্ত। অতিথি ছিলেন প্রয়াস-চট্টগ্রামের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল (অব.) মাহাবুব মোর্শেদ, জেলা কালচারাল অফিসার সৈয়দ মুহম্মদ আয়াজ মাবুদ, রেলওয়ে পুলিশ সুপার শাকিলা সোলতানা, নৃত্যশিল্পী সংস্থা চট্টগ্রামের সভাপতি শারমীন হোসেন। আবৃত্তিশিল্পী কংকন দাশের সঞ্চালনায় ও সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ হিল্লোল দাশ সুমনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গুরুমাতা সংবর্ধনা প্রদান করা হয় ‘স্কুল অব ওরিয়েন্টাল ডান্স’-এর অধ্যক্ষ শুভ্রা সেন গুপ্তাকে। অনুষ্ঠানে সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠের শতাধিক শিক্ষার্থী নৃত্য পরিবেশন করেন। এ ছাড়া সুরাঙ্গন বিদ্যাপীঠ সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় দলীয় সংগীত পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন অধ্যক্ষ হিল্লোল দাশ সুমন। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন চয়ন দেবনাথ ও সুস্মিতা ঘোষ মুমু।
এতে বক্তারা বলেন, ‘শুদ্ধ সংস্কৃতিচর্চায় আমাদের সবাইকে মনোযোগী হতে হবে। কারণ শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চা জাতির মনন গঠন করে, সব অশুভকে দূরে ঠেল দেয়। মননশীল ও মানবি জাতি গঠনে শুদ্ধ সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারের পাশাপাশি সমাজের মননশীল মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই শুভশক্তির জাগরণ ও অশুভ শক্তির পরাভব নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।’