অপহরণের মামলায় ক্রিকেট ক্লাবের সংগঠক বোরহান উদ্দিন গ্রেপ্তার
Published: 22nd, September 2025 GMT
একটি অপহরণ মামলায় বোরহান উদ্দিন পাপ্পু নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সূত্র জানায়, তিনি একটি ক্রিকেট ক্লাবের সংগঠক।
পুলিশ জানায়, গতকাল রোববার রাতে ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে একটা অপহরণের মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গুলশান থানায় অপহরণের মামলাটি করেছেন রাজধানীর লালমাটিয়ার বাসিন্দা মো.
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, বোরহানের নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী তাঁকে পিস্তল ঠেকিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেয় এবং মারধর করে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে একটি পরিত্যক্ত কক্ষে আটক করে রাখা হয়। পরিবারের সদস্যরা খবর দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে অপহরণকারীরা তাঁকে কৌশলে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে আসাদগেট এলাকায় ছেড়ে দেয়। এরপর গুলশান থানা-পুলিশ ওই দিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁকে উদ্ধার করে। বাদীর দাবি, ঘটনার নেপথ্যে ক্লাব মালিকানা নিয়ে বিরোধ ছিল।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
অপহরণের মামলায় ক্রিকেট ক্লাবের সংগঠক বোরহান উদ্দিন গ্রেপ্তার
একটি অপহরণ মামলায় বোরহান উদ্দিন পাপ্পু নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সূত্র জানায়, তিনি একটি ক্রিকেট ক্লাবের সংগঠক।
পুলিশ জানায়, গতকাল রোববার রাতে ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে একটা অপহরণের মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গুলশান থানায় অপহরণের মামলাটি করেছেন রাজধানীর লালমাটিয়ার বাসিন্দা মো. তানভীর আহমেদ (৪২)। তিনি বেশ কয়েকটি ক্রিকেট ক্লাবের মালিক। মামলায় বলা হয়েছে, কয়েকটি ক্লাবের মালিকানা দাবিসংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য ১৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে গুলশান–১ এর নাভানা টাওয়ারে সালিসে যোগ দিতে গিয়ে তিনি হামলা ও অপহরণের শিকার হন। এ ঘটনায় তিনি ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় বোরহান উদ্দিন পাপ্পু (৪৭) এবং অজ্ঞাতনামা ২৫–৩০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, বোরহানের নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী তাঁকে পিস্তল ঠেকিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেয় এবং মারধর করে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে একটি পরিত্যক্ত কক্ষে আটক করে রাখা হয়। পরিবারের সদস্যরা খবর দিলে পুলিশ তাঁকে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে অপহরণকারীরা তাঁকে কৌশলে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে আসাদগেট এলাকায় ছেড়ে দেয়। এরপর গুলশান থানা-পুলিশ ওই দিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁকে উদ্ধার করে। বাদীর দাবি, ঘটনার নেপথ্যে ক্লাব মালিকানা নিয়ে বিরোধ ছিল।