ছেলেদের দিকে বেশি তাকাতে পর্যন্ত পারতাম না...
Published: 22nd, September 2025 GMT
খুবই সাধারণ এক শৈশবে কেটেছে তাঁর। পাড়ার অন্য শিশুদের মতোই এই অভিনেত্রীর বেড়ে ওঠা। সেখানে যেমন ছিল শাসন, তেমনি ছিল আদর, ভালোবাসা। তবে ব্যতিক্রম ছিল, শৈশবেই জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু শিখেছিলেন মায়ের কাছে, যা তাঁকে জীবন চলতে সহায়তা করেছে। শৈশবের নানা ঘটনা নিয়েই কলকাতার এই অভিনেত্রী রুপা গাঙ্গুলি সম্প্রতি কথা বললেন।
শৈশব পেরিয়ে কৈশোরে মাকে কেমন দেখেছেন সেই প্রসঙ্গে রুপা গাঙ্গুলি লিখেছেন, ‘মাকে একটা সময় পর্যন্ত খুব পরিশ্রমও করতে হয়েছে। তখন আরাম কাকে বলে জানত না। আমার বাবাও তা-ই ছিল। দুজনের থেকে পরিশ্রম করার গুণটা আমি পেয়েছি।’
অভিনেত্রী রুপা গাঙ্গুলি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যৌনকর্মীদের নেটওয়ার্ক পরিচালনা করেন দুই বোন, এরপর...
নেটফ্লিক্সে সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ছয় পর্বের লিমিটেড সিরিজ ‘দ্য ডেড গার্লস’। মুক্তির পরই মেক্সিকান সিরিজটি উঠে এসেছে প্ল্যাটফর্মটির অ-ইংরেজিভাষী সিরিজের সেরা দশের তালিকায়। ১৯৬০-এর দশকের মেক্সিকোতে ঘটে যাওয়া ভয়ংকর ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে সিরিজটিতে।
গল্পের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দুই বালাদ্রো বোন সারাফিনা (পাউলিনা গাইটান) ও আর্সাঙ্গেলা (আরসেলিয়া রামিরেজ)। তাঁরা শহরজুড়ে যৌনকর্মীদের এক নেটওয়ার্ক পরিচালনা করেন।
ছয় পর্বে দেখানো হয়েছে, কীভাবে তাঁরা ভয় দেখিয়ে নিজেদের সাম্রাজ্য বিস্তার করেন, সে গল্প। পরে পুলিশ সক্রিয় হয়, নারীরাও রুখে দাঁড়ান। এরপর কী হয়, তা নিয়েই লুইস এসত্রাদার সিরিজটি। ‘দ্য ডেড গার্লস’তৈরি হয়েছে ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত লা মার্ডারসউপন্যাস অবলম্বনে। যা আবার লেখা হয়েছে ষাটের দশকের মেক্সিকোর সত্য ঘটনা অবলম্বনে। মুক্তির পর সমালোচকেরা প্রশংসা করেছেন সিরিজটির।
`দ্য ডেড গার্লস'–এর দৃশ্য। ছবি: আইএমডিবি